02-06-2017, 01:57 PM
বিয়ে তো দিনক্ষণ-মাস হিসাব করে হয় না। শীতকাল বিয়ের মৌসুম হলেও সারা বছর বিয়ের অনুষ্ঠান হয়ে থাকে। রোদ-গরমে বিয়ের অনুষ্ঠান হলে বাড়তি প্রস্তুতি নিতে হয়। বিয়ের পোশাক ও সাজসজ্জা করার আগে একটু কৌশলী হতে হবে। যেহেতু গরমের মধ্যে দীর্ঘ সময় এর আনুষ্ঠানিকতা চলে, ফলে আরামদায়ক পোশাক ও হালকা সাজকেই প্রাধান্য দিতে হয়।
‘গরমে বউয়ের সাজ ও পোশাকে বেশি গুরুত্ব দিতে হবে। এই বিশেষ দিনের শাড়ি হিসেবে বেনারসিকেই অনেকে বেছে নিতে চান। কাতান, লাল বেনারসি শাড়ি পরলেও কেনার সময় খেয়াল রাখতে হবে যেন ভারী কাজের না হয়। লাল বেনারসি পরলে গয়না হতে পারে হালকা ধরনের। গরমে হালকা সাজের কোনো বিকল্প নেই।
বেনারসির পাশাপাশি জামদানি, মসলিন, এমনকি সিল্কও পরতে পারেন। বিয়েতে এখন সাদার বেশ চল রয়েছে। চাপা সাদা, হালকা হলুদ-সবুজ-নীল, হালকা গোলাপি, মভ বা পিচ রঙের শাড়ি বেছে নিতে পারেন। এসব শাড়ির সঙ্গে মুক্তার গয়না, রুপার গয়না বেশ মানানসই। বিয়েতে সোনার গয়না তো পরবেনই, তবে শাড়ির রঙের সঙ্গে মিলিয়ে গোল্ড প্লেটেড গয়নাও ভালো দেখাবে। এটি ভিন্নমাত্রা তৈরি করে।’
সাজসজ্জাঃ
বিয়ের জন্য শারীরিক ও মানসিক প্রস্তুতি লাগে। অন্তত ১৫ দিন আগে থেকে ভালোভাবে বডি ম্যাসাজ, স্ক্রাব বা স্পা করাতে হবে। এতে সব ধরনের ক্লান্তি দূর হবে। ভ্রু প্লাক, ফেসিয়াল ও ওয়াক্স করাতে চাইলে বিয়ের চার-পাঁচ দিন আগে করানোই ভালো।
বিয়ের আগে বিউটি পারলারে গিয়ে আগাম বুকিং দিয়ে আসবেন। আপনি যাঁর কাছে সাজতে চান, আগেই তাঁর সঙ্গে কথা বলে নিন। ত্বকের ধরন, রং ও শারীরিক গড়নের ওপর ভিত্তি করে সাজটা হতে হবে। শুরুতে ভালোভাবে মুখটা পরিষ্কার করে নিন।
এরপর চোখের নিচে বা মুখে কোনো দাগ থাকলে সেখানে কনসিলার লাগিয়ে ভালোভাবে মিশিয়ে নিতে হবে। এরপর ব্যবহার করুন পাউডার ফাউন্ডেশন। গরমে ক্রিম ফাউন্ডেশন ব্যবহার না করাই ভালো।
এ ছাড়া কেউ চাইলে হালকা গোলাপি বা হলুদাভ ভাব আনতে প্যানকেক ব্যবহার করতে পারেন। তবে হালকা রঙের শাড়ির সঙ্গে হালকা সাজ হলেও চোখের সাজকে বেশি প্রাধান্য দিতে হবে। এ সময় গ্লিটার ব্যবহার করা ঠিক হবে না। চোখে উজ্জ্বল রঙের ব্যবহার বেড়েছে। সোনালি, ব্রোঞ্জ, সবুজ, নীলসহ যেকোনো উজ্জ্বল রং শাড়ির রঙের সঙ্গে মিলিয়ে চোখের সাজ করা যেতে পারে। চাইলে স্মোকিও করতে পারেন চোখকে।
ঠোঁটে তখন হালকা গোলাপি, ন্যাচারাল রং, পিচ বা মভ রং ব্যবহার করলে আকর্ষণীয় দেখাবে। আর লাল রঙের লিপস্টিক হাল ফ্যাশনে জনপ্রিয়। এটি ব্যবহার করলে চোখের সাজ গাঢ় করবেন না। কপালে টিপ পরতে বা আঁকতে পারেন। আবার বড় টিকলি পরলে টিপ না পরলেও চলে। চুল বড় হলে ছেড়ে রাখলেও অন্য রকম সুন্দর লাগে।
এ ছাড়া খোঁপা, পার্শ্বসিঁথি ও খানিকটা কোঁকড়া করে চুলটাকে নানা কায়দায় বাঁধতে পারেন। এ সময়ে বেলি ফুলের সমাহার হয়। বেণি করে বা পুরো খোঁপায় বেলি ফুল ব্যবহার করতে পারেন। লাল বা সাদা শাড়ি পরলে হাতেও পেঁচিয়ে নিতে পারেন বেলি ফুল। তবে বিয়ের আগে স্বাস্থ্যোজ্জ্বল ত্বক পেতে অবশ্যই খাওয়ার দিকে বিশেষ যত্ন দিতে হবে। পুষ্টিযুক্ত খাবার, ফল ও বেশি করে পানি খেতে হবে।
