02-19-2017, 02:51 PM
আজ আমি আপনাদের শিখাব Online e নিজেকে কিভাবে Save রাখবেন।
১. সব অ্যাকাউন্টে আলাদা পাসওয়ার্ড ব্যবহার করুন
একাধিক অ্যাকাউন্টে একই পাসওয়ার্ড ব্যবহার করবেন না। কারণ এতে কোনো একটি অ্যাকাউন্টের পাসওয়ার্ড হ্যাক হলে আপনার বাকী সবগুলো অ্যাকাউন্টও হ্যাক হওয়ার ঝুঁকিতে পড়ে যাবে।
img_20161219_131245_359
২. পাসওয়ার্ড ম্যানেজার ব্যবহার করুন
লাস্টপাস, যা বিনামূল্যে পাওয়া যায় বা ওয়ান পাসওয়ার্ড, যা মাসে ২.৯৯ থেকে ৪৯ ডলারে ব্যবহার করা যায় এই সফটওয়্যারগুলো আপনার অ্যাকাউন্টগুলোকে সার্বক্ষণিকভাবে নিরাপত্তা দেবে।
এই সফটওয়্যারগুলো ইনস্টল করার পর কোনো অ্যাকাউন্টে প্রবেশ করার সময় আপনি এর পাসওয়ার্ড বদল করবেন কিনা জিজ্ঞেস করবে। তার মানে এই নয় যে আপনাকে তা করতেই হবে। বরং এতে আপনার মাথায় পাসওয়ার্ডের নিরাপত্তা সংক্রান্ত বিষয়টি গেঁথে যাবে।
৩. এলোমেলো পাসওয়ার্ড ব্যবহার করুন
পাসওয়ার্ড ম্যানেজার সফটওয়্যার ইনস্টল করার পর থেকে আপনি সেটিকে আপনার জন্য নিরাপদ এলোমেলো পাসওয়ার্ড সৃষ্টিতে ব্যবহার করুন। নিজে নিজে কোনো পাসওয়ার্ড আবিষ্কার না করে বরং এটা করলেই আপনি বেশি উপকৃত হবেন।
৪. দুই স্তরের পাসওয়ার্ড ভেরিফিকেশন সক্রিয় করুন
ফেসবুক, গুগল, টুইটার, টাম্বলার এবং আরো বেশ কিছু সাইটে দুই স্তরের পসওয়ার্ড ভেরিফিকেশন পদ্ধতি আছে। যা টু ফ্যাক্টর অথেনটিকেশন নামেও পরিচিত। এই পদ্ধতিকে কোনো অ্যাকাউন্টে প্রবেশ করতে হলে ফোনে প্রেরিত কোড প্রবেশ করাতে হয়। এমনকি আপনার পাসওয়ার্ড চুরি হয়ে গেলেও কেউ আপনার অ্যাকাউন্টে ঢুকতে পারবে না। কারণ আপনার ফোনটাতো আপনার কাছেই থাকবে।
৫. সফটওয়্যার আপডেট করুন
বেশিরভাগ সফটওয়্যারে স্বয়ংক্রিয় আপডেট ফাংশন আছে। সেটিকে ব্যবহার করুন। কেননা সফটওয়্যারের দুর্বলতার সুযোগ নিয়েই বেশিরভাগ কম্পিউটার হ্যাক হওয়ার ঘটনা ঘটে।
৬. আপনার ফোনে ৬ অঙ্কের পিন স্থাপন করুন। আর খুব বেশি বার এটি ভুলভাবে অনুমিত হলে তা মুছে ফেলুন। আপনার ফোনটি খোলার আগে ছয় অঙ্কের একটি পিন চাইবে। ফলে লক করা অবস্থায় আপনার ফোনটি চুরি হলে কেউ তা খুলতে পারবে না।
৭. ফুল-পিস্ক এনক্রিপশন সক্রিয় করুন
আপনার কম্পিউটারের হার্ডড্রাইভ স্বয়ংক্রিয়ভাবে এনক্রিপ্ট করার জন্য সেট করা সম্ভব যখন তা বন্ধ থাকবে। ম্যাকের জন্য ফাইলভল্ট সক্রিয় করুন; আর উইন্ডোজের জন্য বিটলকার সক্রিয় করুন।
৮. একটি বহিস্থ হার্ডড্রাইভ ব্যাকআপ হিসেবে রাখুন
আপনার কম্পিউটারের সবকিছু একটি বহনযোগ্য ও আলাদা হার্ডড্রাইভে সংরক্ষণ করে রাখুন। আর আপনার ফোনের সবকিছুও কম্পিউটারে সংরক্ষিত থাকা উচিৎ।
এতে হ্যাকিংয়ের মতো কোনো দুর্ঘটনা ঘটে গেলে আপনি আপনার সব ডাটা পুনরুদ্ধার করতে পারবেন।
