02-19-2017, 05:55 PM
Youtube এ বাংলাদেশ থেকে যেভাবে ইনকাম করবেন
ইউটিউব থেকে আয় করতে
আপনাকে প্রথমেই ইউটিউবে একটি চ্যানেল খুলতে হবে।
সেই সাথে চ্যানেলে আপলোড করার জন্য লাগবে ভালো
মানের ভিডিও।
একটা কথা মনে রাখতে হবে যে এখানে কপি করা বা অন্যের
ভিডিও আপলোড করা যাবে না।
সেই সাথে ভিডিওতে কোন কপিরাইটেড গান বা দৃশ্য ব্যবহার
করা যাবে না যদিনা আপনার কাছে গান বা দৃশ্যটি ব্যবহার
করার অনুমতিপত্র থাকে।
আর সবসময়ে চ্যানেল অনুযায়ী নির্দিষ্ট টপিক বা বিষয়ের
উপরেই ভিডিও তৈরি করতে হবে।
উদাহারণ হিসেবে FREELANCE HELPLINE এর চ্যানেল
দেখতে পারেন।
এখানে সকল ভিডিও ফ্রীল্যান্সিং এর উপরেই তৈরি করা।
যদি আপনি একাধিক টপিক বা বিষয়ের উপর ভিডিও মিক্স করে
ফেলেন তবে ভিজিটরের পরিমাণ কমে যাওয়ার চান্স
বেশী।
আর প্রতিটি ভিডিওতে আপলোড করার সময় সঠিক
নাম (Video Title) এবং প্রয়োজনীয় কীওয়ার্ড
(Keyword)
যুক্ত করতে হবে।
কীওয়ার্ড বলতে কি কি ওয়ার্ড লিখে গুগল বা ইউটিউব এ
সার্চ দিলে আপনার ভিডিওটি আসবে সেটা।
তবে প্রয়োজনের বেশী কীওয়ার্ড ব্যবহার না করাই ভালো।
এছাড়া আপনার চ্যানেল ভালোভাবে সাজিয়ে নিতে
হবে।
যেমন কভার ফটো, চ্যানেল আর্ট ইত্যাদি ব্যবহার
করে চ্যানেলটি প্রফেশনাল ডিজাইনের করে নিতে
হবে।
চ্যানেল তৈরি? এবার আসুন কিভাবে অর্থ আয় করতে আপনার
চ্যানেলটি ব্যবহার করবেন তা দেখি।
মনে রাখবেন এই স্টেপ শুরু করার আগেই আপনাকে বেশ
কয়েকটি ভিডিও আপলোড করে নিতে হবে এবং সেই সাথে সেই
ভিডিও শেয়ার করে বেশ কিছু ভিজিটরও কালেক্ট করে নিতে
হবে।
অর্থাৎ বেশ কয়েকজন যেন অবশ্যই ভিডিওগুলো দেখে থাকে।
হয়ে গেলে এবার আপনাকে প্রথমেই Monetization চালু করে
নিতে হবে।
এ জন্য Monetization এ ক্লিক করুন।
লিংক এ গিয়ে Enable এ ক্লিক করুন।
হয়ে গেলে আপনাকে অ্যাক্টিভেশন ইমেইল এর জন্য
অপেক্ষা করতে হবে।
সাধারণত ৪৮ ঘণ্টার ভিতর ইমেইল চলে আসবে।
এরপর আপনার ইউটিউব অ্যাকাউন্ট একটি গুগল অ্যাডসেন্স
অ্যাকাউন্ট এর সাথে সংযুক্ত করতে হবে।
যদি আপনার আগে থেকেই অ্যাডসেন্স অ্যাকাউন্ট থাকে
তবে সেই অ্যাকাউন্ট এর সাথে যুক্ত করতে পারেন অথবা
নতুন অ্যাকাউন্ট খুলতে পারেন।
তবে আপনার যদি আগে থেকেই অ্যাকাউন্ট থাকে তবে নতুন
অ্যাকাউন্ট খুলতে যাবেন না।
এতে আপনার আগের অ্যাকাউন্ট ও বাতিল হয়ে
যাবে।
সেই সাথে এই চ্যানেল এর ক্ষেত্রেও আপনি
অ্যাডসেন্স পাবেন না।
মনে রাখবেন একটি অ্যাডসেন্স অ্যাকাউন্ট অনেকগুলো
ইউটিউব অ্যাকাউন্ট বা ওয়েবসাইট এ বিজ্ঞাপন দেখানোর
জন্য ব্যবহার করা যায়।
অনেকগুলো অ্যাকাউন্ট এর প্রয়োজন নেই।
আপনার ইউটিউব অ্যাকাউন্ট অ্যাডসেন্স এর সাথে যুক্ত
করতে বা নতুন অ্যাকাউন্ট খুলতে Account Monetization
এ ক্লিক করুন।
একটি কথা অবশ্যই মনে রাখবেন ইউটিউব থেকে আয় করা
অর্থ পরের মাসের ১৫ তারিখ অ্যাডসেন্স এ দেখানো হবে।
তাই এতে অস্থির হওয়ার কিছু নেই।
আর কখনোই নিজের আপলোড করা ভিডিওতে থাকা
