02-19-2017, 05:27 PM
আউটসোর্সিং এর বিষেশ কিছু কথা?
বাংলাদেশে বর্তমানে
ফ্রিল্যান্সিং এর চাহিদা ব্যাপক
হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে। তাই অনেক
শিক্ষিত ছেলে-মেয়েরা তারা
তাদের লেখাপড়া শেষ করে এখন
আর চাকরি করতে চায় না । কারন
তাদের সামনে এখন টাকা
ইনকামের জন্য অন্য এক পথ রয়েছে।
আবার কিছু শিক্ষিত ছেলে-মেয়ে
চাকরি করার পাশাপাশি কিছু
করতে চায়। অবসর সময় কে কাজে
লাগাতে চায়।।চাকরি না করে
অন্য পথ খুজা এবং চাকরি
পাশাপাশি কিছু করার অন্যতম
মাধ্যম হলো আউটসোর্সিং ও
ফ্রিল্যান্সিং করা। আজ আমরা
আউট সোর্সিং এবং
ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে কিছু তথ্য
জানব।
আউটসোর্সিং :
বিশ্বে অনেক বড় বড় প্রতিষ্টান
রয়েছে।তারা তাদের অনেক কাজ
নিজেরা না করে অন্যদের কে
দিয়ে করিয়া থাকে। কারন
,অন্যদের কে দিয়ে কাজ করালে
তাদের সময় এর পাশাপাশি টাকাও
অনেক কম খরচ হয়। তাছাড়া তাদের
প্রতিষ্টানে দক্ষাতামূলক এমপ্লয়ী
না থাকলে অন্যদের কে দিয়ে
করানো যেতে পারে। এখন আমরা
বলতে পারি,কোনো প্রতিষ্টান বা
ব্যাক্তি কোনো কাজ নিজে না
করে অন্যদেরকে দিয়ে করানো কে
আউটসোর্সিং বলে।
ফ্রিল্যান্সিংঃ
ফ্রিলান্সিং হলো কোনো কাজ
কোনো প্রতিষ্টানের সাথে দীর্ঘ
ভাবে কোনো চুক্তি না করে একটি
নির্দিষ্ট সময় এবং নির্দিষ্ট
পরিমাণ টাকা বিনিময়ে অন্যর
কাজ করে দেওয়া।যে এই কাজ করে
দেয় তাকে ফ্রিল্যান্সার বলে।
কি কাজ শিখবেনঃ
এখন আমাদের জানতে হবে
ফ্রিল্যান্সার হতে হলে কি করতে
হবে ,কি কাজ শিখতে হবে।।
ফ্রিল্যান্সার হওয়ার জন্য অনেক
কাজ শিখা যায়।যেমনঃ
১। গ্রাফিক্স ডিজাইন
২। ফটোশপ ইলাস্ট্রেটর
৩। এস ই ও { সার্চ ইঞ্জিন
অপটিমাইজেশন }
৪। ডাটা এন্ট্রি
৫। ওয়েব ডিজাইন
৬। ওয়েব ডেভেলপমেন্ট
৬।সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট
৭।ডিজাইন ও মাল্টিমিডিয়া
ইত্যাদি।
আপনাকের কাজ করার জন্য সব গুলো
শিখতে হবে না।
আপনার কাছে যে কাজ শিখলে
ভালো হবে এরকম যে কোনো একটি
কাজ শিখতে পারেন।
কোথায় শিখবেনঃ
বাংলাদেশে অনেক
আউটসোর্সিং এর প্রশিক্ষন রয়েছে।
তাছাড়া বাংলাদেশের সরকার
দেশকে ডিজিটাল করার জন্য
আউটসোর্সিং এর উপর অনেক দৃষ্টি
দিয়েছে। তাই বাংলাদেশে ৬৪
জেলাই এখন সরকারি প্রশিক্ষন
কেন্দ্র রয়েছে। এমনকি, কাজ
শিখার জণ্য কোনো ট্রেনিং
সেন্টার এ যেতে হয় না।ইউটিউবে
ভিবিন্ন ভিডিও দেখে আপনি
শিখতে পারেন।
ইংরেজি দক্ষতাঃ
মুলত ফ্রিল্যান্সিং করা হয়
বিদেশের কোনো কোম্পানি বা
ক্লায়েন্ট এর সাথে। তাই
যোগাযোগ দক্ষতা অনেক জরুরি।
যোগাযোগ করার জন্য ইংলিশে
অনেক দক্ষতা থাকতে হবে ।।কারন
একজন বিদেশি ক্লায়েন্ট সে
আপনার বাংলা ভাষা বুঝবে না ।
তাই কাজ নেওয়ার জণ্য আপনাকে
ইংরেজি কমিনিউকেশন দক্ষতা
অনেক জরুরি।
কোথায় কাজ করবেনঃ
ফ্রিল্যান্সিংবা আউটসোর্সিং
ঘরে বসে করা যায়।ভিবিন্ন
মার্কেটপ্লেস এ অনেক কাজ
পাওয়া যায়।কিছু মার্কেট প্লেস এর
নাম ; 99design, Upwork, Freelancer,
Microwork,fiverr Etc.
