01-10-2017, 03:46 PM
এক আতর ব্যবসায়ীর মেয়ের বিয়ে হলো চামড়া রংকারীর সাথে। চামড়ার দুর্গন্ধ অন্যদের জন্য এক অসহ্য যন্ত্রণা। এ জন্য প্রথম প্রথম নতুন বউয়ের খুব কষ্ট হলো। এরপর ধীরে ধীরে এ অবস্থা তার সয়ে গেলো। তখন তার কাছে তেমন দুর্গন্ধ লাগে না।
একদিন লোকজনের সাথে তার কথা হচ্ছে। কথার এক পর্যায়ে সে বললো, আগে এ বাড়ীতে প্রচুর- দুর্গন্ধ ছিলো। কিন্তু এখন আর তা নেই। দুর্গন্ধ সব চলে গেছে।
আসল কথা হলো, দুর্গন্ধ দূর হয়নি। বরং সে এই দুর্গন্ধে অভ্যস্ত হয়ে গিয়েছে। এটাকেই সে দুর্গন্ধ চলে গেছে বলে ধরে নিয়েছে । আমাদের অবস্থাও এমনই। আজ আমরা বিভিন্ন অযাচিত কাজে এমনভাবে অভ্যস্ত হয়ে পড়ি যে, তা করা যে অনুচিত, সেই অনুভূতিটুকুও নিঃশেষ হয়ে যায়। এর থেকে নিজেদেরকে সংশোধন করতে হবে। সামান্য অবাঞ্ছিত কাজকেও বড় অন্যায় মনে করে তা থেকে আমাদের বিরত থাকার অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে। তখন ছোট- খাটো অন্যায়কেও বড় অপরাধ মনে হবে এবং তা থেকে বেঁচে থাকা সহজ হয়ে যাবে।
[সূত্র : আদ- দাওয়াতু ইলাল্লাহ, পৃষ্ঠা : ৩২]
একদিন লোকজনের সাথে তার কথা হচ্ছে। কথার এক পর্যায়ে সে বললো, আগে এ বাড়ীতে প্রচুর- দুর্গন্ধ ছিলো। কিন্তু এখন আর তা নেই। দুর্গন্ধ সব চলে গেছে।
আসল কথা হলো, দুর্গন্ধ দূর হয়নি। বরং সে এই দুর্গন্ধে অভ্যস্ত হয়ে গিয়েছে। এটাকেই সে দুর্গন্ধ চলে গেছে বলে ধরে নিয়েছে । আমাদের অবস্থাও এমনই। আজ আমরা বিভিন্ন অযাচিত কাজে এমনভাবে অভ্যস্ত হয়ে পড়ি যে, তা করা যে অনুচিত, সেই অনুভূতিটুকুও নিঃশেষ হয়ে যায়। এর থেকে নিজেদেরকে সংশোধন করতে হবে। সামান্য অবাঞ্ছিত কাজকেও বড় অন্যায় মনে করে তা থেকে আমাদের বিরত থাকার অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে। তখন ছোট- খাটো অন্যায়কেও বড় অপরাধ মনে হবে এবং তা থেকে বেঁচে থাকা সহজ হয়ে যাবে।
[সূত্র : আদ- দাওয়াতু ইলাল্লাহ, পৃষ্ঠা : ৩২]