বিজ্ঞাপনে ক্লিক করবেন না।
এতে আপনার অ্যাকাউন্ট সাসপেন্ড বা বাতিল হতে পারে।
ভিজিটর বাড়াতেও কোন রকম স্প্যাম ছড়াবেন না।
এতেও আপনার আয় বাড়বে না বরং কমে যাবে। তবে সঠিক
ভিডিও সঠিক জায়গায় শেয়ার করতে পারেন।
বিস্তারিত জানতে আমাদের পরবর্তী টিউনে চোখ রাখুন।
ইউটিউব অ্যাডসেন্স অ্যাকাউন্ট এপ্রুভ লাগবে ? খুব সহজেই
নিয়ে নি
Basic Steps:
১. প্রথমেই আপনার একটি Gmail Account লাগবে। আপনার
সঠিক ইনফর্মেশন দিয়ে একটি Gmail Account তৈরি করে
নিন।
২. ইউটিউব.কম গেলে আপনার জিমেইল এর নামে একটি
ইউটিউব চ্যানেল তৈরি হয়ে যাবে।
এখন প্রথম কাজ শেষ।
এখন পরের কাজ-
Advance:
1. Click On Your Avatar>Creator
Studio>Channel>Advanced এ যান।
আপনার Country বাংলাদেশ থেকে ইউনাইটেড স্টেট্স এ
পরিবর্তন করুন।
2. Channel>Status and Features এ আপনার চ্যানেল
ভেরিফাই করুন।
3. Enable Monetization. স্টেপসগুলো অবলম্বন করে
Enable করে নিন।
4. ১৫ মিনিটের দীর্ঘ ভিডিও আপলোড করার জন্য Longer
Videos Enable করে নিতে পারেন।
5. Channel>Monetization>How will be i get paid
এ ক্লিক
করুন।
স্টেপসগুলো অবলম্বন করুন এবং আপনার সঠিক
বেক্তিগত ইনফর্মেশন দিয়ে অ্যাডসেন্স অ্যাকাউন্ট তৈরি
করে নিন।
এখন আপনার নিজের ভিডিও বানান এবং তা মনেটাইজ করে
ইউটিউব থেকে ইনকাম করুন।
বিঃদ্রঃ অ্যাডসেন্স এ অ্যাপ্লাই করার আগে ২-৩টা Unique
ভিডিও আপলোড করে নিলে আপনার আপ্প্রভ পেতে কোন
সমস্যা হবে না।
ইউটিউব থেকে আয় করতে
আপনাকে প্রথমেই ইউটিউবে একটি চ্যানেল খুলতে হবে।
সেই সাথে চ্যানেলে আপলোড করার জন্য লাগবে ভালো
মানের ভিডিও।
একটা কথা মনে রাখতে হবে যে এখানে কপি করা বা অন্যের
ভিডিও আপলোড করা যাবে না।
সেই সাথে ভিডিওতে কোন কপিরাইটেড গান বা দৃশ্য ব্যবহার
করা যাবে না যদিনা আপনার কাছে গান বা দৃশ্যটি ব্যবহার
করার অনুমতিপত্র থাকে।
আর সবসময়ে চ্যানেল অনুযায়ী নির্দিষ্ট টপিক বা বিষয়ের
উপরেই ভিডিও তৈরি করতে হবে।
উদাহারণ হিসেবে FREELANCE HELPLINE এর চ্যানেল
দেখতে পারেন।
এখানে সকল ভিডিও ফ্রীল্যান্সিং এর উপরেই তৈরি করা।
যদি আপনি একাধিক টপিক বা বিষয়ের উপর ভিডিও মিক্স করে
ফেলেন তবে ভিজিটরের পরিমাণ কমে যাওয়ার চান্স
বেশী।
আর প্রতিটি ভিডিওতে আপলোড করার সময় সঠিক
নাম (Video Title) এবং প্রয়োজনীয় কীওয়ার্ড
(Keyword)
যুক্ত করতে হবে।
কীওয়ার্ড বলতে কি কি ওয়ার্ড লিখে গুগল বা ইউটিউব এ
সার্চ দিলে আপনার ভিডিওটি আসবে সেটা।
তবে প্রয়োজনের বেশী কীওয়ার্ড ব্যবহার না করাই ভালো।
এছাড়া আপনার চ্যানেল ভালোভাবে সাজিয়ে নিতে
হবে।
যেমন কভার ফটো, চ্যানেল আর্ট ইত্যাদি ব্যবহার
করে চ্যানেলটি প্রফেশনাল ডিজাইনের করে নিতে
হবে।
চ্যানেল তৈরি? এবার আসুন কিভাবে অর্থ আয় করতে আপনার
চ্যানেলটি ব্যবহার করবেন তা দেখি।
মনে রাখবেন এই স্টেপ শুরু করার আগেই আপনাকে বেশ
কয়েকটি ভিডিও আপলোড করে নিতে হবে এবং সেই সাথে সেই
