02-20-2017, 06:23 AM
ডাউনলোড করে নিন আপনার পুরো ফেসবুক জীবন।
আপনি চাইলেই আপনি কতটা সময় কী
কী ভাবে ফেসবুক ব্যবহার করেছেন
তা ডাউনলোড করে দেখতে পারেন।
এটাকে ফেসবুক আর্কাইভ বলা হয়।
ফেসবুকে আপনি যত ছবি আপলোড
করেছেন, যত মেসেজ দিয়েছেন, যত
মানুষকে ফ্রেন্ড হিসেবে
রেখেছেন, যাকে যাকে আনফ্রেন্ড
করেছেন প্রভৃতির একটি পূর্ণ বিবরণ
ডাউনলোড করে নিতে পারেন।
ফেসবুক থেকে আপনার ফেসবুক
আর্কাইভ ডাউনলোড করা খুবই সহজ।
ফেসবুকের ডেস্কটপ ভার্সনে লগইন
করে সেটিংস মেন্যুতে জেনারেল
সেটিংস পেজের একদম শেষদিকে
“Download a copy of your Facebook data”
লেখা একটি অপশন পাবেন।
সেখানে Download a copy তে ক্লিক
করুন। এর পর ফেসবুক আপনাকে ‘স্টার্ট
মাই আর্কাইভ’ নামের একটি বাটন
দেখাবে, যেখানে প্রেস করলে
আপনার সকল ফেসবুক ডেটা জিপ
ফাইল আকার ডাউনলোড উপযোগী
করার প্রক্রিয়া শুরু হবে।
এতে কিছুটা সময় লাগবে। জিপ করা
হয়ে গেলে ফেসবুকের পক্ষ থেকে
আপনাকে ইমেইল করে জানানো হবে
যে এখন আপনার ফেসবুক আর্কাইভ
ডাউনলোডের জন্য তৈরি।
তবে এই প্রক্রিয়ায় ফেসবুক আপনাকে
ডাউনলোডের জন্য ইমেইল পাঠাতে
কত সময় নিবে তা নির্ভর করে আপনার
ফেসবুক আর্কাইভ কত বড় তার ওপর।
আপনি যদি অনেক বেশি ছবি
আপলোড করে থাকেন, তাহলে
কিছুটা সময় তো লাগবেই।
তবে সাধারণত ১০-২০ মিনিটের মত
সময় লাগতে পারে আপনার ফেসবুক
আর্কাইভ ফাইলটি রেডি হতে। এটি
যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ডাউনলোড
করে নিতে হবে, না হলে দু-এক দিন
পর ডাউনলোড লিংক এক্সপায়ার/
অকার্যকর হয়ে যাবে।
ডাটাবেজ’টি জিপ ফাইল আকারে
ডাউনলোড হবে। ফেসবুক মূল
ফাইলটিকে এইচটিএমএল আকারে
সাজিয়েছে। আপনি যদি অ্যাপল
কম্পিউটার ব্যবহার করে থাকেন তবে
ডাবল ক্লিক করেই এ ফাইলগুলো
দেখতে পারবেন। আর উইন্ডোজে
জিপ ফাইলটি আনজিপ করে নিয়ে
দেখতে হবে। আনজিপ করার জন্য 7-Zip
সফটওয়্যার ব্যবহার করতে পারেন।
আনজিপ করে প্রাপ্ত ফোল্ডারের
মধ্যে “index.html” ফাইলটি ওপেন করার
মাধ্যমে আপনি আপনার ফেসবুক
জীবনের ইতিহাস দেখা শুরু করতে
পারেন। আপনি আপনার প্রোফাইল
সম্পর্কিত যত বিস্তারিত তথ্য দিয়ে
এসেছেন সবই দেখতে পাবেন
এখানে। যেমন, ফেসবুকে আপনার
রেজিস্ট্রেশন এর তারিখ,
রিলেশনশিপ স্ট্যাটাস (এক্স সহ)
ফ্যামিলি, এডুকেশন, এমপ্লয়ার
ইত্যাদি।
আপনি যদি মেমোরি সেকশনে যান
তবে আপনার প্রথম পোস্ট করা
স্ট্যাটাস টিও দেখতে পাবেন।
আপনি এ পর্যন্ত যত ফটো এবং ভিডিও
ফেসবুকে আপলোড করেছেন তাও
পাবেন ফটোস ও ভিডিওস নামক
পেজে। আপনি কোথায়, কখন, এমনকি
কোন আইপি এড্রেস থেকে কোন
ফটোটি আপলোড করেছেন সে
সম্পর্কিত তথ্যও এখানে পাবেন।
একেবারে সম্পূর্ণ জীবনবৃত্তান্ত
যাকে বলে আরকি!
