02-20-2017, 06:50 AM
ফেইসবুকে বিজ্ঞাপন দিতে কী করতে হবে? জেনে নিন
অনলাইন বিজ্ঞাপনদাতারা বিজ্ঞাপনের জন্য
ক্রমেই সোশাল নেটওয়ার্ক
ওয়েবসাইট ফেইসবুকের দিকে
ঝুঁকছেন। বর্তমানে ফেইসবুকে ২০
লাখেরও বেশি সক্রিয় বিজ্ঞাপন
রয়েছে বলে জানিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।
Image
প্রতিষ্ঠানটির সর্বশেষ আয় বিবরণীতে
শুধু বিজ্ঞাপন থেকেই ৫৬৩ কোটি
ডলার আয়ের তথ্য পাওয়া গেছে, যার
মধ্যে শতকরা ৮০ ভাগই ছিলো মোবাইল
বিজ্ঞাপন থেকে।
অনেকক্ষেত্রেই বিজ্ঞাপনদাতা
প্রতিষ্ঠানগুলোর ফেইসবুক বিজ্ঞাপন
দেওয়ার পদ্ধতি ত্রুটিপূর্ণ হয়ে থাকে।
এতে বিজ্ঞাপনগুলোর উদ্দেশ্য তো
মেটেই না, বরং বিজ্ঞাপনদাতার পয়সা খরচ
হতে থাকে।
আপনি যদি ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী, নতুন
উদ্যোক্তা বা কোনো প্রতিষ্ঠিত
প্রতিষ্ঠানের মালিক হয়ে থাকেন, তবে
ফেইসবুকে সাশ্রয়ে যথাযথভাবে
উন্নতমানের বিজ্ঞাপন দিতে নিচের
চারটি টিপস সহায়তা করবে আপনাকে।
১। কনভার্সন পিক্সেল:
প্রতিটি বিজ্ঞাপনের প্রচারণাকালে
বিজ্ঞাপনদাতার উচিত কনভার্সন পিক্সেল
তৈরি করা। বিজ্ঞাপনের উদ্দেশ্য বিক্রি
বাড়ানো বা ইমেইল অ্যাড্রেস সংগ্রহ যাই
হোক না কেনো, কনভার্সন পিক্সেল
অ্যাকুইজিশন প্রতি আপনার ব্যয়ের
হিসেব রাখবে। এতে বিজ্ঞাপনটি
কতোটা কার্যকরী ও সফল, সে
বিষয়ে স্পষ্ট ধারণা পাওয়া যাবে।
২। বিজ্ঞাপনের অবস্থান:
ফেইসবুকে “অ্যাড ম্যানেজার” ফিচারে
“ব্রেকডাউন” এর নিচেই রয়েছে
“প্লেইসমেন্ট” অপশনটি। এ অপশনটি
ব্যবহার করে ডেস্কটপ কম্পিউটার ও
মোবাইলের নিউজ ফিড সহ অন্যান্য
জায়গায় বিজ্ঞাপনের সফলতার উপর নজর
রাখা এবং এর উপর ভিত্তি করে অকার্যকর
বিজ্ঞাপনগুলো সরিয়ে নেওয়া সম্ভব।
তাই ফেইসবুক বিজ্ঞাপনের ক্ষেত্রে
সাশ্রয় করতে চাইলে এই অপশনে নজর
রাখার কোনো বিকল্প নেই।
৩। সময়:
দিনের ভিন্ন ভিন্ন সময়ে অনলাইনে
ক্রেতাদের সাড়া পাওয়ার উপর ভিত্তি
করে ফেইসবুকে বিজ্ঞাপন দেওয়ার
সময়সূচি নিয়ন্ত্রণ করা উচিত। এজন্য
ফেইসবুক অ্যাডস ম্যানেজার ফিচারে
রয়েছে “বাই টাইম” অপশনটি। এটি
ব্যবহার করে দৈনিক, সাপ্তাহিক, দ্বি-সাপ্তাহিক
ও মাসিক ভিত্তিতে বিজ্ঞাপনের সময়কাল
নির্ধারণ করা যাবে।
৪। বয়স ও লিঙ্গ:
নারী-পুরুষ, তরুণ-বৃদ্ধ ভেদে পণ্যের
চাহিদা এবং বিজ্ঞাপনে সাড়া দেওয়ার হার
ভিন্ন হয়ে থাকে। একারণেই ফেইসবুক
অ্যাড ম্যানেজারে “ব্রেকডাউন”
অপশনের নিচেই থাকা “এইজ অ্যান্ড
জেন্ডার” কলামে বয়স ও লিঙ্গভেদে
ওয়েবসাইটে প্রবেশ, ব্যয় এবং
কনভার্সনের হিসেব পাওয়া যাবে। এর
ওপর ভিত্তি করে বিজ্ঞাপনের
উদ্দেশ্য ও ধরন নির্ধারণ করলে সফলতা
অর্জনের সম্ভাবনা বেড়ে যায়
অনেকখানি।
ফেইসবুক অ্যাডস ম্যানেজার ফিচারে
এসব কিছু খুঁটিনাটি কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ অপশন
ব্যবহার করেই আপনার বিজ্ঞাপন