ভিডিও শেয়ার করে বেশ কিছু ভিজিটরও কালেক্ট করে নিতে
হবে।
অর্থাৎ বেশ কয়েকজন যেন অবশ্যই ভিডিওগুলো দেখে থাকে।
হয়ে গেলে এবার আপনাকে প্রথমেই Monetization চালু করে
নিতে হবে।
এ জন্য Monetization এ ক্লিক করুন।
লিংক এ গিয়ে Enable এ ক্লিক করুন।
হয়ে গেলে আপনাকে অ্যাক্টিভেশন ইমেইল এর জন্য
অপেক্ষা করতে হবে।
সাধারণত ৪৮ ঘণ্টার ভিতর ইমেইল চলে আসবে।
এরপর আপনার ইউটিউব অ্যাকাউন্ট একটি গুগল অ্যাডসেন্স
অ্যাকাউন্ট এর সাথে সংযুক্ত করতে হবে।
যদি আপনার আগে থেকেই অ্যাডসেন্স অ্যাকাউন্ট থাকে
তবে সেই অ্যাকাউন্ট এর সাথে যুক্ত করতে পারেন অথবা
নতুন অ্যাকাউন্ট খুলতে পারেন।
তবে আপনার যদি আগে থেকেই অ্যাকাউন্ট থাকে তবে নতুন
অ্যাকাউন্ট খুলতে যাবেন না।
এতে আপনার আগের অ্যাকাউন্ট ও বাতিল হয়ে
যাবে।
সেই সাথে এই চ্যানেল এর ক্ষেত্রেও আপনি
অ্যাডসেন্স পাবেন না।
মনে রাখবেন একটি অ্যাডসেন্স অ্যাকাউন্ট অনেকগুলো
ইউটিউব অ্যাকাউন্ট বা ওয়েবসাইট এ বিজ্ঞাপন দেখানোর
জন্য ব্যবহার করা যায়।
অনেকগুলো অ্যাকাউন্ট এর প্রয়োজন নেই।
আপনার ইউটিউব অ্যাকাউন্ট অ্যাডসেন্স এর সাথে যুক্ত
করতে বা নতুন অ্যাকাউন্ট খুলতে Account Monetization
এ ক্লিক করুন।
একটি কথা অবশ্যই মনে রাখবেন ইউটিউব থেকে আয় করা
অর্থ পরের মাসের ১৫ তারিখ অ্যাডসেন্স এ দেখানো হবে।
তাই এতে অস্থির হওয়ার কিছু নেই।
আর কখনোই নিজের আপলোড করা ভিডিওতে থাকা
বিজ্ঞাপনে ক্লিক করবেন না।
এতে আপনার অ্যাকাউন্ট সাসপেন্ড বা বাতিল হতে পারে।
ভিজিটর বাড়াতেও কোন রকম স্প্যাম ছড়াবেন না।
এতেও আপনার আয় বাড়বে না বরং কমে যাবে। তবে সঠিক
ভিডিও সঠিক জায়গায় শেয়ার করতে পারেন।
বিস্তারিত জানতে আমাদের পরবর্তী টিউনে চোখ রাখুন।
ইউটিউব অ্যাডসেন্স অ্যাকাউন্ট এপ্রুভ লাগবে ? খুব সহজেই
নিয়ে নি
Basic Steps:
১. প্রথমেই আপনার একটি Gmail Account লাগবে। আপনার
সঠিক ইনফর্মেশন দিয়ে একটি Gmail Account তৈরি করে
নিন।
২. ইউটিউব.কম গেলে আপনার জিমেইল এর নামে একটি
ইউটিউব চ্যানেল তৈরি হয়ে যাবে।
এখন প্রথম কাজ শেষ।
এখন পরের কাজ-
Advance:
1. Click On Your Avatar>Creator
Studio>Channel>Advanced এ যান।
আপনার Country বাংলাদেশ থেকে ইউনাইটেড স্টেট্স এ
পরিবর্তন করুন।
2. Channel>Status and Features এ আপনার চ্যানেল
ভেরিফাই করুন।
3. Enable Monetization. স্টেপসগুলো অবলম্বন করে
Enable করে নিন।
4. ১৫ মিনিটের দীর্ঘ ভিডিও আপলোড করার জন্য Longer
Videos Enable করে নিতে পারেন।
5. Channel>Monetization>How will be i get paid
এ ক্লিক
করুন।
স্টেপসগুলো অবলম্বন করুন এবং আপনার সঠিক
বেক্তিগত ইনফর্মেশন দিয়ে অ্যাডসেন্স অ্যাকাউন্ট তৈরি
করে নিন।
এখন আপনার নিজের ভিডিও বানান এবং তা মনেটাইজ করে
ইউটিউব থেকে ইনকাম করুন।
বিঃদ্রঃ অ্যাডসেন্স এ অ্যাপ্লাই করার আগে ২-৩টা Unique
ভিডিও আপলোড করে নিলে আপনার আপ্প্রভ পেতে কোন
সমস্যা হবে না।