এরকম আরো অনেক মার্কেট প্লেস
রয়েছে।
পরামর্শঃ
আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং করে
টাকা আয় করতে চান তাহলে
আপনাকে অনেক ধৈর্যশীল হতে
হবে।ভিবিন্ন মার্কেটপ্লেস এ কাজ
পাবার জন্য আপনি অকেন পরিশ্রম
করতে হবে।প্রথম অবস্থায় ক্লায়েন্ট
কে ভালোবাবে এবং অল্প টাকা
বিনিময়ে কাজ করে দেওয়ার
চেষ্টা করবেন।
বাংলাদেশে বর্তমানে
ফ্রিল্যান্সিং এর চাহিদা ব্যাপক
হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে। তাই অনেক
শিক্ষিত ছেলে-মেয়েরা তারা
তাদের লেখাপড়া শেষ করে এখন
আর চাকরি করতে চায় না । কারন
তাদের সামনে এখন টাকা
ইনকামের জন্য অন্য এক পথ রয়েছে।
আবার কিছু শিক্ষিত ছেলে-মেয়ে
চাকরি করার পাশাপাশি কিছু
করতে চায়। অবসর সময় কে কাজে
লাগাতে চায়।।চাকরি না করে
অন্য পথ খুজা এবং চাকরি
পাশাপাশি কিছু করার অন্যতম
মাধ্যম হলো আউটসোর্সিং ও
ফ্রিল্যান্সিং করা। আজ আমরা
আউট সোর্সিং এবং
ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে কিছু তথ্য
জানব।
আউটসোর্সিং :
বিশ্বে অনেক বড় বড় প্রতিষ্টান
রয়েছে।তারা তাদের অনেক কাজ
নিজেরা না করে অন্যদের কে
দিয়ে করিয়া থাকে। কারন
,অন্যদের কে দিয়ে কাজ করালে
তাদের সময় এর পাশাপাশি টাকাও
অনেক কম খরচ হয়। তাছাড়া তাদের
প্রতিষ্টানে দক্ষাতামূলক এমপ্লয়ী
না থাকলে অন্যদের কে দিয়ে
করানো যেতে পারে। এখন আমরা
বলতে পারি,কোনো প্রতিষ্টান বা
ব্যাক্তি কোনো কাজ নিজে না
করে অন্যদেরকে দিয়ে করানো কে
আউটসোর্সিং বলে।
ফ্রিল্যান্সিংঃ
ফ্রিলান্সিং হলো কোনো কাজ
কোনো প্রতিষ্টানের সাথে দীর্ঘ
ভাবে কোনো চুক্তি না করে একটি
নির্দিষ্ট সময় এবং নির্দিষ্ট
পরিমাণ টাকা বিনিময়ে অন্যর
কাজ করে দেওয়া।যে এই কাজ করে
দেয় তাকে ফ্রিল্যান্সার বলে।
কি কাজ শিখবেনঃ
এখন আমাদের জানতে হবে
ফ্রিল্যান্সার হতে হলে কি করতে
হবে ,কি কাজ শিখতে হবে।।
ফ্রিল্যান্সার হওয়ার জন্য অনেক
কাজ শিখা যায়।যেমনঃ
১। গ্রাফিক্স ডিজাইন
২। ফটোশপ ইলাস্ট্রেটর
৩। এস ই ও { সার্চ ইঞ্জিন
অপটিমাইজেশন }
৪। ডাটা এন্ট্রি
৫। ওয়েব ডিজাইন
৬। ওয়েব ডেভেলপমেন্ট
৬।সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট
৭।ডিজাইন ও মাল্টিমিডিয়া
ইত্যাদি।
আপনাকের কাজ করার জন্য সব গুলো
শিখতে হবে না।
আপনার কাছে যে কাজ শিখলে
ভালো হবে এরকম যে কোনো একটি
কাজ শিখতে পারেন।
কোথায় শিখবেনঃ
বাংলাদেশে অনেক
আউটসোর্সিং এর প্রশিক্ষন রয়েছে।
তাছাড়া বাংলাদেশের সরকার
দেশকে ডিজিটাল করার জন্য
আউটসোর্সিং এর উপর অনেক দৃষ্টি
দিয়েছে। তাই বাংলাদেশে ৬৪
জেলাই এখন সরকারি প্রশিক্ষন
কেন্দ্র রয়েছে। এমনকি, কাজ
শিখার জণ্য কোনো ট্রেনিং
সেন্টার এ যেতে হয় না।ইউটিউবে
ভিবিন্ন ভিডিও দেখে আপনি
শিখতে পারেন।
ইংরেজি দক্ষতাঃ
মুলত ফ্রিল্যান্সিং করা হয়
বিদেশের কোনো কোম্পানি বা
ক্লায়েন্ট এর সাথে। তাই
যোগাযোগ দক্ষতা অনেক জরুরি।
যোগাযোগ করার জন্য ইংলিশে
অনেক দক্ষতা থাকতে হবে ।।কারন
একজন বিদেশি ক্লায়েন্ট সে
আপনার বাংলা ভাষা বুঝবে না ।
তাই কাজ নেওয়ার জণ্য আপনাকে
ইংরেজি কমিনিউকেশন দক্ষতা
অনেক জরুরি।
কোথায় কাজ করবেনঃ
ফ্রিল্যান্সিংবা আউটসোর্সিং
ঘরে বসে করা যায়।ভিবিন্ন
মার্কেটপ্লেস এ অনেক কাজ
পাওয়া যায়।কিছু মার্কেট প্লেস এর
নাম ; 99design, Upwork, Freelancer,
Microwork,fiverr Etc.
এরকম আরো অনেক মার্কেট প্লেস
রয়েছে।
পরামর্শঃ
আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং করে
টাকা আয় করতে চান তাহলে
আপনাকে অনেক ধৈর্যশীল হতে
হবে।ভিবিন্ন মার্কেটপ্লেস এ কাজ
পাবার জন্য আপনি অকেন পরিশ্রম
করতে হবে।প্রথম অবস্থায় ক্লায়েন্ট
কে ভালোবাবে এবং অল্প টাকা
বিনিময়ে কাজ করে দেওয়ার
চেষ্টা করবেন।