Forums.Likebd.Com

Full Version: কারিনার আগে বয়সে বড় এক নায়িকার প্রেমে পাগল ছিলেন শাহিদ !
You're currently viewing a stripped down version of our content. View the full version with proper formatting.
: অল্প বয়সের ক্রাশ সকলেরই থাকে। এখন যাঁরা বলিউডের নায়ক, তাঁদেরও এক সময় ক্রাশ ছিল বয়সে বড় অন্য নায়িকাদের প্রতি। শাহিদ কাপূরের জীবনেও তেমন একজন ছিলেন।
মোটামুটি কিশোর বয়সে বেশিরভাগ ছেলেদেরই একটু বয়সে বড় সুন্দরী মেয়েদের প্রতি ক্রাশ জন্মে থাকে। সেই তালিকায় চলচ্চিত্রের নায়িকারাও থাকবেন খুব স্বাভাবিক। শাহিদ কাপূরের ক্ষেত্রে সুবিধে ছিল এটাই যে তিনি ছোট থেকেই বলিউডি পরিবারে বড় হয়েছেন।
বাবা পঙ্কজ কাপূরের সঙ্গে ছোটবেলাটা না কাটলেও তাঁর মা নীলিমা আজিমের সঙ্গেই থেকেছেন তিনি আর নীলিমা তো তাঁর বিয়ের আগে থেকেই বলিউডের অভিনেত্রী। ‘সীতা
অউর গীতা’-য় হেমা মালিনীর কুটিল বোনের ভূমিকায় তাঁর অভিনয় অবিস্মরণীয়।
ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রির এত কাছাকাছি বেড়ে ওঠার ফলে শাহিদের পক্ষে নায়িকাদের আশেপাশে ঘোরাঘুরি করার সুযোগটা বেশি ছিল এবং তিনি ছোটবেলায় সেই সুযোগের সদ্ব্যবহার করতেন।
কিশোর বয়সে তাঁর থেকে বয়সে বড় এক নায়িকার প্রেমে হাবুডুবু খেয়েছিলেন শাহিদ। সেই নায়িকা কখন, কোথায় থাকতে পারেন সেই সব খোঁজ নিয়ে সেখানে অপেক্ষা করতেন শাহিদ, মাঝে-মধ্যে পিছুও নিতেন তাঁকে না জানিয়ে।
সম্প্রতি কর্ণ জোহরের ইন্টারভিউ শো-তে নিজের সেই ছোটবেলার ক্রাশের কথা জানিয়েছেন শাহিদ। কে সেই নায়িকা? ডিম্পল-কন্যা টুইঙ্কল খন্না। শাহিদ জানিয়েছেন যে টুইঙ্কলের রূপে মুগ্ধ ছিলেন তিনি। ১৯৯৭ সালে শাহিদের যখন ১৪-১৫ বছর বয়স তখন টুইঙ্কল ‘ইতিহাস’ ছবির শ্যুটিং করছিলেন শাহিদের মা নীলিমা আজিমের সঙ্গে।
ওই ছবিতে নায়কের ভূমিকায় ছিলেন অজয় দেবগন। সেই সময় শাহিদ একটি হোটেলের পুলসাইডে ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষা করতেন, টুইঙ্কলকে শুধু একবার দেখার জন্য।
বড় হয়ে টুইঙ্কলের সঙ্গে নিশ্চয়ই অনেকবার দেখা হয়েছে শাহিদের কিন্তু এই ঘটনার কথা তিনি কখনও তাঁকে জানিয়েছেন বলে তো মনে হয় না। তবে শুনলে বোধহয় মজাই পেতেন ‘মিসেস ফানিবোনস’!