02-20-2017, 02:11 PM
পৃথিবীকে ঠাণ্ডা রাখতে ক্ষুদ্র প্রাণী পিঁপড়া-
.
.
.
.
দ্রুত শিল্পায়ন ও উন্নয়নের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে পৃথিবীর
তাপমাত্রা ক্রমাগত বেড়েই চলছে।তাই আমাদের বসবাসস্থল
এই পৃথিবীকে টিকিয়ে রাখতে তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ জরুরি হয়ে
পড়েছে। পৃথিবী ব্যাপী এ নিয়ে ব্যাপক গবেষণা চলছে।তবে
সাম্প্র্রতিক এক গবেষণা এ বিষয়ে চমকপ্রদ এক তথ্য দিয়েছে।
এতে বলা হয়েছে,তাপমাত্রা কমিয়ে পৃথিবীকে ঠাণ্ডা রাখতে
ক্ষুদ্র প্রাণী পিঁপড়া।পিঁপড়াদের হাতেই নাকি রয়েছে এ ক্ষমতা।
মাটির ওপর পিঁপড়ার প্রভাব বিষয়ে দীর্ঘ গবেষণার পর জানা
যায়,পিঁপড়াদের সংখ্যা বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে পৃথিবীর আবহাওয়া
শীতল করে তোলার ক্ষমতা রয়েছে।আরিজোনা স্টেট
ইউনিভার্সিটির প্রধান গবেষক লেখক রোনাল্ড ডর্ন
জানান,পিঁপড়ারা পরিবেশকে পাল্টে দিতে পারে। পিঁপড়ার কিছু
প্রজাতি রয়েছে যারা নিজেদের শরীর থেকে ক্যালসিয়াম
কার্বনেট ঝরাতে সক্ষম।এটিকে আমরা চলতি ভাষায় লাইম
স্টোন হিসেবে জেনে থাকি। এই পদ্ধতি আবহাওয়া থেকে
সামান্য পরিমাণে হলেও কার্বন-ডাই-অক্সাইডের পরিমাণ
কমাতে পারে।মহাসাগরে যেভাবে গ্রহের তাপমাত্রা ব্যাপক
আকারে শীতল রাখার প্রক্রিয়া চলে পিঁপড়াদের এই
কর্মকাণ্ডকে এরই ক্ষুদ্র সংস্করণ বলা চলে।ব্যাসল্টের মধ্যে
পিঁপড়া ভাঙচুর দেখে ডর্ন তাদের শক্তিশালী ‘ওয়েদার
এজেন্ট’আখ্যা দিয়েছেন।
ডর্নের গবেষণায় উঠে এসেছে,খোলা জায়গায় বালি রেখে দিলে
তাতে যে ভাঙন আসে তার থেকে অন্তত ৫০ থেকে ৩০০ গুণ দ্রুত
বালি ভাঙতে পারে পিঁপড়া।ডর্নের মতে,লাইম স্টোন তৈরির
সময় পিঁপড়ারা খনিজ থেকে ক্যালসিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম সাফ
করে দেয়।
.
.
.
.
দ্রুত শিল্পায়ন ও উন্নয়নের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে পৃথিবীর
তাপমাত্রা ক্রমাগত বেড়েই চলছে।তাই আমাদের বসবাসস্থল
এই পৃথিবীকে টিকিয়ে রাখতে তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ জরুরি হয়ে
পড়েছে। পৃথিবী ব্যাপী এ নিয়ে ব্যাপক গবেষণা চলছে।তবে
সাম্প্র্রতিক এক গবেষণা এ বিষয়ে চমকপ্রদ এক তথ্য দিয়েছে।
এতে বলা হয়েছে,তাপমাত্রা কমিয়ে পৃথিবীকে ঠাণ্ডা রাখতে
ক্ষুদ্র প্রাণী পিঁপড়া।পিঁপড়াদের হাতেই নাকি রয়েছে এ ক্ষমতা।
মাটির ওপর পিঁপড়ার প্রভাব বিষয়ে দীর্ঘ গবেষণার পর জানা
যায়,পিঁপড়াদের সংখ্যা বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে পৃথিবীর আবহাওয়া
শীতল করে তোলার ক্ষমতা রয়েছে।আরিজোনা স্টেট
ইউনিভার্সিটির প্রধান গবেষক লেখক রোনাল্ড ডর্ন
জানান,পিঁপড়ারা পরিবেশকে পাল্টে দিতে পারে। পিঁপড়ার কিছু
প্রজাতি রয়েছে যারা নিজেদের শরীর থেকে ক্যালসিয়াম
কার্বনেট ঝরাতে সক্ষম।এটিকে আমরা চলতি ভাষায় লাইম
স্টোন হিসেবে জেনে থাকি। এই পদ্ধতি আবহাওয়া থেকে
সামান্য পরিমাণে হলেও কার্বন-ডাই-অক্সাইডের পরিমাণ
কমাতে পারে।মহাসাগরে যেভাবে গ্রহের তাপমাত্রা ব্যাপক
আকারে শীতল রাখার প্রক্রিয়া চলে পিঁপড়াদের এই
কর্মকাণ্ডকে এরই ক্ষুদ্র সংস্করণ বলা চলে।ব্যাসল্টের মধ্যে
পিঁপড়া ভাঙচুর দেখে ডর্ন তাদের শক্তিশালী ‘ওয়েদার
এজেন্ট’আখ্যা দিয়েছেন।
ডর্নের গবেষণায় উঠে এসেছে,খোলা জায়গায় বালি রেখে দিলে
তাতে যে ভাঙন আসে তার থেকে অন্তত ৫০ থেকে ৩০০ গুণ দ্রুত
বালি ভাঙতে পারে পিঁপড়া।ডর্নের মতে,লাইম স্টোন তৈরির
সময় পিঁপড়ারা খনিজ থেকে ক্যালসিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম সাফ
করে দেয়।