02-20-2017, 10:26 AM
‘আমি আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় বলেছি’- এমনটাই ঘোষণা করেন আফ্রিদি। পিএসএলে করাচি কিংসের হয়ে রোববার ঝড় তুলেছেন আফ্রিদি। তবে তার দল জয় পায়নি। আর এই ম্যাচ শেষেই তার এই বিদায়ের ঘোষণা। তিনি বলেন, ‘আমি আমার ভক্তদের জন্যই ক্রিকেট খেলেছি এবং লিগের খেলা কমপক্ষে আরো দুই বছর চালিয়ে যাব। তবে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায়। আমি আমার দেশের জন্যই ক্রিকেটকে পেশা হিসেবে নিয়েছি।’
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের পাশাপাশি খেলেছেন ন্যাটওয়েস্ট লিগ।
২০১০ সালে টেস্ট থেকে এবং ২০১৫ সালের বিশ্বকাপের পরে ওয়ানডে থেকে অবসর নিয়েছিলেন এই ব্যাটিং-বোলিং অলরাউন্ডার। তবে তিনি আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি চালিয়ে গেলেও ২০১৬ সালে অধিনায়কত্ব হারান। মূলত এরপর থেকেই পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (পিসিবি) তাকে দলে রাখেনি।
বোর্ডের পক্ষ থেকে আফ্রিদিকে একটি বিদায়ী ম্যাচের প্রস্তাব করা হলেও তিনি খেলা চালিয়ে যাবেন বলেই জানিয়েছিলেন। কিন্তু রোববার রাতে হঠাৎ করেই তিনি আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরের ঘোষনা দেন।
বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে খেলেছেন গেল তিন আসরে।
আফ্রিদিকে ক্রিকেট জগতে এক নামে সবাই বুমবুম নামেই চেনে। ১৯৯৬ সালে কেনিয়ার বিপক্ষে আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ার শুরু করলেও নিজেকে ততোটা চেনাতে পারেননি। তবে ক্রিকেট ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ম্যাচেই জানান দিয়েছিলেন এখানে নিজেকে চেনাতেই এসেছেন।
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে মাত্র ৩৭ বলে সেঞ্চুরি করে সে সময়ে বিশ্ব রেকর্ড করেছিলেন। তার এই সব থেকে কম বলে সেঞ্চুরির বিশ্ব রেকর্ড ১৬ বছর অক্ষুণ্ণ ছিল। ২০১৪ সালে ৩৬ বলে সেঞ্চুরি করে তার এই রেকর্ড ভাঙেন নিউজিল্যান্ডের কোরি অ্যান্ডারসন। ২০১৫ সালে এই রেকর্ড ভাঙেন দক্ষিণ আফ্রিকার ব্যাটসম্যান এবি ডিভিলিয়ার্স। মাত্র ৩১ বলে তিনি সেঞ্চুরি তুলে নেন।
২০১০ সালে শেষবারের মতো সাদা পোশাকে খেলেছিলেন আফ্রিদি।
ক্যারিয়ারের প্রথম দিকে একজন লেগ স্পিনার হিসেবেই দলে ডাকা হতো তাকে। তবে আস্তে আস্তে হয়ে ওঠেন ব্যাটিং নির্ভরতার প্রতীক। হয়ে যান একজন বিশ্ব সেরা অলরাউন্ডার। ২১ বছরের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটম ক্যারিয়ার থেকে বিদায় নিলেও, চালিয়ে যাবেন বিভিন্ন দেশের ফ্রাঞ্চাইজি লিগগুলো, এমনটাই ইচ্ছা আফ্রিদির।
