02-19-2017, 05:53 PM
Youtube এ আপনার ভিডিও এর Rank বাড়িয়ে প্রচুর টাকা
ইনকাম করুন
গুগলের সার্চ রেজাল্টে কোনও
ওয়েবসাইট বা নির্দিষ্ট পেজকে
প্রথমে আনতে চাইলে যেমন সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশন
করতে হয় ঠিক তেমনি ইউটিউবের সার্চ রেজাল্টে কোনও
ভিডিও কে প্রথমে আনতে হলে ইউটিউব ভিডিও
অপ্টিমাইজেশন করতে
হয়। অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায়
নতুন কোনও ভিডিও পাবলিশ
করার কিছুক্ষণ পরেই সেটা
গুগলের সার্চ রেজাল্টে টপ শো
করছে কিন্তু সেখান থেকে আবার খুব দ্রুত হারিয়েও যাচ্ছে,
সেটা হয় শুধু মাত্র প্রপার অপ্টিমাইজেশনের অভাবে। আমি
ইউটিউব ভিডিও অপটিমাইজেশন নিয়ে খুব ভাল জানি
না,নিজের কাজের জন্য স্টাডি করছি আর তাই সেখান থেকে
কিছুটা সবার জন্য শেয়ার করছি। আশা করি আপনাদের
উপকারে লাগবে। যেকোনো
পরামর্শ সমাদরে গ্রহণ করা হবে। ইউটিউব ভিডিও
অপ্টিমাইজেশন টিপস (Youtube Video Optimization
Tips):
নিম্নোক্ত ফ্যাক্টগুলো তখনই
কাজে লাগবে যখন আপনার
ভিডিওটি ভিওয়ারকে ভ্যালু
দিতে পারবে। ভিডিওটি হতে
হবে সুন্দর আর ইনফরমেটিভ।
ইউটিউব ভিডিও র্যাঙ্কে আনতে
“ অনপেজ অপটিমাইজেশন ” আর “ অফপেজ অপটিমাইজেশন
”
দুটোর গুরুত্ব রয়েছে। চলুন দেখা যাক ইউটিউব
অপ্টিমাইজেশন কিভাবে করতে হয়। অনপেজ অপটিমাইজেশন
(On
Page Optimization) :
১. রিলেভেন্ট কিওয়ার্ডসঃ একটি ওয়েবসাইটের কিওয়ার্ডেরস
মতই একটি ভিডিওর কিছু রিলেভেন্ট কিওয়ার্ডস থাকবে যেটা
সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ!
রিলেভেন্ট কিওয়ার্ডসের
ভিডিও গুলোই সবসময় ইউটিউব সার্চে সবার উপরে
প্রদর্শিত হয়। ভিডিও ডেসক্রিপশনের প্রথম ৫০ শব্দের
মধ্যে সবচাইতে
রিলেভেন্ট কিওয়ার্ড উল্লেখ
করা জরুরি।
২. ভিডিও টাইটেলঃ ভিডিওর
টাইটেলে সবচেয়ে টার্গেটেড
কিওয়ার্ড দিতে হবে। টাইটেলে
ভুল করে কোনওভাবেই
ভিসিটরকে বিভ্রান্ত করা
যাবেনা! কিওয়ার্ড দিয়ে
টাইটেল শুরু করতে হবে আর খুব বেশি আকর্ষণীয় করতে হবে
যেন দেখা মাত্রই বুঝা যায় এটাই সঠিক ভিডিও। কোনও
ধারাবাহিক ভিডিওর ক্ষেত্রে
প্রতিটা ভিডিওর টাইটেলে
সিরিয়াল নাম্বার উল্লেখ করতে
হবে,এতে এর আগের আর পরের সিরিয়ালের ভিডিওটি
ইউটিউবের সাজেস্টেড ভিডিওস এ শো করাবে।
৩. ভিডিও ট্যাগঃ রিলেভেন্ট
কিওয়ার্ড দিয়ে ভিডিও ট্যাগ
পূরণ করতে হবে যেন ইউটিউব
বুঝতে পারে এটা কিসের
ভিডিও। ইউটিউব আপনার এই ট্যাগগুলো দেখেই ভিওয়ারের
কাছে আপনার ভিডিও দেখাবে।
