01-24-2017, 11:04 AM
আন্তর্জাতিক ডেস্ক: ফেসবুক লাইভে রোমহর্ষক ঘটনা ঘটেছে সুইডেনের আপসালা শহরে। সেখানে ফেসবুক লাইভেই এক নারীকে গণধর্ষণ করে তিন যুবক।
প্রতিদিনের মতোই ফেসবুকে বিভিন্ন নোটিফিকেশন দেখছিলেন সবাই। এক যুবকের ফেসবুক লাইভের সম্প্রচার দেখে চোখ কপালে ওঠার জোগাড়।
লাইভ ভিডিওতে দেখা যায়, ২১ থেকে ২৫ বছর বয়সী তিন যুবক মোবাইলের ক্যামেরার সামনে উদ্দাম নাচানাচি করছে। হঠাৎ দেখা গেল এক নারীকে টেনে-হিঁচড়ে, মুখ চেপে একটি ফ্ল্যাটের মধ্যে নিয়ে যায় তারা।
যুবকদের একজন বলে ওঠল, 'এখন তোমাকে ধর্ষণ করা হবে।' কথাটা বলতে না বলতেই ওই নারীর জামাকাপড় টেনে ছিঁড়ে দেয় তিন যুবক। হঠাৎ বন্ধ হয়ে যায় ভিডিও সম্প্রচার।
অবশ্য ধারণা করা হচ্ছিল, ওই চারজন মিলে দুষ্টমি করছে, উদ্দেশ্য অন্যদের বোকা বানানো। কিন্তু না! মিনিট কয়েক পরই ভুল ভাঙল। ফের শুরু হল লাইভ ভিডিও। তিন যুবক ঝাঁপিয়ে পড়ল ওই নারীর ওপর। চলল চরম নির্যাতন। ফেসবুক লাইভেই তাকে গণধর্ষণ করল তিন যুবক।
পুলিশ জানিয়েছে, রোববার সকাল ৮টার দিকে এই ঘটনা ঘটে। ভিডিওটি ফেসবুক সম্প্রচারের পর পরই ওই তিন দুর্বৃত্তকে আটক করা হয়।
তারা জানায়, ফেসবুকের একটি ক্লোজড গ্রুপে গণধর্ষণের লাইভ ভিডিওটি সম্প্রচারিত হয়। লাইভ ভিডিওটি দেখার পরেই ওই গ্রুপের এক সদস্য থানায় গিয়ে অভিযোগ দায়ের করেন।
পুলিশের ধারণা, ওই তিন যুবক মানসিক বিকারগ্রস্ত। নয়তো এ ধরনের ঘটনা কেউ ঘটাতে পারে!
প্রতিদিনের মতোই ফেসবুকে বিভিন্ন নোটিফিকেশন দেখছিলেন সবাই। এক যুবকের ফেসবুক লাইভের সম্প্রচার দেখে চোখ কপালে ওঠার জোগাড়।
লাইভ ভিডিওতে দেখা যায়, ২১ থেকে ২৫ বছর বয়সী তিন যুবক মোবাইলের ক্যামেরার সামনে উদ্দাম নাচানাচি করছে। হঠাৎ দেখা গেল এক নারীকে টেনে-হিঁচড়ে, মুখ চেপে একটি ফ্ল্যাটের মধ্যে নিয়ে যায় তারা।
যুবকদের একজন বলে ওঠল, 'এখন তোমাকে ধর্ষণ করা হবে।' কথাটা বলতে না বলতেই ওই নারীর জামাকাপড় টেনে ছিঁড়ে দেয় তিন যুবক। হঠাৎ বন্ধ হয়ে যায় ভিডিও সম্প্রচার।
অবশ্য ধারণা করা হচ্ছিল, ওই চারজন মিলে দুষ্টমি করছে, উদ্দেশ্য অন্যদের বোকা বানানো। কিন্তু না! মিনিট কয়েক পরই ভুল ভাঙল। ফের শুরু হল লাইভ ভিডিও। তিন যুবক ঝাঁপিয়ে পড়ল ওই নারীর ওপর। চলল চরম নির্যাতন। ফেসবুক লাইভেই তাকে গণধর্ষণ করল তিন যুবক।
পুলিশ জানিয়েছে, রোববার সকাল ৮টার দিকে এই ঘটনা ঘটে। ভিডিওটি ফেসবুক সম্প্রচারের পর পরই ওই তিন দুর্বৃত্তকে আটক করা হয়।
তারা জানায়, ফেসবুকের একটি ক্লোজড গ্রুপে গণধর্ষণের লাইভ ভিডিওটি সম্প্রচারিত হয়। লাইভ ভিডিওটি দেখার পরেই ওই গ্রুপের এক সদস্য থানায় গিয়ে অভিযোগ দায়ের করেন।
পুলিশের ধারণা, ওই তিন যুবক মানসিক বিকারগ্রস্ত। নয়তো এ ধরনের ঘটনা কেউ ঘটাতে পারে!