01-24-2017, 10:58 AM
কুমিল্লা প্রতিনিধি: কুমিল্লায় হতে পারে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর। এমন একটি সম্ভাবনা উঁকি দিচ্ছে। গুগল ম্যাপে দেখে কুমিল্লার দু’টি স্থান পরিদর্শনও করেছে জাপানী জরিপ দল।
জাপানী ঐ জরিপ দলের নজরে যে দু’টি স্থান রয়েছে সে দু’টি স্থানের মধ্যে আছে কুমিল্লার দেবীদ্বারের এলাহাবাদ ইউনিয়নের নবীয়াবাদ ও বরুড়ার একটি এলাকা। সম্প্রতি জরিপ দলটি কুমিল্লার ঐ দু’টি স্থান পরিদর্শন করে গেছেন।
স্থানীয় সূত্র জানায়, জাপানী জরিপ দলের তিন সদস্য ও বাংলাদেশী ২ জন প্রকৌশলী সম্প্রতি কুমিল্লায় আসেন। তারা গুগল ম্যাপ দেখে ঢাকা চট্টগ্রাম মহাসড়ক সংলগ্ন কুমিল্লার দেবীদ্বার উপজেলার এলাহাবাদ ইউনিয়নের নবীয়াবাদ এলাকা এবং বরুড়ার একটি এলাকা পরিদর্শন করেন। এ সময় তারা ঐ স্থানের ছবি ও ভিডিও ধারণ করেন। আধাঘন্টা ব্যাপী ঐ পরিদর্শনের সময় তারা স্থানীয় বাড়িঘর. মাঠ ও সড়ক পর্যবেক্ষণ করেন।
জরিপকারীরা পরিদর্শনের সময় জানান, বিমান বন্দরের জন্য দৈর্ঘ্যে ১৪ কিলোমিটার ও প্রস্থে অন্তত ৬ থেকে ৮ কিলোমিটার জায়গা প্রয়োজন। এই বিশাল জায়গায় পাওয়া যায় কিনা জরিপ দল তা খতিয়ে দেখছে। জরিপ দল সম্পর্কে বিস্তারিত জানা যায় নি।
জরিপ দলকে নিরাপত্তা প্রদান কারী কুমিল্লার দেবীদ্বার থানার অফিসার তদন্ত মোর্শেদ পারভেজ তালুকদার জানান, জরিপ দল প্রথমে আমাদের বলেছিল সুলতানপুর ইউনিয়নে। আমরা সেখানে গিয়ে তাদের জন্য অপেক্ষা করছিলাম।
কিন্তু পরে জানালো এলাহাবাদের নবীয়াবাদ এলাকা। সেখানে তাদের নিয়ে যাওয়া হয়। তাদের মধ্যে জাপানী ৩ জন ও বাংলাদেশী ২ জন প্রকৌশলী ছিলেন। তারা ভিডিও করেছে এবং এলাকার ছবি তুলে নিয়ে গেছে। দেবীদ্বার ছাড়াও তারা বরুড়ার একটি এলাকা পরিদর্শন করেছে।
জানা গেছে, বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর তৈরির জন্য প্রাথমিক সমীক্ষার কাজ শুরু হয়েছে। ‘বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণ করার জন্য প্রাথমিকভাবে টাঙ্গাইল ও ময়মনসিংহ এলাকায় তিনটি স্থান নির্বাচন করা হয়েছে। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী আগামী ১০০ বছরের কথা চিন্তা করে আমাদের কাজ করার কথা বলেছেন।
এজন্য আমরা তিন রানওয়ে বিশিষ্ট বিমানবন্দর করার পরিকল্পনা চলছে। ফলে স্থান নির্বাচনেও নতুন নতুন স্থান বিবেচনায় নেওয়া হয়েছে। দুই রানওয়ে বিশিষ্ট বিমানবন্দরের জন্য ৬ হাজার একর জমি অধিগ্রহণের পরিকল্পনা থাকলেও এখন ১০ থেকে ১২ হাজার একর জমি অধিগ্রহণ করার চিন্তা করা হচ্ছে।
পদ্মার এপাড়ে ঢাকার দোহার, নওয়াবগঞ্জ ও মুন্সিগঞ্জ এলাকার লৌহজং, সিরাজদিখান এলাকা থেকে একটি এবং ফরিদপুর, মাদারিপুর ও শরিয়তপুর থেকে আরেকটি স্থান প্রাথমিকভাবে নির্বাচন করার কথাও ছিল।
