02-19-2017, 08:27 PM
[বিসিএস/জব প্রস্তুতি] কনজরে ৬১টি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নে
ভিটামিন ও খাদ্য বিষয়ক সকল তথ্য
★ সুষম খাদ্যের উপাদান –- ৬ টি।
★ প্রোটিন বেশি থাকে — মসুর ডালে।
★ হাড় ও দাতকে মজবুত করে — ক্যালসিয়াম
ও
ফসফরাস।
★ চা পাতায় থাকে — ভিটামিন বি
কমপ্লেক্স।
★ ম্যালিক এসিড — টমেটোতে পাওয়া যায়।
★ ক্ষতস্থান থেকে রক্ত পড়া বন্ধ করতে
সাহায্য
করে — ভিটামিন কে।
★ Natural Protein এর কোড নাম — Protien – P
49.
★ কচুশাক বিশেষভাবে মূল্যবান — লৌহ
উপাদানের
জন্য।
★ ভিটামিন সি হলো — অ্যাসকরবিক এসিড
★ তাপে নষ্ট হয় — ভিটামিন সি।
★ আমিষের পরিমাণ সবচেয়ে বেশি — শুটকী
মাছে।
★ গলগল্ড রোগ হয় — আয়োডিনের অভাবে।
★ মানবদেহ গঠনে প্রয়োজন সবচেয়ে বেশি
— আমিষের।
★ আয়োডিন বেশি থাকে — সমুদ্রের মাছে।
★ কচু খেলে গলা চুলকায়, কারণ কচুতে আছে
—
ক্যালসিয়াম
অক্সালেট।
★ রাতকানা রোগ হয় — ভিটামিন এ এর
অভাবে।
★ মুখে ও জিহবায় ঘা হয় — ভিটামিন বি₂ এর
অভাবে।
★ পানিতে দ্রবণীয় ভিটামিন — ভিটামিন বি
ও সি
★ শিশুদের রিকেটাস রোগ হয় — ভিটামিন ডি
এর
অভাবে।
★ মিষ্টি কুমড়া — ভিটামিন জাতীয় খাদ্য।
★ মিষ্টি আলু — শ্বেতস্বার জাতীয় খাদ্য।
★ শিমের বিচি — আমিষ জাতীয় খাদ্য।
★ দুধে থাকে — ল্যাকটিক এসিড।
★ আয়োডিনের অভাবে — গলগন্ড রোগ হয়।
★ হেজ তৈরিতে ব্যবহৃত উদ্ভিদ — করমচা
★ লেবুতে বেশি থেকে — ভিটামিন সি
★ আমলকী, লেবু, পেয়ারা ভিটামিনের উৎস —
ভিটামিন সি।
★ সর্বাধিক স্নেহ জাতীয় পদার্থ বিদ্যমান —
দুধে।
★ রক্তশূন্যতা দেখা দেয় — আয়রনের অভাবে।
★ দুধের রং সাদা হয় — প্রোটিনের জন্য।
★ ভিটামিন সি এর রাসায়নিক নাম —
অ্যাসকরবিক এসিড।
★ প্রোটিন তৈরিতে ব্যবহৃত হয় — অ্যামাইনো
এসিড।
★ কচুশাকে বেশি থাকে — লৌহ।
★ সুষমখাদ্যে শর্করা, আমিষ ও চর্বি জাতীয়
খাদ্যের অনুপাত — ৪:১:১
★ সবুজ তরিতরকারিতে সবচেয়ে বেশি থাকে
—
খনিজ পদার্থ ও ভিটামিন।
★ সবচেয়ে বেশি পাটাশিয়াম পাওয়া যায় —
ডাবে।
★ মাড়ি দিয়ে পুজি ও রক্ত পড়ে — ভিটামিন
সি এর
অভাবে।
★ মানবদেহের বৃদ্ধির জন্য প্রয়োজন — আমিষ
জাতীয় খাদ্য।
★ সূর্য কিরণ হতে পাওয়া যায় — ভিটামিন
