01-24-2017, 10:54 AM
স্পোর্টস ডেস্ক:ওয়ানডে-টি টোয়েন্টির পর এবার টেস্টেও হোয়াইট ওয়াশ হলো বাংলাদেশ। দুই ম্যাচের এই টেস্ট সিরিজের প্রথমটিতে অবশ্য জয় পাওয়ার কথা ছিল টাইগারদের। কিন্তু দলের বেশ কয়েকজন গুরুত্বপূর্ণ ক্রিকেটারের ইনজুরির কারণে সেটা আর সম্ভব হয়নি।
পরের টেস্টে অনভিজ্ঞ দল নিয়েও প্রথম ইনিংসে ভালো করেছিল সাকিব-সৌম্যরা, তবে ক্যাচ ফেলার মাশুল আর দ্বিতীয় ইনিংসের ব্যাটিং ব্যর্থতা সব আশা শেষ করে দেয়। ফলে দেড় দিন বৃষ্টিতে খেয়ে ফেললেও হার এড়াতে পারেনি বাংলাদেশ। আর এই হারের ফলে নিউজিল্যান্ড সফরে গিয়ে একটি পূর্ণাঙ্গ সিরিজে ধবল ধোলাই হলো টিম বাংলাদেশ।
অধিনায়ক হিসেবে অভিষেক, হোক না এক ম্যাচের জন্যই। তামিম ইকবালের জন্য সুযোগ ছিল সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়ে ম্যাচটা স্মরণীয় করে রাখার। তামিম নেতৃত্ব দিলেন ঠিকই, কিন্তু তা ব্যাটসম্যানদের আত্মহননের।
এমন পরাজয়ের পুরো দায় নিলেন তামিম। প্রথম ইনিংসে শর্ট বল এড়িয়ে না গিয়ে পুল করতে গিয়ে ক্যাচ দিলেন উইকেটের পেছনে। ইনিংসের সেটি মাত্রই চতুর্থ ওভার। দ্বিতীয় ইনিংসে আউট হলেন আরও বাজেভাবে। ডিপ স্কয়ার লেগে ফিল্ডার দাঁড় করিয়ে দেওয়া হলো শর্ট বল। তামিম সাজানো ছক মেনে যেন ফাঁদে পা দিলেন ইচ্ছে করে।
তামিমের বলেন, ‘আমরা সহজ পথে হেঁটেছি। কঠোর পরিশ্রম করতে চাইনি। কঠিন কাজটা বেছে নিতে চাইনি। তেমনটাই মনে হয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে নেতার কাছ থেকে সতীর্থরা আশা করে সামনে থেকে পথ দেখাবে। আমি তা পারিনি।’
তামিম ওপেনারের ভূমিকায় খেলেন বলে দায়িত্বটা যে বেশি, তাও বোঝেন, ‘যেভাবে আউট হয়েছি—রাবিশ। আমার উচিত ছিল বাজে বলের জন্য অপেক্ষা করা। সেখান থেকে রান তোলা। দীর্ঘ সময় ব্যাট করা। আমাকে নিয়ে বড় জুটি গড়ে তুলতে পারলে ছবিটা অন্য রকম হতো। আমি পুরো দায় নিচ্ছি। আমিই শুরুটা করেছিলাম। আমি ওই শটটা না খেললে, কঠিন পথটা বেছে নিতে পারলে ম্যাচ অন্য রকম হতো।’
পরের টেস্টে অনভিজ্ঞ দল নিয়েও প্রথম ইনিংসে ভালো করেছিল সাকিব-সৌম্যরা, তবে ক্যাচ ফেলার মাশুল আর দ্বিতীয় ইনিংসের ব্যাটিং ব্যর্থতা সব আশা শেষ করে দেয়। ফলে দেড় দিন বৃষ্টিতে খেয়ে ফেললেও হার এড়াতে পারেনি বাংলাদেশ। আর এই হারের ফলে নিউজিল্যান্ড সফরে গিয়ে একটি পূর্ণাঙ্গ সিরিজে ধবল ধোলাই হলো টিম বাংলাদেশ।
অধিনায়ক হিসেবে অভিষেক, হোক না এক ম্যাচের জন্যই। তামিম ইকবালের জন্য সুযোগ ছিল সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়ে ম্যাচটা স্মরণীয় করে রাখার। তামিম নেতৃত্ব দিলেন ঠিকই, কিন্তু তা ব্যাটসম্যানদের আত্মহননের।
এমন পরাজয়ের পুরো দায় নিলেন তামিম। প্রথম ইনিংসে শর্ট বল এড়িয়ে না গিয়ে পুল করতে গিয়ে ক্যাচ দিলেন উইকেটের পেছনে। ইনিংসের সেটি মাত্রই চতুর্থ ওভার। দ্বিতীয় ইনিংসে আউট হলেন আরও বাজেভাবে। ডিপ স্কয়ার লেগে ফিল্ডার দাঁড় করিয়ে দেওয়া হলো শর্ট বল। তামিম সাজানো ছক মেনে যেন ফাঁদে পা দিলেন ইচ্ছে করে।
তামিমের বলেন, ‘আমরা সহজ পথে হেঁটেছি। কঠোর পরিশ্রম করতে চাইনি। কঠিন কাজটা বেছে নিতে চাইনি। তেমনটাই মনে হয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে নেতার কাছ থেকে সতীর্থরা আশা করে সামনে থেকে পথ দেখাবে। আমি তা পারিনি।’
তামিম ওপেনারের ভূমিকায় খেলেন বলে দায়িত্বটা যে বেশি, তাও বোঝেন, ‘যেভাবে আউট হয়েছি—রাবিশ। আমার উচিত ছিল বাজে বলের জন্য অপেক্ষা করা। সেখান থেকে রান তোলা। দীর্ঘ সময় ব্যাট করা। আমাকে নিয়ে বড় জুটি গড়ে তুলতে পারলে ছবিটা অন্য রকম হতো। আমি পুরো দায় নিচ্ছি। আমিই শুরুটা করেছিলাম। আমি ওই শটটা না খেললে, কঠিন পথটা বেছে নিতে পারলে ম্যাচ অন্য রকম হতো।’