01-24-2017, 10:59 AM
আন্তর্জাতিক ডেস্ক: সংবিধান লংঘন করে ব্যবসায়িক কাজে বিদেশি সরকারের কাছ থেকে অর্থ সংগ্রহের অভিযোগে যুক্তরাষ্ট্রের নব-নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিরুদ্ধে মামলা করবেন হোয়াইট হাউজের সাবেক কয়েকজন এটর্নিসহ সংবিধান বিশেষজ্ঞ ও সুপ্রিম কোর্টের কাউন্সেলরদের একটি দল।
রোববার দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমস জানায়, স্থানীয় সময় সোমবার সকালে নিউ ইয়র্কের ম্যানহাটন ফেডারেল কোর্টে এ মামলা করার কথা রয়েছে।
‘সিটিজেনস ফর রেসপনসিবিলিটি এন্ড এথিকস ইন ওয়াশিংটন’ শীর্ষক এ দলটির অভিযোগ, সংবিধানের ধারা অনুযায়ী ট্রাম্প তার ব্যবসার কাজে বিদেশি অর্থ নিতে পারেন না। এটি সংবিধান পরিপন্থি।
যে কারণে, আদালতের কাছে এ ধরনের অর্থ গ্রহণ না করতে ট্রাম্পের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের আদেশ চাওয়া হবে।
প্রসঙ্গত, যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধানের একটি ধারা অনুযায়ী, সরকারি পদে থাকা কোনও ব্যক্তি কংগ্রেসের অনুমতি ছাড়া বিদেশি কোনও রাষ্ট্র বা শীর্ষ নেতাদের কাছ থেকে কোনও ধরনের অর্থ বা উপঢৌকন নিতে পারবে না।
ট্রাম্প এ ধারা ভঙ্গ করে তার মালিকানাধীন ভবন, হোটেল ভাড়াসহ বিদেশি সরকার ও অতিথিদের কাছ থেকে অর্থ সংগ্রহ করছেন।
আইনজীবীরা বলেছেন, ট্রাম্পের উচিত বিদেশের সঙ্গে তার সব ব্যবসায়িক লেনদেন বন্ধ করা।
এক বিবৃতিতে তারা জানায়, ট্রাম্প চীন, ভারত, ইন্দোনেশিয়া এবং ফিলিপাইনের মত দেশগুলোর সঙ্গে ব্যবসা করেন।
ব্যবসার উন্নয়নে ট্রাম্প যখন প্রেসিডেন্ট হিসাবে ওইসব দেশের সঙ্গে বাণিজ্য চুক্তি নিয়ে আলোচনায় বসবেন তখন যুক্তরাষ্ট্রর জনগণ কোনও ভাবেই জানতে পারবে না যে ব্যবসায়ী ট্রাম্প হিসাবে তিনি ব্যক্তিগত আয়ের বিসয়টিও একইসঙ্গে ভাবছেন কিনা।
রোববার দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমস জানায়, স্থানীয় সময় সোমবার সকালে নিউ ইয়র্কের ম্যানহাটন ফেডারেল কোর্টে এ মামলা করার কথা রয়েছে।
‘সিটিজেনস ফর রেসপনসিবিলিটি এন্ড এথিকস ইন ওয়াশিংটন’ শীর্ষক এ দলটির অভিযোগ, সংবিধানের ধারা অনুযায়ী ট্রাম্প তার ব্যবসার কাজে বিদেশি অর্থ নিতে পারেন না। এটি সংবিধান পরিপন্থি।
যে কারণে, আদালতের কাছে এ ধরনের অর্থ গ্রহণ না করতে ট্রাম্পের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের আদেশ চাওয়া হবে।
প্রসঙ্গত, যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধানের একটি ধারা অনুযায়ী, সরকারি পদে থাকা কোনও ব্যক্তি কংগ্রেসের অনুমতি ছাড়া বিদেশি কোনও রাষ্ট্র বা শীর্ষ নেতাদের কাছ থেকে কোনও ধরনের অর্থ বা উপঢৌকন নিতে পারবে না।
ট্রাম্প এ ধারা ভঙ্গ করে তার মালিকানাধীন ভবন, হোটেল ভাড়াসহ বিদেশি সরকার ও অতিথিদের কাছ থেকে অর্থ সংগ্রহ করছেন।
আইনজীবীরা বলেছেন, ট্রাম্পের উচিত বিদেশের সঙ্গে তার সব ব্যবসায়িক লেনদেন বন্ধ করা।
এক বিবৃতিতে তারা জানায়, ট্রাম্প চীন, ভারত, ইন্দোনেশিয়া এবং ফিলিপাইনের মত দেশগুলোর সঙ্গে ব্যবসা করেন।
ব্যবসার উন্নয়নে ট্রাম্প যখন প্রেসিডেন্ট হিসাবে ওইসব দেশের সঙ্গে বাণিজ্য চুক্তি নিয়ে আলোচনায় বসবেন তখন যুক্তরাষ্ট্রর জনগণ কোনও ভাবেই জানতে পারবে না যে ব্যবসায়ী ট্রাম্প হিসাবে তিনি ব্যক্তিগত আয়ের বিসয়টিও একইসঙ্গে ভাবছেন কিনা।