ডি।
★ ডিমের সাদা অংশে যে প্রোটিন থাকে —
অ্যালবুমিন
★ আমিষের কাজ — দেহ কোষ গঠনে সহয়তা
করা।
★ মোটামুটি সম্পূর্ণ বা আদর্শ খাদ্য বলা হয় —
দুধকে।
★ কোলেস্টরল — এক ধরণের অসম্পৃক্ত
অ্যালকোহল।
★ কোলাজেন — একটি প্রোটিন।
★ হাড় ও দাত তৈরির জন্য প্রয়োজন — ডি
ভিটামিন
★ ভিটামিন ডি এর অভাবে — রিকেটস রোগ।
★ অস্থির বৃদ্ধির জন্য প্রয়োজন —
ক্যালসিয়াম।
★ মলা মাছে থাকে — ভিটামিন ডি।
★ সহজে সর্দি কাশি হয় — ভিটামিন সি এর
অভাবে।
★ বিষাক্ত নিকোটিন থাকা — তামাকে।
★ ত্বকে ভিটামিন ডি তৈরিতে সাহায্য করে
—
আল্ট্রাভায়োলেট রশ্মি।
★ শরীরে শক্তি যোগাতে দরকার — খাদ্য
★ সামুদ্রিক মাছে পাওয়া যায় — আয়োডিন।
★ সবচেয়ে বেশি ভিটামিন সি সমৃদ্ধ ফল —
পেয়ারা।
★ ভিটামিন এ সবচেয়ে বেশি — গাজরে।
★ মানুষের প্রোটিনের অভাবে —
কোয়াশিয়কর
রোগে।
★ আয়োডিন পাওয়া যায় — শৈবালে।
★ আমাদের দেশে একজন পূর্ণবয়স্ক ব্যক্তির
প্রায় গড় ক্যালরি শক্তির প্রয়োজন — ২৫০০
ক্যালরি।
★ গ্লুকোজের স্থূল সংকেত — CH2O
★ ল্যাথারাইজম রোগ — খেসারি ডাল খেলে।
★ শরীরের হাড় ও দাতের গঠনের কাজে
বেশি
প্রয়োজন — ক্যালসিয়াম।
ভিটামিন ও খাদ্য বিষয়ক সকল তথ্য
★ সুষম খাদ্যের উপাদান –- ৬ টি।
★ প্রোটিন বেশি থাকে — মসুর ডালে।
★ হাড় ও দাতকে মজবুত করে — ক্যালসিয়াম
ও
ফসফরাস।
★ চা পাতায় থাকে — ভিটামিন বি
কমপ্লেক্স।
★ ম্যালিক এসিড — টমেটোতে পাওয়া যায়।
★ ক্ষতস্থান থেকে রক্ত পড়া বন্ধ করতে
সাহায্য
করে — ভিটামিন কে।
★ Natural Protein এর কোড নাম — Protien – P
49.
★ কচুশাক বিশেষভাবে মূল্যবান — লৌহ
উপাদানের
জন্য।
★ ভিটামিন সি হলো — অ্যাসকরবিক এসিড
★ তাপে নষ্ট হয় — ভিটামিন সি।
★ আমিষের পরিমাণ সবচেয়ে বেশি — শুটকী
মাছে।
★ গলগল্ড রোগ হয় — আয়োডিনের অভাবে।
★ মানবদেহ গঠনে প্রয়োজন সবচেয়ে বেশি
— আমিষের।
★ আয়োডিন বেশি থাকে — সমুদ্রের মাছে।
★ কচু খেলে গলা চুলকায়, কারণ কচুতে আছে
—
ক্যালসিয়াম
অক্সালেট।
★ রাতকানা রোগ হয় — ভিটামিন এ এর
অভাবে।
★ মুখে ও জিহবায় ঘা হয় — ভিটামিন বি₂ এর
অভাবে।
★ পানিতে দ্রবণীয় ভিটামিন — ভিটামিন বি
ও সি
★ শিশুদের রিকেটাস রোগ হয় — ভিটামিন ডি
এর
অভাবে।
