02-23-2017, 09:15 AM
গোপালগঞ্জের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকের বিরুদ্ধে এক ছাত্রী যৌন হয়রানির অভিযোগ করেছেন।
হিসাববিজ্ঞান বিভাগের ৪র্থ বর্ষে এক ছাত্রী গত ১২ ফেব্রুয়ারী ওই বিভাগের প্রভাষক রবিউল ইসলামের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানীর অভিযোগ এনে সভাপতির কাছে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন।
হিসাববিজ্ঞান বিভাগের প্রভাষক রবিউল ইসলামের বাড়ি ফরিদপুর জেলার সদরপুর গ্রামে। লিখিত অভিযোগ থেকে জানা গেছে, প্রভাষক রবিউল ইসলামের সঙ্গে তার প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। সম্পর্কের এক পর্যায়ে ওই শিক্ষক বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে তার সঙ্গে একাধিকবার অনৈতিক সম্পর্কে লিপ্ত হন। সবশেষ গত ১৪ জানুয়ারি ওই শিক্ষক তাকে বাসায় ডেকে অনৈতিক সম্পর্কে লিপ্ত হন। এরপর ওই শিক্ষক তার কাছ থেকে দূরত্ব বজায় রাখছেন।
ওই ছাত্রীর অভিযোগ থেকে আরো জানা যায়, তিনি বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে ও ভঙ্গ করেছেন। তাকে বিয়ের জন্য চাপ দিলে তিনি বিভিন্নভাবে ভয়ভীতি দেখাচ্ছেন। ওই শিক্ষক তাকে বিয়ে না করলে সে আত্মহত্যার হুমকিও দিয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্ভরযোগ্য একটি সূত্র জানিয়েছে, ওই শিক্ষক বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসির পছন্দের পাত্র হিসেবে পরিচিত। এ ঘটনা জানাজানি হওয়ার পর ওই শিক্ষক ভিসির প্রভাব খাঁটিয়ে ওই ছাত্রীকে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বহিষ্কারের হুমকি দিচ্ছেন। এ ছাড়া ওই ছাত্রীকে ভিসি পন্থী প্রভাবশালীদের মাধ্যমে টাকার বিনিময়ে ম্যানেজ করার চেষ্টা চলছে বলেও সূত্রটি নিশ্চিত করেছে।
সূত্র আরো জানিয়েছে, রবিউলের বড় ভাই মোঃ কামাল হোসেন একই বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিসংখ্যান বিভাগের সভাপতি। কামাল হোসেনের ভায়রা রফিকুল ইসলাম গণিত বিভাগের প্রভাষক, রফিকুল ইসলামের স্ত্রী সোনিয়া নাসরিণ বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কুল অ্যান্ড কলেজে এ ভিসির হাত ধরে শিক্ষক হিসেবে যোগদান করেছেন। একই পরিবারের একাধিক সদস্য বিশ্ববিদ্যালয়ে চাকরি করায় তারা প্রভাব খাঁটিয়ে বিভিন্ন সময় অনৈতিক কাজে করেন। কেউ ভয়ে তাদের বিরুদ্ধে কিছু বলতেও সাহস পান না।
অভিযুক্ত শিক্ষক রবিউল ইসলাম বলেন, বিভিন্ন লোকের প্ররোচনায় ওই ছাত্রী আমার বিরুদ্ধে অভিযোগ করেছে। পরে ভুল বুঝতে পেরে ওই ছাত্রী তার বাবাকে নিয়ে ভিসি ও অন্য শিক্ষকদের সঙ্গে দেখা করে ক্ষমা চেয়েছে এবং তার করা অভিযোগ তুলে নিয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্টার ড. প্রফেসর নুরউদ্দিন আহমেদ ওই ছাত্রীর নিজ হাতে লেখা অভিযোগ প্রাপ্তির কথা স্বীকার করে বলেছেন, ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। আগামী ২৪ ফেব্রুয়ারী রিজেন্ট বোর্ডের সভা হবে। এরপর তদন্ত কমিটি গঠন করে তাদের তদন্ত প্রতিবেদনের উপর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি প্রফেসর ড. খোন্দকার নাসিরউদ্দিন বলেন, বিষয়টি শুনেছি। আমার কাছে এখন পর্যন্ত কোনো অভিযোগ আসেনি। আসলে আমি বিধি অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করবো।
