02-03-2017, 11:57 PM
আন্তর্জাতিক ডেস্ক:অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী ম্যালকম টার্নবুলকে ফোনে ধমক দিয়ে লাইন কেটে দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। যদিও যুক্তরাষ্ট্রের ঘনিষ্ঠ মিত্র দেশ হিসেবে পরিচিত অস্ট্রেলিয়া।
একটি শরণার্থী চুক্তি নিয়ে দুই নেতার মধ্যে কথোপকথনের সময় তাদের মধ্যে তীব্র বাদানুবাদ হয়। উত্তপ্ত বাক্যবিনিময়ের একপর্যায়ে ধমক দিয়েই লাইন কেটে দেন ট্রাম্প। অস্ট্রেলিয়া থেকে পাঠানো ১২৫০ শরণার্থীকে যুক্তরাষ্ট্রে পুনর্বাসনের বিষয়ে সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার সঙ্গে চুক্তিটি করেছিলেন টার্নবুল।
শনিবার এ দুই নেতার মধ্যে ফোনালাপকালে ট্রাম্পের বিরোধ বাধে এ চুক্তিকে কেন্দ্র করেই। পরে এক টুইটে চুক্তিটি পড়ে দেখবেন বলে জানালেও গতকাল ফের চুক্তির তীব্র সমালোচনা করেন ট্রাম্প। পাশাপাশি অস্ট্রেলিয়াকে এর জন্য দোষারোপ করে পরিস্থিতি ঘোলাটে করে তুলেছেন মার্কিন এই প্রেসিডেন্ট। দুই নেতার ফোনালাপ এক ঘণ্টা স্থায়ী হওয়ার কথা থাকলেও মাত্র ২৫ মিনিটের মাথায় ট্রাম্প আচমকা রিসিভার রেখে দেন।
'দ্য ওয়াশিংটন পোস্ট’ জানায়, আলাপের একপর্যায়ে ট্রাম্প অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রীকে বলেন, তিনি একই দিনে অনেক বিশ্বনেতার সঙ্গে কথা বলেছেন। কিন্তু এ পর্যন্ত এটিই হচ্ছে তার কাছে সবচেয়ে ‘জঘন্য’ ফোনালাপ। দুই নেতার এ উত্তপ্ত বাক্যবিনিময়ে সংশয়ের মুখে পড়েছে শরণার্থী চুক্তি। এ চুক্তি অনুযায়ী, অস্ট্রেলিয়া এসব শরণার্থীকে নিতে অস্বীকৃতি জানিয়ে তাদের নাউরু ও পাপুয়া নিউগিনির মতো প্রশান্ত মহাসাগরীয় দেশগুলোর উপকূলীয় আটক কেন্দ্রে আটকে রেখেছে।
যুক্তরাষ্ট্র তাদের নিলে এর বিনিময়ে অস্ট্রেলিয়া এল সালভাদর, গুয়াতেমালা ও হন্ডুরাসের শরণার্থীদের পুনর্বাসন করবে। ট্রাম্প শুক্রবার যুক্তরাষ্ট্রে শরণার্থী প্রবেশে নিষেধাজ্ঞার পাশাপাশি সাতটি মুসলিমপ্রধান দেশের নাগরিকদের ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞার নির্বাহী আদেশ দেন। এরপর তার সঙ্গে ফোনালাপে শরণার্থী চুক্তিটির ভবিষ্যৎ কী সে ব্যাপারেই পরিষ্কার হতে চাইছিলেন অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী। আর এতেই রেগে গিয়ে ওই প্রতিক্রিয়া দেখান ট্রাম্প।
ট্রাম্প এক টুইটে চুক্তিটি পড়ে দেখবেন বলে জানালেও পরে এর তীব্র সমালোচনা করে চুক্তিটিকে ‘নির্বোধ’ আখ্যা দেন। গতকাল এক টুইটে ট্রাম্প লিখেন, ‘আপনাদের বিশ্বাস হয় অস্ট্রেলিয়া থেকে হাজার হাজার অবৈধ অভিবাসী নিতে রাজি হয়েছিল ওবামা প্রশাসন? কেন? এই নির্বোধ চুক্তিটি আমি পড়ে দেখব। ’ পরে আবার লিখেন, “এযাবৎকালের সবচেয়ে বাজে চুক্তি আর অস্ট্রেলিয়া আগামী দিনের ‘বোস্টন বোমা হামলাকারীদের’ যুক্তরাষ্ট্রে পাঠানোর চেষ্টা করছে।'