আপনি যত ফেসবুক ফ্রেন্ড’কে
আনফ্রেন্ড করেছেন তার তালিকাও
এই আর্কাইভে পাবেন।
আপনি কোন কোন ইভেন্টে
গিয়েছেন তার একটি তালিকা
দেখবেন, সেই সাথে এড্রেস,
যাওয়ার সময় ইত্যাদি আছে।
সাথে থাকবে ফেসিয়াল
রিকগনিশন ডেটা- এটি কোনো
ছবিতে আপনাকে ট্যাগ করার জন্য
বন্ধুদের সাজেসন দিতে কাজে
লাগায় ফেসবুক। ফেসিয়াল
রিকগনিশন ডেটা হচ্ছে সোজা
বাংলায় আপনার চেহারা সম্পর্কিত
তথ্য, যা আপনি না বুঝলেও ফেসবুকের
সার্ভারে থাকা কম্পিউটার বুঝতে
পারে। এখানে কেবলমাত্র সংখ্যায়
প্রকাশিত সেই ডেটার এক্সপ্রেশন/
সংকেত পাবেন।
এছাড়া আপনার ফেসবুকে পাঠানো
সকল মেসেজ, অ্যাড ক্লিক প্রভৃতি
তথ্যও পাবেন এই আর্কাইভে।
সতর্কতাঃ ফেসবুক আর্কাইভ
প্রত্যেকের জন্য একটি বিশাল
তথ্যভাণ্ডার। আপনি যদি কখনো
আপনার আর্কাইভ ডাউনলোড করেন,
তাহলে সেটা সাবধানে রাখবেন,
কারণ আপনার ফেসবুক প্রোফাইলের
গোপনীয়তা এই আর্কাইভের সুরক্ষার
ওপর নির্ভর করে।
আপনি চাইলেই আপনি কতটা সময় কী
কী ভাবে ফেসবুক ব্যবহার করেছেন
তা ডাউনলোড করে দেখতে পারেন।
এটাকে ফেসবুক আর্কাইভ বলা হয়।
ফেসবুকে আপনি যত ছবি আপলোড
করেছেন, যত মেসেজ দিয়েছেন, যত
মানুষকে ফ্রেন্ড হিসেবে
রেখেছেন, যাকে যাকে আনফ্রেন্ড
করেছেন প্রভৃতির একটি পূর্ণ বিবরণ
ডাউনলোড করে নিতে পারেন।
ফেসবুক থেকে আপনার ফেসবুক
আর্কাইভ ডাউনলোড করা খুবই সহজ।
ফেসবুকের ডেস্কটপ ভার্সনে লগইন
করে সেটিংস মেন্যুতে জেনারেল
সেটিংস পেজের একদম শেষদিকে
“Download a copy of your Facebook data”
লেখা একটি অপশন পাবেন।
সেখানে Download a copy তে ক্লিক
করুন। এর পর ফেসবুক আপনাকে ‘স্টার্ট
মাই আর্কাইভ’ নামের একটি বাটন
দেখাবে, যেখানে প্রেস করলে
আপনার সকল ফেসবুক ডেটা জিপ
ফাইল আকার ডাউনলোড উপযোগী
করার প্রক্রিয়া শুরু হবে।
এতে কিছুটা সময় লাগবে। জিপ করা
হয়ে গেলে ফেসবুকের পক্ষ থেকে
আপনাকে ইমেইল করে জানানো হবে
যে এখন আপনার ফেসবুক আর্কাইভ
ডাউনলোডের জন্য তৈরি।
তবে এই প্রক্রিয়ায় ফেসবুক আপনাকে
ডাউনলোডের জন্য ইমেইল পাঠাতে
কত সময় নিবে তা নির্ভর করে আপনার
ফেসবুক আর্কাইভ কত বড় তার ওপর।
আপনি যদি অনেক বেশি ছবি
আপলোড করে থাকেন, তাহলে
কিছুটা সময় তো লাগবেই।
তবে সাধারণত ১০-২০ মিনিটের মত
সময় লাগতে পারে আপনার ফেসবুক