১. সব অ্যাকাউন্টে আলাদা পাসওয়ার্ড ব্যবহার করুন
একাধিক অ্যাকাউন্টে একই পাসওয়ার্ড ব্যবহার করবেন না। কারণ এতে কোনো একটি অ্যাকাউন্টের পাসওয়ার্ড হ্যাক হলে আপনার বাকী সবগুলো অ্যাকাউন্টও হ্যাক হওয়ার ঝুঁকিতে পড়ে যাবে।
img_20161219_131245_359
২. পাসওয়ার্ড ম্যানেজার ব্যবহার করুন
লাস্টপাস, যা বিনামূল্যে পাওয়া যায় বা ওয়ান পাসওয়ার্ড, যা মাসে ২.৯৯ থেকে ৪৯ ডলারে ব্যবহার করা যায় এই সফটওয়্যারগুলো আপনার অ্যাকাউন্টগুলোকে সার্বক্ষণিকভাবে নিরাপত্তা দেবে।
এই সফটওয়্যারগুলো ইনস্টল করার পর কোনো অ্যাকাউন্টে প্রবেশ করার সময় আপনি এর পাসওয়ার্ড বদল করবেন কিনা জিজ্ঞেস করবে। তার মানে এই নয় যে আপনাকে তা করতেই হবে। বরং এতে আপনার মাথায় পাসওয়ার্ডের নিরাপত্তা সংক্রান্ত বিষয়টি গেঁথে যাবে।
৩. এলোমেলো পাসওয়ার্ড ব্যবহার করুন
পাসওয়ার্ড ম্যানেজার সফটওয়্যার ইনস্টল করার পর থেকে আপনি সেটিকে আপনার জন্য নিরাপদ এলোমেলো পাসওয়ার্ড সৃষ্টিতে ব্যবহার করুন। নিজে নিজে কোনো পাসওয়ার্ড আবিষ্কার না করে বরং এটা করলেই আপনি বেশি উপকৃত হবেন।
৪. দুই স্তরের পাসওয়ার্ড ভেরিফিকেশন সক্রিয় করুন
ফেসবুক, গুগল, টুইটার, টাম্বলার এবং আরো বেশ কিছু সাইটে দুই স্তরের পসওয়ার্ড ভেরিফিকেশন পদ্ধতি আছে। যা টু ফ্যাক্টর অথেনটিকেশন নামেও পরিচিত। এই পদ্ধতিকে কোনো অ্যাকাউন্টে প্রবেশ করতে হলে ফোনে প্রেরিত কোড প্রবেশ করাতে হয়। এমনকি আপনার পাসওয়ার্ড চুরি হয়ে গেলেও কেউ আপনার অ্যাকাউন্টে ঢুকতে পারবে না। কারণ আপনার ফোনটাতো আপনার কাছেই থাকবে।
৫. সফটওয়্যার আপডেট করুন
বেশিরভাগ সফটওয়্যারে স্বয়ংক্রিয় আপডেট ফাংশন আছে। সেটিকে ব্যবহার করুন। কেননা সফটওয়্যারের দুর্বলতার সুযোগ নিয়েই বেশিরভাগ কম্পিউটার হ্যাক হওয়ার ঘটনা ঘটে।
৬. আপনার ফোনে ৬ অঙ্কের পিন স্থাপন করুন। আর খুব বেশি বার এটি ভুলভাবে অনুমিত হলে তা মুছে ফেলুন। আপনার ফোনটি খোলার আগে ছয় অঙ্কের একটি পিন চাইবে। ফলে লক করা অবস্থায় আপনার ফোনটি চুরি হলে কেউ তা খুলতে পারবে না।
৭. ফুল-পিস্ক এনক্রিপশন সক্রিয় করুন
আপনার কম্পিউটারের হার্ডড্রাইভ স্বয়ংক্রিয়ভাবে এনক্রিপ্ট করার জন্য সেট করা সম্ভব যখন তা বন্ধ থাকবে। ম্যাকের জন্য ফাইলভল্ট সক্রিয় করুন; আর উইন্ডোজের জন্য বিটলকার সক্রিয় করুন।
৮. একটি বহিস্থ হার্ডড্রাইভ ব্যাকআপ হিসেবে রাখুন
আপনার কম্পিউটারের সবকিছু একটি বহনযোগ্য ও আলাদা হার্ডড্রাইভে সংরক্ষণ করে রাখুন। আর আপনার ফোনের সবকিছুও কম্পিউটারে সংরক্ষিত থাকা উচিৎ।
এতে হ্যাকিংয়ের মতো কোনো দুর্ঘটনা ঘটে গেলে আপনি আপনার সব ডাটা পুনরুদ্ধার করতে পারবেন।