★ মিষ্টি কুমড়া — ভিটামিন জাতীয় খাদ্য।
★ মিষ্টি আলু — শ্বেতস্বার জাতীয় খাদ্য।
★ শিমের বিচি — আমিষ জাতীয় খাদ্য।
★ দুধে থাকে — ল্যাকটিক এসিড।
★ আয়োডিনের অভাবে — গলগন্ড রোগ হয়।
★ হেজ তৈরিতে ব্যবহৃত উদ্ভিদ — করমচা
★ লেবুতে বেশি থেকে — ভিটামিন সি
★ আমলকী, লেবু, পেয়ারা ভিটামিনের উৎস —
ভিটামিন সি।
★ সর্বাধিক স্নেহ জাতীয় পদার্থ বিদ্যমান —
দুধে।
★ রক্তশূন্যতা দেখা দেয় — আয়রনের অভাবে।
★ দুধের রং সাদা হয় — প্রোটিনের জন্য।
★ ভিটামিন সি এর রাসায়নিক নাম —
অ্যাসকরবিক এসিড।
★ প্রোটিন তৈরিতে ব্যবহৃত হয় — অ্যামাইনো
এসিড।
★ কচুশাকে বেশি থাকে — লৌহ।
★ সুষমখাদ্যে শর্করা, আমিষ ও চর্বি জাতীয়
খাদ্যের অনুপাত — ৪:১:১
★ সবুজ তরিতরকারিতে সবচেয়ে বেশি থাকে
—
খনিজ পদার্থ ও ভিটামিন।
★ সবচেয়ে বেশি পাটাশিয়াম পাওয়া যায় —
ডাবে।
★ মাড়ি দিয়ে পুজি ও রক্ত পড়ে — ভিটামিন
সি এর
অভাবে।
★ মানবদেহের বৃদ্ধির জন্য প্রয়োজন — আমিষ
জাতীয় খাদ্য।
★ সূর্য কিরণ হতে পাওয়া যায় — ভিটামিন
ডি।
★ ডিমের সাদা অংশে যে প্রোটিন থাকে —
অ্যালবুমিন
★ আমিষের কাজ — দেহ কোষ গঠনে সহয়তা
করা।
★ মোটামুটি সম্পূর্ণ বা আদর্শ খাদ্য বলা হয় —
দুধকে।
★ কোলেস্টরল — এক ধরণের অসম্পৃক্ত
অ্যালকোহল।
★ কোলাজেন — একটি প্রোটিন।
★ হাড় ও দাত তৈরির জন্য প্রয়োজন — ডি
ভিটামিন
★ ভিটামিন ডি এর অভাবে — রিকেটস রোগ।
★ অস্থির বৃদ্ধির জন্য প্রয়োজন —
ক্যালসিয়াম।
★ মলা মাছে থাকে — ভিটামিন ডি।
★ সহজে সর্দি কাশি হয় — ভিটামিন সি এর
অভাবে।
★ বিষাক্ত নিকোটিন থাকা — তামাকে।
★ ত্বকে ভিটামিন ডি তৈরিতে সাহায্য করে
—
আল্ট্রাভায়োলেট রশ্মি।
★ শরীরে শক্তি যোগাতে দরকার — খাদ্য
★ সামুদ্রিক মাছে পাওয়া যায় — আয়োডিন।
★ সবচেয়ে বেশি ভিটামিন সি সমৃদ্ধ ফল —
পেয়ারা।
★ ভিটামিন এ সবচেয়ে বেশি — গাজরে।
★ মানুষের প্রোটিনের অভাবে —
কোয়াশিয়কর
রোগে।
★ আয়োডিন পাওয়া যায় — শৈবালে।
★ আমাদের দেশে একজন পূর্ণবয়স্ক ব্যক্তির
প্রায় গড় ক্যালরি শক্তির প্রয়োজন — ২৫০০
ক্যালরি।
★ গ্লুকোজের স্থূল সংকেত — CH2O
★ ল্যাথারাইজম রোগ — খেসারি ডাল খেলে।
★ শরীরের হাড় ও দাতের গঠনের কাজে
বেশি
প্রয়োজন — ক্যালসিয়াম।