একটি শরণার্থী চুক্তি নিয়ে দুই নেতার মধ্যে কথোপকথনের সময় তাদের মধ্যে তীব্র বাদানুবাদ হয়। উত্তপ্ত বাক্যবিনিময়ের একপর্যায়ে ধমক দিয়েই লাইন কেটে দেন ট্রাম্প। অস্ট্রেলিয়া থেকে পাঠানো ১২৫০ শরণার্থীকে যুক্তরাষ্ট্রে পুনর্বাসনের বিষয়ে সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার সঙ্গে চুক্তিটি করেছিলেন টার্নবুল।
শনিবার এ দুই নেতার মধ্যে ফোনালাপকালে ট্রাম্পের বিরোধ বাধে এ চুক্তিকে কেন্দ্র করেই। পরে এক টুইটে চুক্তিটি পড়ে দেখবেন বলে জানালেও গতকাল ফের চুক্তির তীব্র সমালোচনা করেন ট্রাম্প। পাশাপাশি অস্ট্রেলিয়াকে এর জন্য দোষারোপ করে পরিস্থিতি ঘোলাটে করে তুলেছেন মার্কিন এই প্রেসিডেন্ট। দুই নেতার ফোনালাপ এক ঘণ্টা স্থায়ী হওয়ার কথা থাকলেও মাত্র ২৫ মিনিটের মাথায় ট্রাম্প আচমকা রিসিভার রেখে দেন।
'দ্য ওয়াশিংটন পোস্ট’ জানায়, আলাপের একপর্যায়ে ট্রাম্প অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রীকে বলেন, তিনি একই দিনে অনেক বিশ্বনেতার সঙ্গে কথা বলেছেন। কিন্তু এ পর্যন্ত এটিই হচ্ছে তার কাছে সবচেয়ে ‘জঘন্য’ ফোনালাপ। দুই নেতার এ উত্তপ্ত বাক্যবিনিময়ে সংশয়ের মুখে পড়েছে শরণার্থী চুক্তি। এ চুক্তি অনুযায়ী, অস্ট্রেলিয়া এসব শরণার্থীকে নিতে অস্বীকৃতি জানিয়ে তাদের নাউরু ও পাপুয়া নিউগিনির মতো প্রশান্ত মহাসাগরীয় দেশগুলোর উপকূলীয় আটক কেন্দ্রে আটকে রেখেছে।
যুক্তরাষ্ট্র তাদের নিলে এর বিনিময়ে অস্ট্রেলিয়া এল সালভাদর, গুয়াতেমালা ও হন্ডুরাসের শরণার্থীদের পুনর্বাসন করবে। ট্রাম্প শুক্রবার যুক্তরাষ্ট্রে শরণার্থী প্রবেশে নিষেধাজ্ঞার পাশাপাশি সাতটি মুসলিমপ্রধান দেশের নাগরিকদের ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞার নির্বাহী আদেশ দেন। এরপর তার সঙ্গে ফোনালাপে শরণার্থী চুক্তিটির ভবিষ্যৎ কী সে ব্যাপারেই পরিষ্কার হতে চাইছিলেন অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী। আর এতেই রেগে গিয়ে ওই প্রতিক্রিয়া দেখান ট্রাম্প।
ট্রাম্প এক টুইটে চুক্তিটি পড়ে দেখবেন বলে জানালেও পরে এর তীব্র সমালোচনা করে চুক্তিটিকে ‘নির্বোধ’ আখ্যা দেন। গতকাল এক টুইটে ট্রাম্প লিখেন, ‘আপনাদের বিশ্বাস হয় অস্ট্রেলিয়া থেকে হাজার হাজার অবৈধ অভিবাসী নিতে রাজি হয়েছিল ওবামা প্রশাসন? কেন? এই নির্বোধ চুক্তিটি আমি পড়ে দেখব। ’ পরে আবার লিখেন, “এযাবৎকালের সবচেয়ে বাজে চুক্তি আর অস্ট্রেলিয়া আগামী দিনের ‘বোস্টন বোমা হামলাকারীদের’ যুক্তরাষ্ট্রে পাঠানোর চেষ্টা করছে।'