02-17-2017, 09:00 AM
নিউজ ডেস্ক
৪ বছর বয়সে যখন বেশিরভাগ নারীই দাদী-নানী হয়ে নাতি নাতনিদের সঙ্গে ব্যস্ত সময় কাটান। ঠিক সে বয়সেই উত্তর স্পেনের বার্গোস এলাকার এক নারী যমজ সন্তানের জন্ম দিয়ে বিশ্বব্যাপী গণমাধ্যমে সাড়া ফেলে দিয়েছেন। একেই বলে সৃষ্টিকর্তার লীলাখেলা।
স্পেনের উত্তরাঞ্চলে বুরহোস শহরে ৬৪ বছর বয়সী এক নারী যমজ সন্তানের জন্ম দিয়েছেন। রেকোলেটাস হাসপাতালে যমজ শিশুর জন্ম হয় সিজারিয়ানের মাধ্যমে। পদ্ধতিটি জনপ্রিয় হলেও এই বয়সে সেটা বিরল ঘটনা।
বৃহস্পতিবার স্পেনের সংবাদমাধ্যমের বরাত দিয়ে বিবিসি জানায়, নাম না জানা ওই নারী অন্তঃসত্ত্বাকালীন চিকিৎসা নিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রে।
হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ যমজ সন্তান প্রসবের একটি ভিডিওচিত্র প্রকাশ করেছে।
২০১২ সালে ওই নারী এক মেয়েশিশুর জন্ম দেন। শিশুর সুরক্ষা নিয়ে উদ্বেগ থাকায় অবশ্য তাঁকে সামাজিক সেবার আওতায় নেওয়া হয়েছিল। সমাজকর্মীরা বলেছিলেন, মেয়েটি অত্যন্ত নিঃসঙ্গভাবে বেড়ে উঠছিল। তার পোশাক ও স্বাস্থ্য ভালো ছিল না। তবে নতুন জন্ম নেওয়া এক ছেলে ও মেয়েসন্তানের ব্যাপারে কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি। মা ও নবজাতকদের স্বাস্থ্য ভালো আছে। জন্মের সময় ছেলেশিশুটির ওজন হয় দুই কেজি ৪০০ গ্রাম ও মেয়েটির দুই কেজি ২০০ গ্রাম। প্রসবের সময় কোনো জটিলতা হয়নি।
সম্প্রতি স্পেনের আরো দুই নারী ৬০-এর কোঠায় বয়স হলেও সুস্থ নবজাতক জন্ম দেন। ২০১৬ সালের এপ্রিলে ভারতের হরিয়ানা রাজ্যে প্রায় ৭০ বছর বয়সী নারী দালজিন্দের কৌর সুস্থ সন্তান প্রসব করেন।
৪ বছর বয়সে যখন বেশিরভাগ নারীই দাদী-নানী হয়ে নাতি নাতনিদের সঙ্গে ব্যস্ত সময় কাটান। ঠিক সে বয়সেই উত্তর স্পেনের বার্গোস এলাকার এক নারী যমজ সন্তানের জন্ম দিয়ে বিশ্বব্যাপী গণমাধ্যমে সাড়া ফেলে দিয়েছেন। একেই বলে সৃষ্টিকর্তার লীলাখেলা।
স্পেনের উত্তরাঞ্চলে বুরহোস শহরে ৬৪ বছর বয়সী এক নারী যমজ সন্তানের জন্ম দিয়েছেন। রেকোলেটাস হাসপাতালে যমজ শিশুর জন্ম হয় সিজারিয়ানের মাধ্যমে। পদ্ধতিটি জনপ্রিয় হলেও এই বয়সে সেটা বিরল ঘটনা।
বৃহস্পতিবার স্পেনের সংবাদমাধ্যমের বরাত দিয়ে বিবিসি জানায়, নাম না জানা ওই নারী অন্তঃসত্ত্বাকালীন চিকিৎসা নিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রে।
হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ যমজ সন্তান প্রসবের একটি ভিডিওচিত্র প্রকাশ করেছে।
২০১২ সালে ওই নারী এক মেয়েশিশুর জন্ম দেন। শিশুর সুরক্ষা নিয়ে উদ্বেগ থাকায় অবশ্য তাঁকে সামাজিক সেবার আওতায় নেওয়া হয়েছিল। সমাজকর্মীরা বলেছিলেন, মেয়েটি অত্যন্ত নিঃসঙ্গভাবে বেড়ে উঠছিল। তার পোশাক ও স্বাস্থ্য ভালো ছিল না। তবে নতুন জন্ম নেওয়া এক ছেলে ও মেয়েসন্তানের ব্যাপারে কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি। মা ও নবজাতকদের স্বাস্থ্য ভালো আছে। জন্মের সময় ছেলেশিশুটির ওজন হয় দুই কেজি ৪০০ গ্রাম ও মেয়েটির দুই কেজি ২০০ গ্রাম। প্রসবের সময় কোনো জটিলতা হয়নি।
সম্প্রতি স্পেনের আরো দুই নারী ৬০-এর কোঠায় বয়স হলেও সুস্থ নবজাতক জন্ম দেন। ২০১৬ সালের এপ্রিলে ভারতের হরিয়ানা রাজ্যে প্রায় ৭০ বছর বয়সী নারী দালজিন্দের কৌর সুস্থ সন্তান প্রসব করেন।