থেকে সর্বোচ্চ লাভের মুখ
দেখতে পারেন।
অনলাইন বিজ্ঞাপনদাতারা বিজ্ঞাপনের জন্য
ক্রমেই সোশাল নেটওয়ার্ক
ওয়েবসাইট ফেইসবুকের দিকে
ঝুঁকছেন। বর্তমানে ফেইসবুকে ২০
লাখেরও বেশি সক্রিয় বিজ্ঞাপন
রয়েছে বলে জানিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।
Image
প্রতিষ্ঠানটির সর্বশেষ আয় বিবরণীতে
শুধু বিজ্ঞাপন থেকেই ৫৬৩ কোটি
ডলার আয়ের তথ্য পাওয়া গেছে, যার
মধ্যে শতকরা ৮০ ভাগই ছিলো মোবাইল
বিজ্ঞাপন থেকে।
অনেকক্ষেত্রেই বিজ্ঞাপনদাতা
প্রতিষ্ঠানগুলোর ফেইসবুক বিজ্ঞাপন
দেওয়ার পদ্ধতি ত্রুটিপূর্ণ হয়ে থাকে।
এতে বিজ্ঞাপনগুলোর উদ্দেশ্য তো
মেটেই না, বরং বিজ্ঞাপনদাতার পয়সা খরচ
হতে থাকে।
আপনি যদি ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী, নতুন
উদ্যোক্তা বা কোনো প্রতিষ্ঠিত
প্রতিষ্ঠানের মালিক হয়ে থাকেন, তবে
ফেইসবুকে সাশ্রয়ে যথাযথভাবে
উন্নতমানের বিজ্ঞাপন দিতে নিচের
চারটি টিপস সহায়তা করবে আপনাকে।
১। কনভার্সন পিক্সেল:
প্রতিটি বিজ্ঞাপনের প্রচারণাকালে
বিজ্ঞাপনদাতার উচিত কনভার্সন পিক্সেল
তৈরি করা। বিজ্ঞাপনের উদ্দেশ্য বিক্রি
বাড়ানো বা ইমেইল অ্যাড্রেস সংগ্রহ যাই
হোক না কেনো, কনভার্সন পিক্সেল
অ্যাকুইজিশন প্রতি আপনার ব্যয়ের
হিসেব রাখবে। এতে বিজ্ঞাপনটি
কতোটা কার্যকরী ও সফল, সে
বিষয়ে স্পষ্ট ধারণা পাওয়া যাবে।
২। বিজ্ঞাপনের অবস্থান:
ফেইসবুকে “অ্যাড ম্যানেজার” ফিচারে
“ব্রেকডাউন” এর নিচেই রয়েছে
“প্লেইসমেন্ট” অপশনটি। এ অপশনটি
ব্যবহার করে ডেস্কটপ কম্পিউটার ও
মোবাইলের নিউজ ফিড সহ অন্যান্য
জায়গায় বিজ্ঞাপনের সফলতার উপর নজর
রাখা এবং এর উপর ভিত্তি করে অকার্যকর
বিজ্ঞাপনগুলো সরিয়ে নেওয়া সম্ভব।
তাই ফেইসবুক বিজ্ঞাপনের ক্ষেত্রে
সাশ্রয় করতে চাইলে এই অপশনে নজর
রাখার কোনো বিকল্প নেই।
৩। সময়:
দিনের ভিন্ন ভিন্ন সময়ে অনলাইনে
ক্রেতাদের সাড়া পাওয়ার উপর ভিত্তি
করে ফেইসবুকে বিজ্ঞাপন দেওয়ার
সময়সূচি নিয়ন্ত্রণ করা উচিত। এজন্য
ফেইসবুক অ্যাডস ম্যানেজার ফিচারে
রয়েছে “বাই টাইম” অপশনটি। এটি
ব্যবহার করে দৈনিক, সাপ্তাহিক, দ্বি-সাপ্তাহিক
ও মাসিক ভিত্তিতে বিজ্ঞাপনের সময়কাল
নির্ধারণ করা যাবে।
৪। বয়স ও লিঙ্গ:
নারী-পুরুষ, তরুণ-বৃদ্ধ ভেদে পণ্যের
চাহিদা এবং বিজ্ঞাপনে সাড়া দেওয়ার হার
ভিন্ন হয়ে থাকে। একারণেই ফেইসবুক
অ্যাড ম্যানেজারে “ব্রেকডাউন”
অপশনের নিচেই থাকা “এইজ অ্যান্ড
জেন্ডার” কলামে বয়স ও লিঙ্গভেদে
ওয়েবসাইটে প্রবেশ, ব্যয় এবং
কনভার্সনের হিসেব পাওয়া যাবে। এর
ওপর ভিত্তি করে বিজ্ঞাপনের
উদ্দেশ্য ও ধরন নির্ধারণ করলে সফলতা
অর্জনের সম্ভাবনা বেড়ে যায়
অনেকখানি।
ফেইসবুক অ্যাডস ম্যানেজার ফিচারে
এসব কিছু খুঁটিনাটি কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ অপশন
ব্যবহার করেই আপনার বিজ্ঞাপন
থেকে সর্বোচ্চ লাভের মুখ
দেখতে পারেন।