02-19-2017, 06:23 PM
ছাত্র-ছাত্রীদের অনলাইনে টাকা আয় করার সেরা ৬ টি
উপায় !
ছাত্র-ছাত্রীদের এক্সট্রা পকেট মানির জন্য অনেকে অনেক
কাজ করে থাকে। তারা যদি একটু চোখ কান সজাগ রাখে টাকা
আয় করে নিতে পারে এমনকি শখের কাজ অর্থাৎ গেম খেলেও
টাকা কামিয়ে নিতে পারে। বিশেষ করে যারা টাকা পয়সার
অভাবে পড়াশোনা ইতি টানতে হয় তারা অসময়ে ব্লগিং,
ফিলান্সিং, পেইড টু ক্লিক, আর্টিকেল রাইটিং, ডাটা এন্ট্রি
ও গেম ইত্যাদি কাজ গুলি করে টাকা কামিয়ে নিয়ে পড়াশোনা
চালিয়ে যেতে পারে। নিম্নে উক্ত কাজ গুলির সংক্ষিপ্ত
আলোচনা করা হল।
ব্লগিং – ব্লগ শুরু
সবচেয়ে সহজ ও সুন্দর আজীবন টাকা আয়ের মাধ্যম হল
ব্লগিং। ব্লগ হচ্ছে মূলত ওয়েব ডাইরি এই ওয়েব ডাইরির
মধ্যে আমরা বিভিন্ন আর্টিকেল লিখে বিভিন্ন কম্পানির
মাধ্যমে আমরা টাকা আয় করতে পারি। পাঁচ মিনিটের মধ্যে
একটি ব্লগ তৈরি করা যায় । ব্লগ তৈরি করার জন্য কোন
পয়সা বা ডলার লাগে না। বিষয় নির্ধারণ করে আপনি ২ থেকে
৩ মাস নিয়মিত অর্থাৎ দিনে একটি বা তার বেশি পোষ্ট
লিখুন দেখবেন সফল্যে দোরগোড়ায় আপনি পৌঁছে গেছেন।
একজন সফল ব্লগার হতে পারলে আপনাকে আর পেছন ফিরে
তাকাতে হবে না। ব্লগ তৈরি করার জন্য অনেক প্লাটফর্ম
আছে, তার মধ্যে আমি যেটি ভালো ও সহজ মনে করি সেটি
ব্লগার ডট কম।
ফিলান্সিং
প্রতিনিয়তই ফ্রিলান্সিং কাজের চাহিদা বেড়েই চলছে।
ফ্রিলান্সিং ছাত্রছাত্রী আরেকটি মহৎ জব বলে আমি মনে
করি। কেননা নেই কোন বাঁধাধরা সময়, নেই কোন টাকা
ইনভেস্টমেন্ট বিষয়। যখন খুশি যেখানে খুশি আপনি কাজ
করতে পারেন। ফ্রিলান্সিং এর জন্য যোগ্যতা কোন বালাই
নেই, যে কেউ কাজ করতে পারে। ফিলান্সিং সাইট গুলোতে
বিভিন্ন ধরনের কাজ পাওয়া যায়। অতএব যারা নতুন তারাও
কাজ পেতে পারে। ফ্রিলান্স সাইট গুলির মধ্যে যেমন –
Odesk, Freelance,Guru ইত্যাদি আরও এ রকম অনেক
ফিলান্সিং সাইট রয়েছে। নেক্সট পোষ্টে কোন সাইটে কি
ধরনের কাজ পাওয়া যায় সেগুলি নিয়ে বিশত আলোচনা
করবো।
পেইড টু ক্লিক
অনলাইনে সবচেয়ে কম সময়ের জব। যে কেউ এই কাজটি সহজে
করতে পারে। বিশেষ কম্পিউটারের জ্ঞান না থাকলেও চলবে।
PTC (পেইড টু ক্লিক ) অর্থাৎ অ্যাডে ক্লিক করে পয়সা
কামানো। প্রতিদিন ১৫ থেকে ২০ মিনিট PTC তে কাজ কাজ
করলে মাসের শেষে কম্পিউটারের নেট বালাঞ্চে ভরানোর
টাকা কামিয়ে নিতে পারবেন। ছাত্র অবস্থায় অবসর সময়ে
সময় নষ্ট না করে PTC থেকে টাকা আয় করে পকেট মানি
চালানো যায়। তবে PTC কাজ করতে গেলে ধর্য্য নিয়ে কাজ
চালিয়ে নিতে হবে। অনেকে যে টা করে প্রথমে আগ্রহ নিয়ে
শুরু করে কিন্তু কিছু দিন করার পর কাজ ছেরে দেয়। তাহলে
কিন্তু সাফল্য আসবেনা। সাফল্যের মূল চাবিকাঠি হল নিষ্ঠা
ও ধর্য্য ।
আর্টিকেল রাইটিং
যাদের লেখালিখির জ্ঞান আছে তারা অনায়সে আর্টিকেল
রাইটিং কাজ টি করতে পারে। আর্টিকেল রাইটিং মানে কোন
