01-25-2017, 11:19 PM
দৈনিক প্রথম আলো, ডেইলি স্টার পত্রিকার নাম ধরে গণমাধ্যমের উপর ক্ষোভ ঝেড়েছেন সাংসদ শামীম ওসমান। শামীম ওসমানের অভিযোগ, সংসদের অধিকাংশ সদস্যের বিরুদ্ধে গণমাধ্যম প্রতিনিয়ত লিখে যাচ্ছে।
২৫ জানুয়ারি বুধবার রাষ্ট্রপতির ভাষণে আনীত ধন্যবাদ প্রস্তাবের উপর আলোচনায় অংশ নিয়ে তিনি এ অভিযোগ করেন।
শামীম ওসমান বলেন, ‘এমপি লিটনকে লক্ষ্য করে যতই শোক জানাই সে ফিরে আসবে না। আমি প্রশ্ন রাখতে চাই জাতীর বিবেকের কাছে, লিটন কি তার মৃত্যুতে কষ্ট পেয়েছিল নাকি যেভাবে লিটনের বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালিয়েছিল তার জন্য বেশি কষ্ট পেয়েছে? তিনি বলেন, ‘এরা কারা, এই পত্রিকাগুলি কারা? আমি নাম ধরেই বলতে চাই। কারণ, আমি কাউকে ভয় করিনা। ডেইলি স্টার, প্রথম আলো। শুধু লিটন নয়, এই সংসদের অধিকাংশ সদস্য যারা শেখ হাসিনার বাইরে রাজনীতি করতে চান না, যারা নতুন উদীয়মান নেতা; প্রতিনিয়ত তাদের বিরুদ্ধে লিখে যাওয়া হচ্ছে। আমি নিজে এর সবচেয়ে বড় ভিকটিম।’
শামীম ওসমান বলেন, ‘৭ খুনের ব্যাপারে ১ ঘণ্টার মধ্যে আমিই প্রথম বক্তব্য দিয়েছি কারা জড়িত। ৩৮ মাস পরে যখন বিচার হল, দেখা গেল আমার কথা সত্য। অথচ প্রথম আলো পত্রিকা তখন লিখল শামীম ওসমান ৭ খুনের সাথে জড়িত। রায়তো বেরিয়েছে, এখন তারা কি বলবেন?’
শেখ হাসিনাকে মা সম্বোধন করে তিনি বলেন, ‘উনাদের লেখার কারণে আমাদের নেত্রীকে ১১ মাস কারাগারে থাকতে হয়েছে। এগুলি কিসের আলামত? তারা কি বিচারের উর্ধে? তাদের মত সাংবাদিকদের জন্য আজকে সত্যিকারের সাংবাদিকরা বিতর্কিত হচ্ছেন।’
তিনি বলেন, ‘ওরা নেত্রীর বিরুদ্ধে বলবে, ওরা আমাদের এমপিদের বিরুদ্ধে চরিত্র হরণ করবে, পুলিশের চরিত্র হরণ করবে, সেনাবাহিনীর চরিত্র হরণ করবে, ওরা নতুন করে ষড়যন্ত্র করছে। দুঃখ...ওরা কি করেছে সেটা না, আমাদের দলে যারা আছেন, আমাদের দলের নেতা, সরকারের সুযোগ-সুবিধা পান উনার পত্রিকায় গত ৩ দিন আগে লেখা হল বিভিন্ন সংসদ সদস্যের নামে। উনি প্রধানমন্ত্রীর তথ্য উপদেষ্টা ইকবাল সোবহান চৌধুরী, যিনি আমাদের কৃপায় টিকে আছেন।’
‘শুনেছি কোন এক জায়গায় বসে ষড়যন্ত্র হয়েছে, ১০০টা এমপির নাম ঠিক করা হয়েছে। সেই এমপিদের বিভিন্নভাবে হেয় প্রতিপন্ন করার চেষ্টা করা হবে-এমন আশঙ্কার কথা প্রকাশ করে ডেপুটি স্পীকারের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, ‘আপনি আমাদের গার্ডিয়ান। আমরা অপরাধ করলে আমাদেরকে ডেকে ১৬৪ (জিজ্ঞাসাবাদ) করেন। আমি দোষী হলে আমার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিন, আমাকে বের করে দিন এবং ওদের বিরুদ্ধে আইন করুন।’
