02-19-2017, 08:10 PM
[লেখা পড়া টিপস] পড়া মনে রাখা ও দ্রুত মুখস্ত করার
কার্যকারী কৌশল।
ছাত্রছাত্রীদের পড়াশুনার সময়ের সবচেয়ে বড় সমস্যা হল,
পড়া মনে রাখতে না পারা। সাধারণত অতিরিক্ত লেখাপড়ার
চাপে তাদের এই সমস্যা হয়ে থাকে। দেখা যায় যে অনেক
পরিশ্রম করে পড়া মুখস্ত করে পরীক্ষা দিতে গেলেন, কিন্তু
পরীক্ষা হলে গিয়ে সব বেমালুম ভুলে বসেছেন। এই সমস্যা
থেকে মুক্তি পেতে সহজ কিছু টিপস থাকবে এই আর্টিকেলে।
আত্মবিশ্বাস
আত্মবিশ্বাস যেকোনো কাজে সফল হওয়ার প্রথম ও প্রধান
শর্ত। আত্মবিশ্বাস থাকলে অনেক কঠিন পড়াটাও সহজ মনে
হবে। আত্মবিশ্বাসের মাত্রা আবার কোনো রকমেই বেশি
হওয়া চলবে না। অন্যান্য বন্ধু-বান্ধবের সাথে নিজেকে তুলনা
করে চলনসই আত্মবিশ্বাস নিয়ে কোনো বিষয় পড়তে যাওয়া
ভালো। একবার পড়েই মনে রাখা কঠিন। তাই বিষয়টি
পুঙ্খানুপুঙ্খরূপে পড়ে এর সম্বন্ধে একটি ধারণা লাভ করার
পরেই মনে রাখা সহজ হয়। আপনার পছন্দমত সময়ে পড়াশুনা
করাই ভালো। তবে বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা হচ্ছে যেহেতু ঘুমের
পরে মন ও মনন পরিষ্কার থাকে সেহেতু ভোর হচ্ছে
পড়াশোনার জন্য ভালো সময়।
কনসেপ্ট ট্রি
পড়া মনে রাখার এটি একটি কৌশল। কোনো বিষয়ে পড়া
মনে রাখার জন্য সম্পূর্ণ পড়াটি পড়ে নেয়ার পর সাতটি ভাগে
ভাগ করতে হয়। এবং প্রতিটি ভাগের জন্য এক লাইন করে
সারমর্ম লিখতে হয়। ফলে পড়ার বিষয়টি সাতটি লাইনে
সীমাবদ্ধ থাকে। এর প্রতিটি লাইন একটি পাতায় লিখে অধ্যায়
অনুযায়ী একটি গাছ তৈরি করে গাছের নিচ থেকে
ধারাবাহিকভাবে পাতার মতো করে সাজাতে হবে। যাতে এক
দৃষ্টিতেই পড়ার ব্যাপারটা সম্পূর্ণ মনে পড়ে যায়। এই
পাতাগুলোতে চোখ বোলালে লেখাটি সম্পর্কে একটি পূর্ণাঙ্গ
ধারণা পাওয়া যাবে। বাংলা, ভূগোল ও সমাজশাস্ত্রের জন্য
এই কৌশলটি অধিক কার্যকর।
কি ওয়ার্ড মনে রাখা
যেকোনো বিষয়ের কঠিন অংশগুলোর কি ওয়ার্ড ছন্দের
আকারে খুব সহজে মনে রাখা যায়। এক্ষেত্রে ছাত্ররা
নিজেদের সুবিধামতো নানা রকম ছড়া তৈরি করে নিতে
পারেন।
ইতিহাস মনে রাখার কৌশল
ইতিহাস মনে রাখার জন্যে বইয়ের সব অধ্যায় সম্পর্কে
মোটামুটি ধারণা নিয়ে উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিদের তালিকা
বানাতে হবে। সেখান থেকে কে, কখন, কেন উল্লেখযোগ্য
ছিলেন, সেটা সাল অনুযায়ী খাতায় লিখতে হবে। প্রতিদিন
একবার করে খাতায় চোখ বোলালে খুব সহজে পুরো বই
সম্পর্কে একটি ধারণা তৈরি হবে।
পড়া মুখস্থ করার সময় উচ্চস্বরে পড়তে হবে। এই পদ্ধতিতে
কথাগুলো কানে প্রতিফলিত হওয়ার কারণে সহজে আয়ত্ত
করা যায়। শব্দহীনভাবে পড়ালেখা করলে একসময় পড়ার গতি
