02-17-2017, 08:55 AM
আমিরাহ আল তাউইল। সারা দুনিয়া তাকে চেনে এই নামে। সৌদি আরবের রাজকুমারী তিনি। কিন্তু শুধু এই পরিচয় নিজেকে আবদ্ধ করে রাখেননি ৩৩ বছর বয়সী অসাধারণ সুন্দরী আমিরাহ। মেয়েদের জন্য শরিয়তের নির্ধারণ করে দেয়া নিয়ামাবলি, পোশাক সব কিছুর বিরুদ্ধে সরব হয়েছেন। নিজের স্টাইল স্টেটমেন্ট যেমন তৈরি করেছেন তেমনই সারা বিশ্বে ছড়িয়ে দিয়েছেন নিজের সেবামূলক কাজ।
১৯৮৩ সালের ৬ নভেম্বর সৌদি আরবের রিয়াদে জন্ম আমিরাহ আল তাউইলের। বাবা আইদান বিন নায়েফ আল তাউইল আল ওতাইবি। তবে রিয়াদে বিবাহ বিচ্ছিন্ন মা ও নানা-নানির কাছেই বড় হয়েছেন আমিরাহ। ১৮ বছর বয়সে প্রেমে পড়েন রাজকুমার আলওয়ালিদ বিন তালালের। তার সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধও হন। তবে শেষ পর্যন্ত তা আর স্থায়ী হয়নি। এর পরেই তার জীবনে আমূল পরিবর্তন আনেন খোদ রাজকুমারী।
নিজেকে চার দেওয়ালের ভেতর, পর্দার আড়ালে লুকিয়ে রাখা তো দূরের কথা, সৌদি আরবের গণ্ডিতেও আটকে রাখেননি আমিরাহ। রিয়াদের বাসিন্দা আমিরাহ বিশ্বের ৭০টি দেশের বিভিন্ন সেবামূলক ও গঠনমূলক কাজের সঙ্গে যুক্ত। দারিদ্র্য ও বিপদগ্রস্ত মানুষের পাশে দাঁড়ানোকে নিজের কর্তব্য মনে করেন আমিরাহ। পশ্চিম আফ্রিকায় শরণার্থী শিবির, পাকিস্তানে বন্যার ত্রাণ পৌঁছানো, কেমব্রিজ ইউনিভার্সিটিতে সেন্টার অব ইসলামিক স্টাডিজ খোলা, সোমালিয়ায় মিশন তার কাজের কিছু উদাহরণ। দেশের প্রথম নারী হিসেবে ঢিলেঢালা সম্পূর্ণ শরীর ঢাকা পোশাক পরতে অস্বীকার করেন আমিরাহ। ইউরোপীয় পোশাকের মধ্যেই ফুটিয়ে তোলেন নিজস্ব স্টাইল স্টেটমেন্ট।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নিউ হেভেন ইউনিভার্সিটি থেকে বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের ডিগ্রিধারী আমিরাহ মনে করেন বিশ্বের সব মেয়েদের প্রাথমিক লক্ষ্য হওয়া উচিত নিজেকে শিক্ষিত করে তোলা।
১৯৮৩ সালের ৬ নভেম্বর সৌদি আরবের রিয়াদে জন্ম আমিরাহ আল তাউইলের। বাবা আইদান বিন নায়েফ আল তাউইল আল ওতাইবি। তবে রিয়াদে বিবাহ বিচ্ছিন্ন মা ও নানা-নানির কাছেই বড় হয়েছেন আমিরাহ। ১৮ বছর বয়সে প্রেমে পড়েন রাজকুমার আলওয়ালিদ বিন তালালের। তার সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধও হন। তবে শেষ পর্যন্ত তা আর স্থায়ী হয়নি। এর পরেই তার জীবনে আমূল পরিবর্তন আনেন খোদ রাজকুমারী।
নিজেকে চার দেওয়ালের ভেতর, পর্দার আড়ালে লুকিয়ে রাখা তো দূরের কথা, সৌদি আরবের গণ্ডিতেও আটকে রাখেননি আমিরাহ। রিয়াদের বাসিন্দা আমিরাহ বিশ্বের ৭০টি দেশের বিভিন্ন সেবামূলক ও গঠনমূলক কাজের সঙ্গে যুক্ত। দারিদ্র্য ও বিপদগ্রস্ত মানুষের পাশে দাঁড়ানোকে নিজের কর্তব্য মনে করেন আমিরাহ। পশ্চিম আফ্রিকায় শরণার্থী শিবির, পাকিস্তানে বন্যার ত্রাণ পৌঁছানো, কেমব্রিজ ইউনিভার্সিটিতে সেন্টার অব ইসলামিক স্টাডিজ খোলা, সোমালিয়ায় মিশন তার কাজের কিছু উদাহরণ। দেশের প্রথম নারী হিসেবে ঢিলেঢালা সম্পূর্ণ শরীর ঢাকা পোশাক পরতে অস্বীকার করেন আমিরাহ। ইউরোপীয় পোশাকের মধ্যেই ফুটিয়ে তোলেন নিজস্ব স্টাইল স্টেটমেন্ট।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নিউ হেভেন ইউনিভার্সিটি থেকে বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের ডিগ্রিধারী আমিরাহ মনে করেন বিশ্বের সব মেয়েদের প্রাথমিক লক্ষ্য হওয়া উচিত নিজেকে শিক্ষিত করে তোলা।