কিছু বিষয়ের উপর লেখা। সেটি হতে পারে আপনার পছনের
ভাষাতে তবে ইংরেজিতে এই কাজের অনেক চাহিদা রয়েছে। তবে
আপনি কোন কম্পানির হয়ে কাজ করলে তাদের দেওয়া বিষয়ের
উপরেই লেখতে হবে। তবে আপনি নিজের ব্লগে আর্টিকেল
লিখেও বেশ টাকা কামাতে পারেন। নেট সার্চ করলে এ রকম
অনেক সাইট পাবেন যেখানে আর্টিকেল লেখলে আপনি তার
বিনিময়ে টাকা পাবেন ।
ডাটা এন্ট্রি জব
ডাটা এন্ট্রি কাজের দিন দিন চাহিদা বেড়েই চলছে। ছাত্র
অবস্থা অবসরে এই কাজটি ঘড়ে বসে অনায়সে করা যেতে
পারে। নিজে কোন কম্পানির হয়ে কাজ কিংবা যদি আপনার
১০ থেকে ১২ জন বন্ধু বা বান্ধবি থাকে তবে আপনি তাদের
দিয়ে ডাটা এন্ট্রি কাজগুলি করিয়ে গ্রুপ পরিচালনা করেও টাকা
কামিনে নিতে পারবেন। তবে কাজ টি ঠিক ঠাক ধরে থাকলে
আশা রাখি ছাত্রদের পকেট মানি ছারাও বাড়তি খরচের টাকাও
আয় করতে পারবেন।
প্লেয়িং গেম
সবচেয়ে শখের কাজ হল গেম খেলা। আর এই গেম খেলা থেকে
যদি পকেট মানি হয় তবে আর চিন্তা কি। অনেক ছাত্র ছাত্রী
আছে যারা গেম খেলে অনেক সময় নষ্ট করে। তারা যদি চোখ
কান খোলা রেখে যে সব ওয়েব সাইটে গেম খেলে টাকা আয়
করা যায়, সেই সাইটগুলিতে সময় দেয় আশা রখি তাদের পকেট
মানির টাকা সেখান থেকে পেতে পারে। এক ঢিলে দুই কাজ টাকা
আয় প্লাস শখের গেম খেলা।
বন্ধুরা, এবার আর বসে সময় নষ্ট না করে নিজের পছন্দের
কাজ শুরু করে দিন আর নিজের সুন্দর কেরিয়ার গড়ে তলুন।
উপায় !
ছাত্র-ছাত্রীদের এক্সট্রা পকেট মানির জন্য অনেকে অনেক
কাজ করে থাকে। তারা যদি একটু চোখ কান সজাগ রাখে টাকা
আয় করে নিতে পারে এমনকি শখের কাজ অর্থাৎ গেম খেলেও
টাকা কামিয়ে নিতে পারে। বিশেষ করে যারা টাকা পয়সার
অভাবে পড়াশোনা ইতি টানতে হয় তারা অসময়ে ব্লগিং,
ফিলান্সিং, পেইড টু ক্লিক, আর্টিকেল রাইটিং, ডাটা এন্ট্রি
ও গেম ইত্যাদি কাজ গুলি করে টাকা কামিয়ে নিয়ে পড়াশোনা
চালিয়ে যেতে পারে। নিম্নে উক্ত কাজ গুলির সংক্ষিপ্ত
আলোচনা করা হল।
ব্লগিং – ব্লগ শুরু
সবচেয়ে সহজ ও সুন্দর আজীবন টাকা আয়ের মাধ্যম হল
ব্লগিং। ব্লগ হচ্ছে মূলত ওয়েব ডাইরি এই ওয়েব ডাইরির
মধ্যে আমরা বিভিন্ন আর্টিকেল লিখে বিভিন্ন কম্পানির
মাধ্যমে আমরা টাকা আয় করতে পারি। পাঁচ মিনিটের মধ্যে
একটি ব্লগ তৈরি করা যায় । ব্লগ তৈরি করার জন্য কোন
পয়সা বা ডলার লাগে না। বিষয় নির্ধারণ করে আপনি ২ থেকে
৩ মাস নিয়মিত অর্থাৎ দিনে একটি বা তার বেশি পোষ্ট
লিখুন দেখবেন সফল্যে দোরগোড়ায় আপনি পৌঁছে গেছেন।
একজন সফল ব্লগার হতে পারলে আপনাকে আর পেছন ফিরে
তাকাতে হবে না। ব্লগ তৈরি করার জন্য অনেক প্লাটফর্ম
আছে, তার মধ্যে আমি যেটি ভালো ও সহজ মনে করি সেটি
ব্লগার ডট কম।
ফিলান্সিং
প্রতিনিয়তই ফ্রিলান্সিং কাজের চাহিদা বেড়েই চলছে।
ফ্রিলান্সিং ছাত্রছাত্রী আরেকটি মহৎ জব বলে আমি মনে