২৫ জানুয়ারি বুধবার রাষ্ট্রপতির ভাষণে আনীত ধন্যবাদ প্রস্তাবের উপর আলোচনায় অংশ নিয়ে তিনি এ অভিযোগ করেন।
শামীম ওসমান বলেন, ‘এমপি লিটনকে লক্ষ্য করে যতই শোক জানাই সে ফিরে আসবে না। আমি প্রশ্ন রাখতে চাই জাতীর বিবেকের কাছে, লিটন কি তার মৃত্যুতে কষ্ট পেয়েছিল নাকি যেভাবে লিটনের বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালিয়েছিল তার জন্য বেশি কষ্ট পেয়েছে? তিনি বলেন, ‘এরা কারা, এই পত্রিকাগুলি কারা? আমি নাম ধরেই বলতে চাই। কারণ, আমি কাউকে ভয় করিনা। ডেইলি স্টার, প্রথম আলো। শুধু লিটন নয়, এই সংসদের অধিকাংশ সদস্য যারা শেখ হাসিনার বাইরে রাজনীতি করতে চান না, যারা নতুন উদীয়মান নেতা; প্রতিনিয়ত তাদের বিরুদ্ধে লিখে যাওয়া হচ্ছে। আমি নিজে এর সবচেয়ে বড় ভিকটিম।’
শামীম ওসমান বলেন, ‘৭ খুনের ব্যাপারে ১ ঘণ্টার মধ্যে আমিই প্রথম বক্তব্য দিয়েছি কারা জড়িত। ৩৮ মাস পরে যখন বিচার হল, দেখা গেল আমার কথা সত্য। অথচ প্রথম আলো পত্রিকা তখন লিখল শামীম ওসমান ৭ খুনের সাথে জড়িত। রায়তো বেরিয়েছে, এখন তারা কি বলবেন?’
শেখ হাসিনাকে মা সম্বোধন করে তিনি বলেন, ‘উনাদের লেখার কারণে আমাদের নেত্রীকে ১১ মাস কারাগারে থাকতে হয়েছে। এগুলি কিসের আলামত? তারা কি বিচারের উর্ধে? তাদের মত সাংবাদিকদের জন্য আজকে সত্যিকারের সাংবাদিকরা বিতর্কিত হচ্ছেন।’
তিনি বলেন, ‘ওরা নেত্রীর বিরুদ্ধে বলবে, ওরা আমাদের এমপিদের বিরুদ্ধে চরিত্র হরণ করবে, পুলিশের চরিত্র হরণ করবে, সেনাবাহিনীর চরিত্র হরণ করবে, ওরা নতুন করে ষড়যন্ত্র করছে। দুঃখ...ওরা কি করেছে সেটা না, আমাদের দলে যারা আছেন, আমাদের দলের নেতা, সরকারের সুযোগ-সুবিধা পান উনার পত্রিকায় গত ৩ দিন আগে লেখা হল বিভিন্ন সংসদ সদস্যের নামে। উনি প্রধানমন্ত্রীর তথ্য উপদেষ্টা ইকবাল সোবহান চৌধুরী, যিনি আমাদের কৃপায় টিকে আছেন।’
‘শুনেছি কোন এক জায়গায় বসে ষড়যন্ত্র হয়েছে, ১০০টা এমপির নাম ঠিক করা হয়েছে। সেই এমপিদের বিভিন্নভাবে হেয় প্রতিপন্ন করার চেষ্টা করা হবে-এমন আশঙ্কার কথা প্রকাশ করে ডেপুটি স্পীকারের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, ‘আপনি আমাদের গার্ডিয়ান। আমরা অপরাধ করলে আমাদেরকে ডেকে ১৬৪ (জিজ্ঞাসাবাদ) করেন। আমি দোষী হলে আমার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিন, আমাকে বের করে দিন এবং ওদের বিরুদ্ধে আইন করুন।’