৪. ভিডিও ডেসক্রিপশনঃ খুব
সুন্দর করে ইউটিউব ভিডিও এর ডেসক্রিপশন লিখতে হবে।
সাধারণত ৩০০+ শব্দের
ডেসক্রিপশন ইউটিউব প্রাধান্য
দেয়। ডেসক্রিপশন হতে হবে
ইউনিক আর সাজানো যেখানে
ভিডিওর ব্যাপারে ইনফরমেশন
দেয়া থাকবে। ডেসক্রিপশনে ৪
বার কি ওয়ার্ড উল্লেখ করা
ভাল।
৫. থাম্বনেলসঃ থাম্বনেল একটি
ভিডিওর প্রথম ইম্প্রেশন তৈরি
করে। ভিডিও আপলোডের আর প্রোসেসিং এরপর ইউটিউব
স্বয়ংক্রিয়ভাবে ভিডিও থেকে ৩টি স্ন্যাপ নিয়ে থাম্বনেল
সাজেস্ট করে তবে সবসময়ই কাস্টম থাম্বনলকে ইউটিউব
র্যাঙ্ক করার জন্য গুরুত্ব দিয়ে থাকে।
৬. ভিডিও ট্রান্সক্রিপ্টঃ ভিডিও র্যাঙ্ক করাতে
ট্রান্সক্রিপ্টের গুরুত্ব আছে। সবচেয়ে ভাল কি ওয়ার্ড গুলো
দিয়ে ভিডিও ট্রান্সক্রিপ্ট তৈরি করতে হয়।
৭. চ্যানেল অথারিটিঃ ইউটিউব
চ্যানেল অথারিটি ভিডিও
র্যাঙ্কে ভূমিকা রাখে। চ্যানেল
অথারিটি বলতে ভিডিও ভিউ এর সাথে সাথে এঙ্গেজমেন্ট
বৃদ্ধি ,সাবস্ক্রাইবার এবং
ওয়েবসাইট ও সোশ্যাল মিডিয়া পেজগুলোর সাথে চ্যানেলের
লিঙ্কিং।
মূলত এগুলোই ইউটিউব ভিডিও র্যাঙ্কিং এর জন্য অনপেজ
অপটিমাইজেশন। চলুন এবার জানা যাক অফপেজ
অপটিমাইজেশনে কি কি করা লাগে। অফপেজ অপটিমাইজেশন
(Off
Page Optimization) :
১. হাই রিটেনশন ভিউসঃ কতজন মানুষ আপনার ভিডিও
দেখলো আর দেখলেও কত সময় দেখলো সেটা অনেক জরুরি।
হাই রিটেনশন ভিউ মূলত ভিডিওর টোটাল লেন্থের অন্তত
৫০%-৬০% পর্যন্ত দেখাকে বুঝায়।
২. ভিডিও কমেন্টসঃ ভিডিও
র্যাঙ্ক এবং চ্যানেল অথারিটি
বাড়াতে কমেন্ট অনেক গুরুত্বপূর্ণ! একটি ভাল ভিডিওতে অনেক
পজিটিভ কমেন্ট থাকে, এর মানে
ভিওয়ার ভিডিওটি গুরুত্ব
দিয়েছে। কোনও ভাল কমেন্টে
ধন্যবাদ কিংবা কারো প্রশ্নের
উত্তর দিয়ে এঙ্গেজমেন্ট
বাড়ানো র্যাঙ্কের জন্য
গুরুত্বপূর্ণ। আবার নিজ থেকে বসে বসে কমেন্ট করতে যাবেন
না কারণ ইউটিউব স্প্যাম কমেন্ট বুঝতে পারে।
৩. সাবস্ক্রাইবারসঃ ভিওয়ার
ভিডিওটি পছন্দ করলে পরবর্তী ভিডিও বা আপডেটের জন্য
সাবস্ক্রাইব করবে যেটা শুধু ইউটিউব না বরং গুগলের কাছেও
প্রাধান্য সৃষ্টি করবে।
এগুলোই ইউটিউব ভিডিও
র্যাঙ্কিং এর জন্য অফপেজ
অপটিমাইজেশনের কিছু কাজ।
কিছু কাজ যা ভুলেও করবেন
নাঃ
* অন্য কারো ভিডিও ডাউনলোড
করে সেটা আপলোড করবেন না। কিংবা কপিরাইটেড ভিডিও
পাবলিশ করবেন না।
* ইউটিউবে ভিডিও আপলোড
করার পর সেইম অ্যাকাউন্ট লগিন করা সময় নিজ
থেকে View বাড়ানোর চোরা
বুদ্ধি পরিহার করা উচিত। এতে
চ্যানেল ব্যান খাওয়ার সম্ভাবনা আছে!
