02-17-2017, 04:18 PM
অনলাইন ডেস্ক: নামাজ, রোজা, হজ, জাকাত,
পরিবার, সমাজসহ জীবনঘনিষ্ঠ ইসলামবিষয়ক
প্রশ্নোত্তর অনুষ্ঠান ‘আপনার জিজ্ঞাসা’।
জয়নুল আবেদীন আজাদের উপস্থাপনায়
বেসরকারি একটি টেলিভিশনের জনপ্রিয় এ
অনুষ্ঠানে দর্শকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর
দেন বিশিষ্ট আলেম ড. মুহাম্মদ সাইফুল্লাহ।
প্রশ্ন : কেউ যদি আমাদের বা আমরা যদি
অন্যদের জন্মদিন অথবা বিবাহবার্ষিকীতে
শুভেচ্ছা জানাই মেসেজ দিয়ে, যেমন : শুভ
জন্মদিন বা শুভ বিবাহবার্ষিকী, এটা কি করা
যাবে? স্বামী-স্ত্রী ঘরোয়াভাবে ভালো কিছু
রান্নাবান্না করে খাওয়া যাবে?
উত্তর : আসলে এই যে একটা সংস্কৃতি আমাদের
মধ্যে ব্যাপকভাবে প্রসার লাভ করেছে, সেটা
হচ্ছে শুভ জন্মদিন বা শুভ বিবাহবার্ষিকী বা
এই জাতীয় বিভিন্ন পর্ব উপলক্ষে অনুষ্ঠান করা,
এটা কিন্তু আমাদের ইসলামী কোনো সংস্কৃতি
নয়। এটা এসেছে অন্যান্য ধর্মাবলম্বীর থেকে।
এটা আমরা গ্রহণ করতে পারি না।
কারণ, আমাদের কাছে প্রতিটি দিনই খুশির
দিন। যাঁরা স্বামী-স্ত্রী আছেন, তাঁদের
প্রতিটি দিনই হবে খুশির দিন। এগুলো ইউরোপে
হতে পারে যাঁদের বছরে একবার দেখা হয়,
তাঁরা উইশ করবে, জন্মদিবস উপলক্ষে বাবা-
মাকে বছরে একবার কার্ড পাঠাবে। এটা
তাঁদের মধ্যে হতে পারে।
আমরা প্রতিদিনই বাবা-মাকে নিয়ে খুশি,
প্রতিদিনই আমাদের জন্য খুশির দিন। আমরা এ
জাতীয় কোনো সংস্কৃতি গ্রহণ করতে পারি না।
আমাদের স্ত্রীরা সব সময় স্বামীর জন্য খুশির
কারণ, স্বামীরা সব সময় স্ত্রীদের জন্য খুশির
কারণ। এটা কোনো সুনির্দিষ্ট দিনে নয়। এ জন্য
বিয়ের দিন বা জন্মদিন, এ জাতীয় জিনিসগুলো
পালন করা ইসলাম অনুমোদন করে না। কারণ
রাসূল (সা.) বলেছেন, ‘কেউ যদি কোনো
জাতির সঙ্গে সামঞ্জস্য বিধান করে চলতে
চায়, তাঁদের সংস্কৃতিতে, তাঁদের চাল-চলনে,
তাহলে তাঁদের মধ্যে গণ্য হবে।’
পরিবার, সমাজসহ জীবনঘনিষ্ঠ ইসলামবিষয়ক
প্রশ্নোত্তর অনুষ্ঠান ‘আপনার জিজ্ঞাসা’।
জয়নুল আবেদীন আজাদের উপস্থাপনায়
বেসরকারি একটি টেলিভিশনের জনপ্রিয় এ
অনুষ্ঠানে দর্শকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর
দেন বিশিষ্ট আলেম ড. মুহাম্মদ সাইফুল্লাহ।
প্রশ্ন : কেউ যদি আমাদের বা আমরা যদি
অন্যদের জন্মদিন অথবা বিবাহবার্ষিকীতে
শুভেচ্ছা জানাই মেসেজ দিয়ে, যেমন : শুভ
জন্মদিন বা শুভ বিবাহবার্ষিকী, এটা কি করা
যাবে? স্বামী-স্ত্রী ঘরোয়াভাবে ভালো কিছু
রান্নাবান্না করে খাওয়া যাবে?
উত্তর : আসলে এই যে একটা সংস্কৃতি আমাদের
মধ্যে ব্যাপকভাবে প্রসার লাভ করেছে, সেটা
হচ্ছে শুভ জন্মদিন বা শুভ বিবাহবার্ষিকী বা
এই জাতীয় বিভিন্ন পর্ব উপলক্ষে অনুষ্ঠান করা,
এটা কিন্তু আমাদের ইসলামী কোনো সংস্কৃতি
নয়। এটা এসেছে অন্যান্য ধর্মাবলম্বীর থেকে।
এটা আমরা গ্রহণ করতে পারি না।
কারণ, আমাদের কাছে প্রতিটি দিনই খুশির
দিন। যাঁরা স্বামী-স্ত্রী আছেন, তাঁদের
প্রতিটি দিনই হবে খুশির দিন। এগুলো ইউরোপে
হতে পারে যাঁদের বছরে একবার দেখা হয়,
তাঁরা উইশ করবে, জন্মদিবস উপলক্ষে বাবা-
মাকে বছরে একবার কার্ড পাঠাবে। এটা
তাঁদের মধ্যে হতে পারে।
আমরা প্রতিদিনই বাবা-মাকে নিয়ে খুশি,
প্রতিদিনই আমাদের জন্য খুশির দিন। আমরা এ
জাতীয় কোনো সংস্কৃতি গ্রহণ করতে পারি না।
আমাদের স্ত্রীরা সব সময় স্বামীর জন্য খুশির
কারণ, স্বামীরা সব সময় স্ত্রীদের জন্য খুশির
কারণ। এটা কোনো সুনির্দিষ্ট দিনে নয়। এ জন্য
বিয়ের দিন বা জন্মদিন, এ জাতীয় জিনিসগুলো
পালন করা ইসলাম অনুমোদন করে না। কারণ
রাসূল (সা.) বলেছেন, ‘কেউ যদি কোনো
জাতির সঙ্গে সামঞ্জস্য বিধান করে চলতে
চায়, তাঁদের সংস্কৃতিতে, তাঁদের চাল-চলনে,
তাহলে তাঁদের মধ্যে গণ্য হবে।’