২১ বছরের আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারে আফ্রিদি ২৭টি টেস্ট খেলে ১, ১৭৬ রান করেছেন এর মধ্যে তার সর্বোচ্চ ছিল ১৫৬। পাশাপাশি পেয়েছেন ৪৮টি উইকেট। ৩৯৮ ওয়ানডেতে তার রান ও উইকেট ৮,০৬৪ ও ৩৯৫। এছাড়া, ৯৮টি টি-টোয়েন্টি ম্যাচে তিনি ১,৪০৫ রান করে উইকেট নিয়েছেন ৯৭টি।
সূত্রঃ ইএসপিএন ক্রিকইনফো
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের পাশাপাশি খেলেছেন ন্যাটওয়েস্ট লিগ।
২০১০ সালে টেস্ট থেকে এবং ২০১৫ সালের বিশ্বকাপের পরে ওয়ানডে থেকে অবসর নিয়েছিলেন এই ব্যাটিং-বোলিং অলরাউন্ডার। তবে তিনি আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি চালিয়ে গেলেও ২০১৬ সালে অধিনায়কত্ব হারান। মূলত এরপর থেকেই পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (পিসিবি) তাকে দলে রাখেনি।
বোর্ডের পক্ষ থেকে আফ্রিদিকে একটি বিদায়ী ম্যাচের প্রস্তাব করা হলেও তিনি খেলা চালিয়ে যাবেন বলেই জানিয়েছিলেন। কিন্তু রোববার রাতে হঠাৎ করেই তিনি আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরের ঘোষনা দেন।
বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে খেলেছেন গেল তিন আসরে।
আফ্রিদিকে ক্রিকেট জগতে এক নামে সবাই বুমবুম নামেই চেনে। ১৯৯৬ সালে কেনিয়ার বিপক্ষে আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ার শুরু করলেও নিজেকে ততোটা চেনাতে পারেননি। তবে ক্রিকেট ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ম্যাচেই জানান দিয়েছিলেন এখানে নিজেকে চেনাতেই এসেছেন।
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে মাত্র ৩৭ বলে সেঞ্চুরি করে সে সময়ে বিশ্ব রেকর্ড করেছিলেন। তার এই সব থেকে কম বলে সেঞ্চুরির বিশ্ব রেকর্ড ১৬ বছর অক্ষুণ্ণ ছিল। ২০১৪ সালে ৩৬ বলে সেঞ্চুরি করে তার এই রেকর্ড ভাঙেন নিউজিল্যান্ডের কোরি অ্যান্ডারসন। ২০১৫ সালে এই রেকর্ড ভাঙেন দক্ষিণ আফ্রিকার ব্যাটসম্যান এবি ডিভিলিয়ার্স। মাত্র ৩১ বলে তিনি সেঞ্চুরি তুলে নেন।
২০১০ সালে শেষবারের মতো সাদা পোশাকে খেলেছিলেন আফ্রিদি।
ক্যারিয়ারের প্রথম দিকে একজন লেগ স্পিনার হিসেবেই দলে ডাকা হতো তাকে। তবে আস্তে আস্তে হয়ে ওঠেন ব্যাটিং নির্ভরতার প্রতীক। হয়ে যান একজন বিশ্ব সেরা অলরাউন্ডার। ২১ বছরের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটম ক্যারিয়ার থেকে বিদায় নিলেও, চালিয়ে যাবেন বিভিন্ন দেশের ফ্রাঞ্চাইজি লিগগুলো, এমনটাই ইচ্ছা আফ্রিদির।
২১ বছরের আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারে আফ্রিদি ২৭টি টেস্ট খেলে ১, ১৭৬ রান করেছেন এর মধ্যে তার সর্বোচ্চ ছিল ১৫৬। পাশাপাশি পেয়েছেন ৪৮টি উইকেট। ৩৯৮ ওয়ানডেতে তার রান ও উইকেট ৮,০৬৪ ও ৩৯৫। এছাড়া, ৯৮টি টি-টোয়েন্টি ম্যাচে তিনি ১,৪০৫ রান করে উইকেট নিয়েছেন ৯৭টি।
সূত্রঃ ইএসপিএন ক্রিকইনফো