*ইউটিউব ভিউ এর সাথে সাথে লাইক/ডিজলাইকের একটা
নির্দিষ্ট অনুপাত মেইন্টেইন করে। ভুলেও নিজ থেকে এগুলো
করার চেষ্টা করবেন না। এগুলো
করলে ইউটিউব পুরো চ্যানেলকেই ব্যান করে দিতে পারে।
ইনকাম করুন
গুগলের সার্চ রেজাল্টে কোনও
ওয়েবসাইট বা নির্দিষ্ট পেজকে
প্রথমে আনতে চাইলে যেমন সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশন
করতে হয় ঠিক তেমনি ইউটিউবের সার্চ রেজাল্টে কোনও
ভিডিও কে প্রথমে আনতে হলে ইউটিউব ভিডিও
অপ্টিমাইজেশন করতে
হয়। অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায়
নতুন কোনও ভিডিও পাবলিশ
করার কিছুক্ষণ পরেই সেটা
গুগলের সার্চ রেজাল্টে টপ শো
করছে কিন্তু সেখান থেকে আবার খুব দ্রুত হারিয়েও যাচ্ছে,
সেটা হয় শুধু মাত্র প্রপার অপ্টিমাইজেশনের অভাবে। আমি
ইউটিউব ভিডিও অপটিমাইজেশন নিয়ে খুব ভাল জানি
না,নিজের কাজের জন্য স্টাডি করছি আর তাই সেখান থেকে
কিছুটা সবার জন্য শেয়ার করছি। আশা করি আপনাদের
উপকারে লাগবে। যেকোনো
পরামর্শ সমাদরে গ্রহণ করা হবে। ইউটিউব ভিডিও
অপ্টিমাইজেশন টিপস (Youtube Video Optimization
Tips):
নিম্নোক্ত ফ্যাক্টগুলো তখনই
কাজে লাগবে যখন আপনার
ভিডিওটি ভিওয়ারকে ভ্যালু
দিতে পারবে। ভিডিওটি হতে
হবে সুন্দর আর ইনফরমেটিভ।
ইউটিউব ভিডিও র্যাঙ্কে আনতে
“ অনপেজ অপটিমাইজেশন ” আর “ অফপেজ অপটিমাইজেশন
”
দুটোর গুরুত্ব রয়েছে। চলুন দেখা যাক ইউটিউব
অপ্টিমাইজেশন কিভাবে করতে হয়। অনপেজ অপটিমাইজেশন
(On
Page Optimization) :
১. রিলেভেন্ট কিওয়ার্ডসঃ একটি ওয়েবসাইটের কিওয়ার্ডেরস
মতই একটি ভিডিওর কিছু রিলেভেন্ট কিওয়ার্ডস থাকবে যেটা
সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ!
রিলেভেন্ট কিওয়ার্ডসের
ভিডিও গুলোই সবসময় ইউটিউব সার্চে সবার উপরে
প্রদর্শিত হয়। ভিডিও ডেসক্রিপশনের প্রথম ৫০ শব্দের
মধ্যে সবচাইতে
রিলেভেন্ট কিওয়ার্ড উল্লেখ
করা জরুরি।
২. ভিডিও টাইটেলঃ ভিডিওর
টাইটেলে সবচেয়ে টার্গেটেড
কিওয়ার্ড দিতে হবে। টাইটেলে
ভুল করে কোনওভাবেই
ভিসিটরকে বিভ্রান্ত করা
যাবেনা! কিওয়ার্ড দিয়ে
টাইটেল শুরু করতে হবে আর খুব বেশি আকর্ষণীয় করতে হবে
যেন দেখা মাত্রই বুঝা যায় এটাই সঠিক ভিডিও। কোনও
ধারাবাহিক ভিডিওর ক্ষেত্রে
প্রতিটা ভিডিওর টাইটেলে
সিরিয়াল নাম্বার উল্লেখ করতে
হবে,এতে এর আগের আর পরের সিরিয়ালের ভিডিওটি
ইউটিউবের সাজেস্টেড ভিডিওস এ শো করাবে।
৩. ভিডিও ট্যাগঃ রিলেভেন্ট
কিওয়ার্ড দিয়ে ভিডিও ট্যাগ
পূরণ করতে হবে যেন ইউটিউব
বুঝতে পারে এটা কিসের
ভিডিও। ইউটিউব আপনার এই ট্যাগগুলো দেখেই ভিওয়ারের
কাছে আপনার ভিডিও দেখাবে।
৪. ভিডিও ডেসক্রিপশনঃ খুব
