02-19-2017, 08:13 PM
পড়াশোনা দ্রুত মাথায় ঢুকিয়ে নিতে কার্যকর ট্রিক
শিক্ষার্থীদের নানা সময় ব্যাপক চাপে পড়তে হয়। লেখাপড়া,
খেলা, প্রেজেন্টেশন বা সৃজনশীল কাজে নানা চাপ থাকে। সব
কিছু ঠিকঠাক রেখেই বা যেকোনো সমস্যা মোকাবেলা করতে
কিছু বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন। পড়াশোনা দ্রুত মাথায়
ঢুকিয়ে নিতে এগুলো কার্যকর উপায়।
Image
১. জোরে পড়ুন : জোর কণ্ঠে পড়ুন। জোরে পড়লে মাথায়
তথ্য দ্রুত ঢুকে যায়। যেমন একটি গান যখন শোনেন, তখন তা
দ্রুত মনে পড়ে। যা পড়ছেন তা কানে প্রবেশ করলে দ্রুত
মুখস্থ হবে।
২. লক্ষ্যস্থির করুন : পড়তে বসলে নিজের লক্ষ্যস্থির করুন।
বইয়ের কত পাতা পর্যন্ত কত সময়ের মধ্যে শেষ করবেন তা
ঠিক করে নিন। নয়তো মনোযোগ হারাবেন এবং সময়ের
অপচয় হবে।
৩. নিজেই যখন শিক্ষক : নিজেই নিজের শিক্ষক হয়ে উঠুন।
কি পড়লেন, কি মুখস্থ করলেন ইত্যাদি বুঝতে নিজেই
শিক্ষকতা পালন করুন। নিজেই পরীক্ষা দিন এবং তা যাচাই
করুন।
৪. নোট করুন : যাই শিখবেন তাই লিখে ফেলুন। এগুলো নোট
করুন। লেখা হলে তা দ্রুত মাথায় ঢুকে যাবে এবং সহজেই
ভুলবেন না।
৫. ইন্টারনেটের ব্যবহার : আধুনিক যুগে পড়াশোনার বড়
সুবিধা দেয় ইন্টারনেট। বিভিন্ন টপিক সম্পর্কে ধারণা নিন।
যে বিষয়ে পড়ছেন তার সংশ্লিষ্ট অনেক কিছুই হয়তো বইয়ে
নেই। এগুলো ইন্টারনেটে দেখে নিন। এতে ধারণা পরিষ্কার
হবে।
৬. বিরতি দিন : একটানা অনেকক্ষণ পড়লে অস্থিরতা চলে
আসবে। এর জন্যে নিয়মিত বিরতিতে অল্প সময়ের জন্যে
বিরতি নিন।
৭. চিউইং গাম : এটি চিবোতে পারেন। গবেষণায় দেখা গেছে,
চিউইং গাম চিবোতে চিবোতে পড়লে তা মাথায় দ্রুত প্রবেশ
করে। এ সময় মস্তিষ্কের কার্যক্রম দ্রুত হয় এবং গামের
ফ্লেভার বেশ উপকারী হয়ে ওঠে।
৮. হাঁটুন : বেশ কিছুক্ষণ পড়ার পর ১৫-২০ মিনিট হেঁটে
আসুন। এতে দেহের রক্ত চলাচল বৃদ্ধি পাবে এবং মস্তিষ্ক
বিশ্রাম পাবে..
শিক্ষার্থীদের নানা সময় ব্যাপক চাপে পড়তে হয়। লেখাপড়া,
খেলা, প্রেজেন্টেশন বা সৃজনশীল কাজে নানা চাপ থাকে। সব
কিছু ঠিকঠাক রেখেই বা যেকোনো সমস্যা মোকাবেলা করতে
কিছু বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন। পড়াশোনা দ্রুত মাথায়
ঢুকিয়ে নিতে এগুলো কার্যকর উপায়।
Image
১. জোরে পড়ুন : জোর কণ্ঠে পড়ুন। জোরে পড়লে মাথায়
তথ্য দ্রুত ঢুকে যায়। যেমন একটি গান যখন শোনেন, তখন তা
দ্রুত মনে পড়ে। যা পড়ছেন তা কানে প্রবেশ করলে দ্রুত
মুখস্থ হবে।
২. লক্ষ্যস্থির করুন : পড়তে বসলে নিজের লক্ষ্যস্থির করুন।
বইয়ের কত পাতা পর্যন্ত কত সময়ের মধ্যে শেষ করবেন তা
ঠিক করে নিন। নয়তো মনোযোগ হারাবেন এবং সময়ের
অপচয় হবে।
৩. নিজেই যখন শিক্ষক : নিজেই নিজের শিক্ষক হয়ে উঠুন।
কি পড়লেন, কি মুখস্থ করলেন ইত্যাদি বুঝতে নিজেই
শিক্ষকতা পালন করুন। নিজেই পরীক্ষা দিন এবং তা যাচাই
করুন।
৪. নোট করুন : যাই শিখবেন তাই লিখে ফেলুন। এগুলো নোট
করুন। লেখা হলে তা দ্রুত মাথায় ঢুকে যাবে এবং সহজেই
ভুলবেন না।
৫. ইন্টারনেটের ব্যবহার : আধুনিক যুগে পড়াশোনার বড়
সুবিধা দেয় ইন্টারনেট। বিভিন্ন টপিক সম্পর্কে ধারণা নিন।
যে বিষয়ে পড়ছেন তার সংশ্লিষ্ট অনেক কিছুই হয়তো বইয়ে
নেই। এগুলো ইন্টারনেটে দেখে নিন। এতে ধারণা পরিষ্কার
হবে।
৬. বিরতি দিন : একটানা অনেকক্ষণ পড়লে অস্থিরতা চলে
আসবে। এর জন্যে নিয়মিত বিরতিতে অল্প সময়ের জন্যে
বিরতি নিন।
৭. চিউইং গাম : এটি চিবোতে পারেন। গবেষণায় দেখা গেছে,
চিউইং গাম চিবোতে চিবোতে পড়লে তা মাথায় দ্রুত প্রবেশ
করে। এ সময় মস্তিষ্কের কার্যক্রম দ্রুত হয় এবং গামের
ফ্লেভার বেশ উপকারী হয়ে ওঠে।
৮. হাঁটুন : বেশ কিছুক্ষণ পড়ার পর ১৫-২০ মিনিট হেঁটে
আসুন। এতে দেহের রক্ত চলাচল বৃদ্ধি পাবে এবং মস্তিষ্ক
বিশ্রাম পাবে..