02-22-2017, 11:10 AM
একটা মেয়ে আর একটা ছেলে বন্ধুত্ব সম্পর্ক হতেই পারে স্বাভাবিক ব্যাপার কিন্তু যখন কেউ কাউকে বন্ধুত্ব মনে করে প্রকাশ করেনা তখন সেখানে হয়ে যায় অস্বাভাবিক।
বন্ধুত্ব সম্পর্কটা সংক্রামক। নতুন নতুন বন্ধু শুধু বাড়তেই থাকে, বাড়তেই থাকে। যতো আড্ডা অতো বন্ধুর বৃদ্ধি। কিন্তু দুজন যখন সিক্রেট সেটাকে অবশ্য সংক্রামক বন্ধুত্ব বলাও যায়না।
দীর্ঘদিন যাবৎ কথা বলেই যাচ্ছে কিন্তু সম্পর্কটা আসলে কি সেটা যদি প্রকাশ না পায় তখন সেখানে কেউ একজন ভিন্নরকম কিছু ভাবা আরম্ভ করে।
কেয়ার টেকার শেয়ার এসমস্ত ব্যাপারগুলোতে মেয়েরা প্রায় সময় ছেলেদের উপর একটু বেশীই হস্থক্ষেপ কিংবা বাক্যক্ষেপ করে থাকে।
এই ধরুন, তোমার এতো রাতে ফেসবুকে কী! ঠিকমত খাওয়াদাওয়া করোনা কেন! নিয়মিত কলেজে যাওনা কেন! সিগারেট খাওয়া ছেড়ে দাও! ঐ মেয়েটার সাথে তোমার কী! তোমার স্ট্যাটাসে ঐ মেয়েটা লুল টাইপ কমেন্ট করে কেন!
এসবের বেলায় মেয়েরা প্রায় সময় অপর মানুষটির প্রতি একটু বেশী যত্নবান হয়ে থাকে।
মেয়েদের বয়ঃসন্ধিকাল থেকেই তাদের ভিতর মাতৃত্ববোধ কাজ করে। খুব আগ্রহ নিয়ে কাছের কাউকে শাসন করতে উৎসাহী থাকে।
একটা ছেলে আর একটা মেয়ে সমবয়সী হলেও ছেলেটার বহু আগে সভ্যতার নিয়মকানুন বুঝে যায় মেয়েরা।
কিন্তু ছেলেদের বেলায় দেখা যায় ভিন্নরকম। এদের মাথার উপর হাত বুলিয়ে কেউ ভাত খাইয়ে দিলে এরা টাস্কি খেয়ে যায়।
এক সূত্রে জানা গেছে একজন অপরজনের প্রেমে পড়তে নব্বই সেকেন্ড থেকে চার মিনেটের মত সময় লাগে।
সেখানে যদি হয় কেয়ারিং শেয়ারিং তাহলে ছেলেটা তখন বুঝে নেয় নিশ্চয় মেয়েটা তাকে লাভ করে।
এইভেবে ছেলেটা মেয়েটার প্রতি আরো বেশী আকৃষ্ট হয়ে পড়ে।
একসময় সে ভেবে নেয় মেয়েটাকে ছাড়া নিজেকে ভাবা অর্থহীন। তা ভেবে সাহস করে একদিন প্রপোজ করে বসে।
তখন মেয়েটার কাছ থেকে প্রতিক্রিয়া আসে ‘আমিতো তোমাকে বন্ধুর মতো ভাবি।’
ছেলেটা হায় হু-হতাশ।
এরপর হিসাব কষতে বসে কেন বুঝে নিলো মেয়েটা তার প্রেমে পড়েছে।
কিন্তু ইকুয়েশন আসে ‘হিসেবে ভুল ছিল’
কার্টেসীঃ Aarohi Hasan
বন্ধুত্ব সম্পর্কটা সংক্রামক। নতুন নতুন বন্ধু শুধু বাড়তেই থাকে, বাড়তেই থাকে। যতো আড্ডা অতো বন্ধুর বৃদ্ধি। কিন্তু দুজন যখন সিক্রেট সেটাকে অবশ্য সংক্রামক বন্ধুত্ব বলাও যায়না।
দীর্ঘদিন যাবৎ কথা বলেই যাচ্ছে কিন্তু সম্পর্কটা আসলে কি সেটা যদি প্রকাশ না পায় তখন সেখানে কেউ একজন ভিন্নরকম কিছু ভাবা আরম্ভ করে।
কেয়ার টেকার শেয়ার এসমস্ত ব্যাপারগুলোতে মেয়েরা প্রায় সময় ছেলেদের উপর একটু বেশীই হস্থক্ষেপ কিংবা বাক্যক্ষেপ করে থাকে।
এই ধরুন, তোমার এতো রাতে ফেসবুকে কী! ঠিকমত খাওয়াদাওয়া করোনা কেন! নিয়মিত কলেজে যাওনা কেন! সিগারেট খাওয়া ছেড়ে দাও! ঐ মেয়েটার সাথে তোমার কী! তোমার স্ট্যাটাসে ঐ মেয়েটা লুল টাইপ কমেন্ট করে কেন!
এসবের বেলায় মেয়েরা প্রায় সময় অপর মানুষটির প্রতি একটু বেশী যত্নবান হয়ে থাকে।
মেয়েদের বয়ঃসন্ধিকাল থেকেই তাদের ভিতর মাতৃত্ববোধ কাজ করে। খুব আগ্রহ নিয়ে কাছের কাউকে শাসন করতে উৎসাহী থাকে।
একটা ছেলে আর একটা মেয়ে সমবয়সী হলেও ছেলেটার বহু আগে সভ্যতার নিয়মকানুন বুঝে যায় মেয়েরা।
কিন্তু ছেলেদের বেলায় দেখা যায় ভিন্নরকম। এদের মাথার উপর হাত বুলিয়ে কেউ ভাত খাইয়ে দিলে এরা টাস্কি খেয়ে যায়।
এক সূত্রে জানা গেছে একজন অপরজনের প্রেমে পড়তে নব্বই সেকেন্ড থেকে চার মিনেটের মত সময় লাগে।
সেখানে যদি হয় কেয়ারিং শেয়ারিং তাহলে ছেলেটা তখন বুঝে নেয় নিশ্চয় মেয়েটা তাকে লাভ করে।
এইভেবে ছেলেটা মেয়েটার প্রতি আরো বেশী আকৃষ্ট হয়ে পড়ে।
একসময় সে ভেবে নেয় মেয়েটাকে ছাড়া নিজেকে ভাবা অর্থহীন। তা ভেবে সাহস করে একদিন প্রপোজ করে বসে।
তখন মেয়েটার কাছ থেকে প্রতিক্রিয়া আসে ‘আমিতো তোমাকে বন্ধুর মতো ভাবি।’
ছেলেটা হায় হু-হতাশ।
এরপর হিসাব কষতে বসে কেন বুঝে নিলো মেয়েটা তার প্রেমে পড়েছে।
কিন্তু ইকুয়েশন আসে ‘হিসেবে ভুল ছিল’
কার্টেসীঃ Aarohi Hasan