সুন্দর করে ইউটিউব ভিডিও এর ডেসক্রিপশন লিখতে হবে।
সাধারণত ৩০০+ শব্দের
ডেসক্রিপশন ইউটিউব প্রাধান্য
দেয়। ডেসক্রিপশন হতে হবে
ইউনিক আর সাজানো যেখানে
ভিডিওর ব্যাপারে ইনফরমেশন
দেয়া থাকবে। ডেসক্রিপশনে ৪
বার কি ওয়ার্ড উল্লেখ করা
ভাল।
৫. থাম্বনেলসঃ থাম্বনেল একটি
ভিডিওর প্রথম ইম্প্রেশন তৈরি
করে। ভিডিও আপলোডের আর প্রোসেসিং এরপর ইউটিউব
স্বয়ংক্রিয়ভাবে ভিডিও থেকে ৩টি স্ন্যাপ নিয়ে থাম্বনেল
সাজেস্ট করে তবে সবসময়ই কাস্টম থাম্বনলকে ইউটিউব
র্যাঙ্ক করার জন্য গুরুত্ব দিয়ে থাকে।
৬. ভিডিও ট্রান্সক্রিপ্টঃ ভিডিও র্যাঙ্ক করাতে
ট্রান্সক্রিপ্টের গুরুত্ব আছে। সবচেয়ে ভাল কি ওয়ার্ড গুলো
দিয়ে ভিডিও ট্রান্সক্রিপ্ট তৈরি করতে হয়।
৭. চ্যানেল অথারিটিঃ ইউটিউব
চ্যানেল অথারিটি ভিডিও
র্যাঙ্কে ভূমিকা রাখে। চ্যানেল
অথারিটি বলতে ভিডিও ভিউ এর সাথে সাথে এঙ্গেজমেন্ট
বৃদ্ধি ,সাবস্ক্রাইবার এবং
ওয়েবসাইট ও সোশ্যাল মিডিয়া পেজগুলোর সাথে চ্যানেলের
লিঙ্কিং।
মূলত এগুলোই ইউটিউব ভিডিও র্যাঙ্কিং এর জন্য অনপেজ
অপটিমাইজেশন। চলুন এবার জানা যাক অফপেজ
অপটিমাইজেশনে কি কি করা লাগে। অফপেজ অপটিমাইজেশন
(Off
Page Optimization) :
১. হাই রিটেনশন ভিউসঃ কতজন মানুষ আপনার ভিডিও
দেখলো আর দেখলেও কত সময় দেখলো সেটা অনেক জরুরি।
হাই রিটেনশন ভিউ মূলত ভিডিওর টোটাল লেন্থের অন্তত
৫০%-৬০% পর্যন্ত দেখাকে বুঝায়।
২. ভিডিও কমেন্টসঃ ভিডিও
র্যাঙ্ক এবং চ্যানেল অথারিটি
বাড়াতে কমেন্ট অনেক গুরুত্বপূর্ণ! একটি ভাল ভিডিওতে অনেক
পজিটিভ কমেন্ট থাকে, এর মানে
ভিওয়ার ভিডিওটি গুরুত্ব
দিয়েছে। কোনও ভাল কমেন্টে
ধন্যবাদ কিংবা কারো প্রশ্নের
উত্তর দিয়ে এঙ্গেজমেন্ট
বাড়ানো র্যাঙ্কের জন্য
গুরুত্বপূর্ণ। আবার নিজ থেকে বসে বসে কমেন্ট করতে যাবেন
না কারণ ইউটিউব স্প্যাম কমেন্ট বুঝতে পারে।
৩. সাবস্ক্রাইবারসঃ ভিওয়ার
ভিডিওটি পছন্দ করলে পরবর্তী ভিডিও বা আপডেটের জন্য
সাবস্ক্রাইব করবে যেটা শুধু ইউটিউব না বরং গুগলের কাছেও
প্রাধান্য সৃষ্টি করবে।
এগুলোই ইউটিউব ভিডিও
র্যাঙ্কিং এর জন্য অফপেজ
অপটিমাইজেশনের কিছু কাজ।
কিছু কাজ যা ভুলেও করবেন
নাঃ
* অন্য কারো ভিডিও ডাউনলোড
করে সেটা আপলোড করবেন না। কিংবা কপিরাইটেড ভিডিও
পাবলিশ করবেন না।
* ইউটিউবে ভিডিও আপলোড
করার পর সেইম অ্যাকাউন্ট লগিন করা সময় নিজ
থেকে View বাড়ানোর চোরা
বুদ্ধি পরিহার করা উচিত। এতে
চ্যানেল ব্যান খাওয়ার সম্ভাবনা আছে!
*ইউটিউব ভিউ এর সাথে সাথে লাইক/ডিজলাইকের একটা
নির্দিষ্ট অনুপাত মেইন্টেইন করে। ভুলেও নিজ থেকে এগুলো
করার চেষ্টা করবেন না। এগুলো
করলে ইউটিউব পুরো চ্যানেলকেই ব্যান করে দিতে পারে।