কমে গিয়ে শেখ
কার্যকারী কৌশল।
ছাত্রছাত্রীদের পড়াশুনার সময়ের সবচেয়ে বড় সমস্যা হল,
পড়া মনে রাখতে না পারা। সাধারণত অতিরিক্ত লেখাপড়ার
চাপে তাদের এই সমস্যা হয়ে থাকে। দেখা যায় যে অনেক
পরিশ্রম করে পড়া মুখস্ত করে পরীক্ষা দিতে গেলেন, কিন্তু
পরীক্ষা হলে গিয়ে সব বেমালুম ভুলে বসেছেন। এই সমস্যা
থেকে মুক্তি পেতে সহজ কিছু টিপস থাকবে এই আর্টিকেলে।
আত্মবিশ্বাস
আত্মবিশ্বাস যেকোনো কাজে সফল হওয়ার প্রথম ও প্রধান
শর্ত। আত্মবিশ্বাস থাকলে অনেক কঠিন পড়াটাও সহজ মনে
হবে। আত্মবিশ্বাসের মাত্রা আবার কোনো রকমেই বেশি
হওয়া চলবে না। অন্যান্য বন্ধু-বান্ধবের সাথে নিজেকে তুলনা
করে চলনসই আত্মবিশ্বাস নিয়ে কোনো বিষয় পড়তে যাওয়া
ভালো। একবার পড়েই মনে রাখা কঠিন। তাই বিষয়টি
পুঙ্খানুপুঙ্খরূপে পড়ে এর সম্বন্ধে একটি ধারণা লাভ করার
পরেই মনে রাখা সহজ হয়। আপনার পছন্দমত সময়ে পড়াশুনা
করাই ভালো। তবে বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা হচ্ছে যেহেতু ঘুমের
পরে মন ও মনন পরিষ্কার থাকে সেহেতু ভোর হচ্ছে
পড়াশোনার জন্য ভালো সময়।
কনসেপ্ট ট্রি
পড়া মনে রাখার এটি একটি কৌশল। কোনো বিষয়ে পড়া
মনে রাখার জন্য সম্পূর্ণ পড়াটি পড়ে নেয়ার পর সাতটি ভাগে
ভাগ করতে হয়। এবং প্রতিটি ভাগের জন্য এক লাইন করে
সারমর্ম লিখতে হয়। ফলে পড়ার বিষয়টি সাতটি লাইনে
সীমাবদ্ধ থাকে। এর প্রতিটি লাইন একটি পাতায় লিখে অধ্যায়
অনুযায়ী একটি গাছ তৈরি করে গাছের নিচ থেকে
ধারাবাহিকভাবে পাতার মতো করে সাজাতে হবে। যাতে এক
দৃষ্টিতেই পড়ার ব্যাপারটা সম্পূর্ণ মনে পড়ে যায়। এই
পাতাগুলোতে চোখ বোলালে লেখাটি সম্পর্কে একটি পূর্ণাঙ্গ
ধারণা পাওয়া যাবে। বাংলা, ভূগোল ও সমাজশাস্ত্রের জন্য
এই কৌশলটি অধিক কার্যকর।
কি ওয়ার্ড মনে রাখা
যেকোনো বিষয়ের কঠিন অংশগুলোর কি ওয়ার্ড ছন্দের
আকারে খুব সহজে মনে রাখা যায়। এক্ষেত্রে ছাত্ররা
নিজেদের সুবিধামতো নানা রকম ছড়া তৈরি করে নিতে
পারেন।
ইতিহাস মনে রাখার কৌশল
ইতিহাস মনে রাখার জন্যে বইয়ের সব অধ্যায় সম্পর্কে
মোটামুটি ধারণা নিয়ে উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিদের তালিকা
বানাতে হবে। সেখান থেকে কে, কখন, কেন উল্লেখযোগ্য
ছিলেন, সেটা সাল অনুযায়ী খাতায় লিখতে হবে। প্রতিদিন
একবার করে খাতায় চোখ বোলালে খুব সহজে পুরো বই
সম্পর্কে একটি ধারণা তৈরি হবে।
পড়া মুখস্থ করার সময় উচ্চস্বরে পড়তে হবে। এই পদ্ধতিতে
কথাগুলো কানে প্রতিফলিত হওয়ার কারণে সহজে আয়ত্ত
করা যায়। শব্দহীনভাবে পড়ালেখা করলে একসময় পড়ার গতি
কমে গিয়ে শেখ