করি। কেননা নেই কোন বাঁধাধরা সময়, নেই কোন টাকা
ইনভেস্টমেন্ট বিষয়। যখন খুশি যেখানে খুশি আপনি কাজ
করতে পারেন। ফ্রিলান্সিং এর জন্য যোগ্যতা কোন বালাই
নেই, যে কেউ কাজ করতে পারে। ফিলান্সিং সাইট গুলোতে
বিভিন্ন ধরনের কাজ পাওয়া যায়। অতএব যারা নতুন তারাও
কাজ পেতে পারে। ফ্রিলান্স সাইট গুলির মধ্যে যেমন –
Odesk, Freelance,Guru ইত্যাদি আরও এ রকম অনেক
ফিলান্সিং সাইট রয়েছে। নেক্সট পোষ্টে কোন সাইটে কি
ধরনের কাজ পাওয়া যায় সেগুলি নিয়ে বিশত আলোচনা
করবো।
পেইড টু ক্লিক
অনলাইনে সবচেয়ে কম সময়ের জব। যে কেউ এই কাজটি সহজে
করতে পারে। বিশেষ কম্পিউটারের জ্ঞান না থাকলেও চলবে।
PTC (পেইড টু ক্লিক ) অর্থাৎ অ্যাডে ক্লিক করে পয়সা
কামানো। প্রতিদিন ১৫ থেকে ২০ মিনিট PTC তে কাজ কাজ
করলে মাসের শেষে কম্পিউটারের নেট বালাঞ্চে ভরানোর
টাকা কামিয়ে নিতে পারবেন। ছাত্র অবস্থায় অবসর সময়ে
সময় নষ্ট না করে PTC থেকে টাকা আয় করে পকেট মানি
চালানো যায়। তবে PTC কাজ করতে গেলে ধর্য্য নিয়ে কাজ
চালিয়ে নিতে হবে। অনেকে যে টা করে প্রথমে আগ্রহ নিয়ে
শুরু করে কিন্তু কিছু দিন করার পর কাজ ছেরে দেয়। তাহলে
কিন্তু সাফল্য আসবেনা। সাফল্যের মূল চাবিকাঠি হল নিষ্ঠা
ও ধর্য্য ।
আর্টিকেল রাইটিং
যাদের লেখালিখির জ্ঞান আছে তারা অনায়সে আর্টিকেল
রাইটিং কাজ টি করতে পারে। আর্টিকেল রাইটিং মানে কোন
কিছু বিষয়ের উপর লেখা। সেটি হতে পারে আপনার পছনের
ভাষাতে তবে ইংরেজিতে এই কাজের অনেক চাহিদা রয়েছে। তবে
আপনি কোন কম্পানির হয়ে কাজ করলে তাদের দেওয়া বিষয়ের
উপরেই লেখতে হবে। তবে আপনি নিজের ব্লগে আর্টিকেল
লিখেও বেশ টাকা কামাতে পারেন। নেট সার্চ করলে এ রকম
অনেক সাইট পাবেন যেখানে আর্টিকেল লেখলে আপনি তার
বিনিময়ে টাকা পাবেন ।
ডাটা এন্ট্রি জব
ডাটা এন্ট্রি কাজের দিন দিন চাহিদা বেড়েই চলছে। ছাত্র
অবস্থা অবসরে এই কাজটি ঘড়ে বসে অনায়সে করা যেতে
পারে। নিজে কোন কম্পানির হয়ে কাজ কিংবা যদি আপনার
১০ থেকে ১২ জন বন্ধু বা বান্ধবি থাকে তবে আপনি তাদের
দিয়ে ডাটা এন্ট্রি কাজগুলি করিয়ে গ্রুপ পরিচালনা করেও টাকা
কামিনে নিতে পারবেন। তবে কাজ টি ঠিক ঠাক ধরে থাকলে
আশা রাখি ছাত্রদের পকেট মানি ছারাও বাড়তি খরচের টাকাও
আয় করতে পারবেন।
প্লেয়িং গেম
সবচেয়ে শখের কাজ হল গেম খেলা। আর এই গেম খেলা থেকে
যদি পকেট মানি হয় তবে আর চিন্তা কি। অনেক ছাত্র ছাত্রী
আছে যারা গেম খেলে অনেক সময় নষ্ট করে। তারা যদি চোখ
কান খোলা রেখে যে সব ওয়েব সাইটে গেম খেলে টাকা আয়
করা যায়, সেই সাইটগুলিতে সময় দেয় আশা রখি তাদের পকেট
মানির টাকা সেখান থেকে পেতে পারে। এক ঢিলে দুই কাজ টাকা
আয় প্লাস শখের গেম খেলা।
বন্ধুরা, এবার আর বসে সময় নষ্ট না করে নিজের পছন্দের
কাজ শুরু করে দিন আর নিজের সুন্দর কেরিয়ার গড়ে তলুন।