আর্কাইভ ফাইলটি রেডি হতে। এটি
যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ডাউনলোড
করে নিতে হবে, না হলে দু-এক দিন
পর ডাউনলোড লিংক এক্সপায়ার/
অকার্যকর হয়ে যাবে।
ডাটাবেজ’টি জিপ ফাইল আকারে
ডাউনলোড হবে। ফেসবুক মূল
ফাইলটিকে এইচটিএমএল আকারে
সাজিয়েছে। আপনি যদি অ্যাপল
কম্পিউটার ব্যবহার করে থাকেন তবে
ডাবল ক্লিক করেই এ ফাইলগুলো
দেখতে পারবেন। আর উইন্ডোজে
জিপ ফাইলটি আনজিপ করে নিয়ে
দেখতে হবে। আনজিপ করার জন্য 7-Zip
সফটওয়্যার ব্যবহার করতে পারেন।
আনজিপ করে প্রাপ্ত ফোল্ডারের
মধ্যে “index.html” ফাইলটি ওপেন করার
মাধ্যমে আপনি আপনার ফেসবুক
জীবনের ইতিহাস দেখা শুরু করতে
পারেন। আপনি আপনার প্রোফাইল
সম্পর্কিত যত বিস্তারিত তথ্য দিয়ে
এসেছেন সবই দেখতে পাবেন
এখানে। যেমন, ফেসবুকে আপনার
রেজিস্ট্রেশন এর তারিখ,
রিলেশনশিপ স্ট্যাটাস (এক্স সহ)
ফ্যামিলি, এডুকেশন, এমপ্লয়ার
ইত্যাদি।
আপনি যদি মেমোরি সেকশনে যান
তবে আপনার প্রথম পোস্ট করা
স্ট্যাটাস টিও দেখতে পাবেন।
আপনি এ পর্যন্ত যত ফটো এবং ভিডিও
ফেসবুকে আপলোড করেছেন তাও
পাবেন ফটোস ও ভিডিওস নামক
পেজে। আপনি কোথায়, কখন, এমনকি
কোন আইপি এড্রেস থেকে কোন
ফটোটি আপলোড করেছেন সে
সম্পর্কিত তথ্যও এখানে পাবেন।
একেবারে সম্পূর্ণ জীবনবৃত্তান্ত
যাকে বলে আরকি!
আপনি যত ফেসবুক ফ্রেন্ড’কে
আনফ্রেন্ড করেছেন তার তালিকাও
এই আর্কাইভে পাবেন।
আপনি কোন কোন ইভেন্টে
গিয়েছেন তার একটি তালিকা
দেখবেন, সেই সাথে এড্রেস,
যাওয়ার সময় ইত্যাদি আছে।
সাথে থাকবে ফেসিয়াল
রিকগনিশন ডেটা- এটি কোনো
ছবিতে আপনাকে ট্যাগ করার জন্য
বন্ধুদের সাজেসন দিতে কাজে
লাগায় ফেসবুক। ফেসিয়াল
রিকগনিশন ডেটা হচ্ছে সোজা
বাংলায় আপনার চেহারা সম্পর্কিত
তথ্য, যা আপনি না বুঝলেও ফেসবুকের
সার্ভারে থাকা কম্পিউটার বুঝতে
পারে। এখানে কেবলমাত্র সংখ্যায়
প্রকাশিত সেই ডেটার এক্সপ্রেশন/
সংকেত পাবেন।
এছাড়া আপনার ফেসবুকে পাঠানো
সকল মেসেজ, অ্যাড ক্লিক প্রভৃতি
তথ্যও পাবেন এই আর্কাইভে।
সতর্কতাঃ ফেসবুক আর্কাইভ
প্রত্যেকের জন্য একটি বিশাল
তথ্যভাণ্ডার। আপনি যদি কখনো
আপনার আর্কাইভ ডাউনলোড করেন,
তাহলে সেটা সাবধানে রাখবেন,
কারণ আপনার ফেসবুক প্রোফাইলের
গোপনীয়তা এই আর্কাইভের সুরক্ষার
ওপর নির্ভর করে।