জানা গেছে, যেখানেই বিমানবন্দর স্থাপন কারা হোক তার পাশে পর্যাপ্ত জায়গা রেখে এলিভেটেড এক্সপ্রেস এবং মনোরেল স্থাপন করা হবে। একারণে নতুন করে কুমিল্লায় জরিপ চালিয়েছে দলটি।
জাপানী ঐ জরিপ দলের নজরে যে দু’টি স্থান রয়েছে সে দু’টি স্থানের মধ্যে আছে কুমিল্লার দেবীদ্বারের এলাহাবাদ ইউনিয়নের নবীয়াবাদ ও বরুড়ার একটি এলাকা। সম্প্রতি জরিপ দলটি কুমিল্লার ঐ দু’টি স্থান পরিদর্শন করে গেছেন।
স্থানীয় সূত্র জানায়, জাপানী জরিপ দলের তিন সদস্য ও বাংলাদেশী ২ জন প্রকৌশলী সম্প্রতি কুমিল্লায় আসেন। তারা গুগল ম্যাপ দেখে ঢাকা চট্টগ্রাম মহাসড়ক সংলগ্ন কুমিল্লার দেবীদ্বার উপজেলার এলাহাবাদ ইউনিয়নের নবীয়াবাদ এলাকা এবং বরুড়ার একটি এলাকা পরিদর্শন করেন। এ সময় তারা ঐ স্থানের ছবি ও ভিডিও ধারণ করেন। আধাঘন্টা ব্যাপী ঐ পরিদর্শনের সময় তারা স্থানীয় বাড়িঘর. মাঠ ও সড়ক পর্যবেক্ষণ করেন।
জরিপকারীরা পরিদর্শনের সময় জানান, বিমান বন্দরের জন্য দৈর্ঘ্যে ১৪ কিলোমিটার ও প্রস্থে অন্তত ৬ থেকে ৮ কিলোমিটার জায়গা প্রয়োজন। এই বিশাল জায়গায় পাওয়া যায় কিনা জরিপ দল তা খতিয়ে দেখছে। জরিপ দল সম্পর্কে বিস্তারিত জানা যায় নি।
জরিপ দলকে নিরাপত্তা প্রদান কারী কুমিল্লার দেবীদ্বার থানার অফিসার তদন্ত মোর্শেদ পারভেজ তালুকদার জানান, জরিপ দল প্রথমে আমাদের বলেছিল সুলতানপুর ইউনিয়নে। আমরা সেখানে গিয়ে তাদের জন্য অপেক্ষা করছিলাম।
কিন্তু পরে জানালো এলাহাবাদের নবীয়াবাদ এলাকা। সেখানে তাদের নিয়ে যাওয়া হয়। তাদের মধ্যে জাপানী ৩ জন ও বাংলাদেশী ২ জন প্রকৌশলী ছিলেন। তারা ভিডিও করেছে এবং এলাকার ছবি তুলে নিয়ে গেছে। দেবীদ্বার ছাড়াও তারা বরুড়ার একটি এলাকা পরিদর্শন করেছে।
জানা গেছে, বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর তৈরির জন্য প্রাথমিক সমীক্ষার কাজ শুরু হয়েছে। ‘বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণ করার জন্য প্রাথমিকভাবে টাঙ্গাইল ও ময়মনসিংহ এলাকায় তিনটি স্থান নির্বাচন করা হয়েছে। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী আগামী ১০০ বছরের কথা চিন্তা করে আমাদের কাজ করার কথা বলেছেন।
এজন্য আমরা তিন রানওয়ে বিশিষ্ট বিমানবন্দর করার পরিকল্পনা চলছে। ফলে স্থান নির্বাচনেও নতুন নতুন স্থান বিবেচনায় নেওয়া হয়েছে। দুই রানওয়ে বিশিষ্ট বিমানবন্দরের জন্য ৬ হাজার একর জমি অধিগ্রহণের পরিকল্পনা থাকলেও এখন ১০ থেকে ১২ হাজার একর জমি অধিগ্রহণ করার চিন্তা করা হচ্ছে।
পদ্মার এপাড়ে ঢাকার দোহার, নওয়াবগঞ্জ ও মুন্সিগঞ্জ এলাকার লৌহজং, সিরাজদিখান এলাকা থেকে একটি এবং ফরিদপুর, মাদারিপুর ও শরিয়তপুর থেকে আরেকটি স্থান প্রাথমিকভাবে নির্বাচন করার কথাও ছিল।
জানা গেছে, যেখানেই বিমানবন্দর স্থাপন কারা হোক তার পাশে পর্যাপ্ত জায়গা রেখে এলিভেটেড এক্সপ্রেস এবং মনোরেল স্থাপন করা হবে। একারণে নতুন করে কুমিল্লায় জরিপ চালিয়েছে দলটি।