‘গরমে বউয়ের সাজ ও পোশাকে বেশি গুরুত্ব দিতে হবে। এই বিশেষ দিনের শাড়ি হিসেবে বেনারসিকেই অনেকে বেছে নিতে চান। কাতান, লাল বেনারসি শাড়ি পরলেও কেনার সময় খেয়াল রাখতে হবে যেন ভারী কাজের না হয়। লাল বেনারসি পরলে গয়না হতে পারে হালকা ধরনের। গরমে হালকা সাজের কোনো বিকল্প নেই।
বেনারসির পাশাপাশি জামদানি, মসলিন, এমনকি সিল্কও পরতে পারেন। বিয়েতে এখন সাদার বেশ চল রয়েছে। চাপা সাদা, হালকা হলুদ-সবুজ-নীল, হালকা গোলাপি, মভ বা পিচ রঙের শাড়ি বেছে নিতে পারেন। এসব শাড়ির সঙ্গে মুক্তার গয়না, রুপার গয়না বেশ মানানসই। বিয়েতে সোনার গয়না তো পরবেনই, তবে শাড়ির রঙের সঙ্গে মিলিয়ে গোল্ড প্লেটেড গয়নাও ভালো দেখাবে। এটি ভিন্নমাত্রা তৈরি করে।’
সাজসজ্জাঃ
বিয়ের জন্য শারীরিক ও মানসিক প্রস্তুতি লাগে। অন্তত ১৫ দিন আগে থেকে ভালোভাবে বডি ম্যাসাজ, স্ক্রাব বা স্পা করাতে হবে। এতে সব ধরনের ক্লান্তি দূর হবে। ভ্রু প্লাক, ফেসিয়াল ও ওয়াক্স করাতে চাইলে বিয়ের চার-পাঁচ দিন আগে করানোই ভালো।
বিয়ের আগে বিউটি পারলারে গিয়ে আগাম বুকিং দিয়ে আসবেন। আপনি যাঁর কাছে সাজতে চান, আগেই তাঁর সঙ্গে কথা বলে নিন। ত্বকের ধরন, রং ও শারীরিক গড়নের ওপর ভিত্তি করে সাজটা হতে হবে। শুরুতে ভালোভাবে মুখটা পরিষ্কার করে নিন।
এরপর চোখের নিচে বা মুখে কোনো দাগ থাকলে সেখানে কনসিলার লাগিয়ে ভালোভাবে মিশিয়ে নিতে হবে। এরপর ব্যবহার করুন পাউডার ফাউন্ডেশন। গরমে ক্রিম ফাউন্ডেশন ব্যবহার না করাই ভালো।
এ ছাড়া কেউ চাইলে হালকা গোলাপি বা হলুদাভ ভাব আনতে প্যানকেক ব্যবহার করতে পারেন। তবে হালকা রঙের শাড়ির সঙ্গে হালকা সাজ হলেও চোখের সাজকে বেশি প্রাধান্য দিতে হবে। এ সময় গ্লিটার ব্যবহার করা ঠিক হবে না। চোখে উজ্জ্বল রঙের ব্যবহার বেড়েছে। সোনালি, ব্রোঞ্জ, সবুজ, নীলসহ যেকোনো উজ্জ্বল রং শাড়ির রঙের সঙ্গে মিলিয়ে চোখের সাজ করা যেতে পারে। চাইলে স্মোকিও করতে পারেন চোখকে।
ঠোঁটে তখন হালকা গোলাপি, ন্যাচারাল রং, পিচ বা মভ রং ব্যবহার করলে আকর্ষণীয় দেখাবে। আর লাল রঙের লিপস্টিক হাল ফ্যাশনে জনপ্রিয়। এটি ব্যবহার করলে চোখের সাজ গাঢ় করবেন না। কপালে টিপ পরতে বা আঁকতে পারেন। আবার বড় টিকলি পরলে টিপ না পরলেও চলে। চুল বড় হলে ছেড়ে রাখলেও অন্য রকম সুন্দর লাগে।
এ ছাড়া খোঁপা, পার্শ্বসিঁথি ও খানিকটা কোঁকড়া করে চুলটাকে নানা কায়দায় বাঁধতে পারেন। এ সময়ে বেলি ফুলের সমাহার হয়। বেণি করে বা পুরো খোঁপায় বেলি ফুল ব্যবহার করতে পারেন। লাল বা সাদা শাড়ি পরলে হাতেও পেঁচিয়ে নিতে পারেন বেলি ফুল। তবে বিয়ের আগে স্বাস্থ্যোজ্জ্বল ত্বক পেতে অবশ্যই খাওয়ার দিকে বিশেষ যত্ন দিতে হবে। পুষ্টিযুক্ত খাবার, ফল ও বেশি করে পানি খেতে হবে।