হিসাববিজ্ঞান বিভাগের ৪র্থ বর্ষে এক ছাত্রী গত ১২ ফেব্রুয়ারী ওই বিভাগের প্রভাষক রবিউল ইসলামের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানীর অভিযোগ এনে সভাপতির কাছে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন।
হিসাববিজ্ঞান বিভাগের প্রভাষক রবিউল ইসলামের বাড়ি ফরিদপুর জেলার সদরপুর গ্রামে। লিখিত অভিযোগ থেকে জানা গেছে, প্রভাষক রবিউল ইসলামের সঙ্গে তার প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। সম্পর্কের এক পর্যায়ে ওই শিক্ষক বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে তার সঙ্গে একাধিকবার অনৈতিক সম্পর্কে লিপ্ত হন। সবশেষ গত ১৪ জানুয়ারি ওই শিক্ষক তাকে বাসায় ডেকে অনৈতিক সম্পর্কে লিপ্ত হন। এরপর ওই শিক্ষক তার কাছ থেকে দূরত্ব বজায় রাখছেন।
ওই ছাত্রীর অভিযোগ থেকে আরো জানা যায়, তিনি বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে ও ভঙ্গ করেছেন। তাকে বিয়ের জন্য চাপ দিলে তিনি বিভিন্নভাবে ভয়ভীতি দেখাচ্ছেন। ওই শিক্ষক তাকে বিয়ে না করলে সে আত্মহত্যার হুমকিও দিয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্ভরযোগ্য একটি সূত্র জানিয়েছে, ওই শিক্ষক বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসির পছন্দের পাত্র হিসেবে পরিচিত। এ ঘটনা জানাজানি হওয়ার পর ওই শিক্ষক ভিসির প্রভাব খাঁটিয়ে ওই ছাত্রীকে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বহিষ্কারের হুমকি দিচ্ছেন। এ ছাড়া ওই ছাত্রীকে ভিসি পন্থী প্রভাবশালীদের মাধ্যমে টাকার বিনিময়ে ম্যানেজ করার চেষ্টা চলছে বলেও সূত্রটি নিশ্চিত করেছে।
সূত্র আরো জানিয়েছে, রবিউলের বড় ভাই মোঃ কামাল হোসেন একই বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিসংখ্যান বিভাগের সভাপতি। কামাল হোসেনের ভায়রা রফিকুল ইসলাম গণিত বিভাগের প্রভাষক, রফিকুল ইসলামের স্ত্রী সোনিয়া নাসরিণ বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কুল অ্যান্ড কলেজে এ ভিসির হাত ধরে শিক্ষক হিসেবে যোগদান করেছেন। একই পরিবারের একাধিক সদস্য বিশ্ববিদ্যালয়ে চাকরি করায় তারা প্রভাব খাঁটিয়ে বিভিন্ন সময় অনৈতিক কাজে করেন। কেউ ভয়ে তাদের বিরুদ্ধে কিছু বলতেও সাহস পান না।
অভিযুক্ত শিক্ষক রবিউল ইসলাম বলেন, বিভিন্ন লোকের প্ররোচনায় ওই ছাত্রী আমার বিরুদ্ধে অভিযোগ করেছে। পরে ভুল বুঝতে পেরে ওই ছাত্রী তার বাবাকে নিয়ে ভিসি ও অন্য শিক্ষকদের সঙ্গে দেখা করে ক্ষমা চেয়েছে এবং তার করা অভিযোগ তুলে নিয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্টার ড. প্রফেসর নুরউদ্দিন আহমেদ ওই ছাত্রীর নিজ হাতে লেখা অভিযোগ প্রাপ্তির কথা স্বীকার করে বলেছেন, ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। আগামী ২৪ ফেব্রুয়ারী রিজেন্ট বোর্ডের সভা হবে। এরপর তদন্ত কমিটি গঠন করে তাদের তদন্ত প্রতিবেদনের উপর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি প্রফেসর ড. খোন্দকার নাসিরউদ্দিন বলেন, বিষয়টি শুনেছি। আমার কাছে এখন পর্যন্ত কোনো অভিযোগ আসেনি। আসলে আমি বিধি অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করবো।