02-24-2017, 10:00 AM
শিক্ষক:তুমি কি কোন লোহার দোকানে গিয়েছো?
ছাত্রী:জি, গিয়েছি।
শিক্ষক:তা কিভাবে রাখা হয়?
ছাত্রী :খোলা মেলা।
শিক্ষক:তুমি কি রুপার দোকানে গিয়েছো?
ছাত্রী :হ্যাঁ গিয়েছি।
শিক্ষক:তা কিভাবে রাখা হয়?
ছাত্রী :সংরক্ষণ করে রাখা হয়।
শিক্ষক:তুমি কি স্বর্ণের দোকানে গিয়েছো?
ছাত্রী :জি হ্যাঁ গিয়েছি।
শিক্ষক:তা কিভাবে রাখা হয়?
ছাত্রী :তা রুপার চেয়েও বেশী সংরক্ষণ করে রাখা হয়।
শিক্ষক:তুমি কি হীরার দোকানে গিয়েছো?
ছাত্রী :হ্যাঁ গিয়েছি।
শিক্ষক:তা কেমনে রাখা হয়?
ছাত্রী :তা স্বর্ণের চেয়েও বেশী
গুরুত্ব সহকারে ঢেকে রাখা হয়।
শিক্ষক:কেন জান?
ছাত্রী :কেননা তার দাম অত্যন্ত বেশী তাই।যেন তাতে ময়লা না লাগে।
শিক্ষক মুচকি হেঁসে বললেন:
ইসলামে মহিলাদের মান ও সম্মান
হীরার চেয়েও অনেক অনেক বেশী। তাই
তুমি পর্দায় থাকবে।
ছাত্রী :সর্ট ড্রেসে সমস্যা কি স্যার?!
শিক্ষক:যারা তোমাকে সর্ট
ড্রেস পরতে বলছে, তারা তোমাকে লোহার
মত ব্যবহার করতে চাচ্ছে।তারা তোমার শরীরে দাগ দেবে, ময়লা লাগাবে, মরিচা ফেলবে।
তারপর ছুড়ে ফেলে দেবে ডাস্টবিনে।ওরা কোনদিন তোমাকে সৌন্দর্যময় হীরা ভাববে না, বরং ভাববে ব্যবহারেরর লোহা। যা
সাময়িক ব্যবহারের পর ফেলে দেবে।
তাই একটু বিবেক বুদ্ধি দিয়ে ভেবে দেখ,
তোমার মান সম্মান ও ভবিষ্যৎ এর কথা । মনে রাখবে এই দুনিয়াই কিন্তু শেষ নয়,
আখিরাত বলেও কিছু একটা আছে।
তাই বলি:
তোমাকে নিজের মেয়ে ভেবে কথাগুলো বরলাম:
রাগ করোনা মা!
আমাদের মেয়েরা/বোনরা যদি
পর্দা করে চলে তাহলে কোনো ছেলেই
পারবে না আমাদের অসম্মান করতে,এসিড নিক্ষেপ কিংবা ইভটিজিং করতে।
কারন,
সব পুরুষি কোনো না কোনো মা এর ছেলে.
তাই
তুমি নিজেও পর্দা করবে,অন্যান্য বন্ধুদেরকেও উদ্ধদ্ধ করবে।
পারবে মা??!!
ছাত্রী :
জি স্যার,অবশ্যই পারবো।
প্রমিজ দিলাম ...
ছাত্রী:জি, গিয়েছি।
শিক্ষক:তা কিভাবে রাখা হয়?
ছাত্রী :খোলা মেলা।
শিক্ষক:তুমি কি রুপার দোকানে গিয়েছো?
ছাত্রী :হ্যাঁ গিয়েছি।
শিক্ষক:তা কিভাবে রাখা হয়?
ছাত্রী :সংরক্ষণ করে রাখা হয়।
শিক্ষক:তুমি কি স্বর্ণের দোকানে গিয়েছো?
ছাত্রী :জি হ্যাঁ গিয়েছি।
শিক্ষক:তা কিভাবে রাখা হয়?
ছাত্রী :তা রুপার চেয়েও বেশী সংরক্ষণ করে রাখা হয়।
শিক্ষক:তুমি কি হীরার দোকানে গিয়েছো?
ছাত্রী :হ্যাঁ গিয়েছি।
শিক্ষক:তা কেমনে রাখা হয়?
ছাত্রী :তা স্বর্ণের চেয়েও বেশী
গুরুত্ব সহকারে ঢেকে রাখা হয়।
শিক্ষক:কেন জান?
ছাত্রী :কেননা তার দাম অত্যন্ত বেশী তাই।যেন তাতে ময়লা না লাগে।
শিক্ষক মুচকি হেঁসে বললেন:
ইসলামে মহিলাদের মান ও সম্মান
হীরার চেয়েও অনেক অনেক বেশী। তাই
তুমি পর্দায় থাকবে।
ছাত্রী :সর্ট ড্রেসে সমস্যা কি স্যার?!
শিক্ষক:যারা তোমাকে সর্ট
ড্রেস পরতে বলছে, তারা তোমাকে লোহার
মত ব্যবহার করতে চাচ্ছে।তারা তোমার শরীরে দাগ দেবে, ময়লা লাগাবে, মরিচা ফেলবে।
তারপর ছুড়ে ফেলে দেবে ডাস্টবিনে।ওরা কোনদিন তোমাকে সৌন্দর্যময় হীরা ভাববে না, বরং ভাববে ব্যবহারেরর লোহা। যা
সাময়িক ব্যবহারের পর ফেলে দেবে।
তাই একটু বিবেক বুদ্ধি দিয়ে ভেবে দেখ,
তোমার মান সম্মান ও ভবিষ্যৎ এর কথা । মনে রাখবে এই দুনিয়াই কিন্তু শেষ নয়,
আখিরাত বলেও কিছু একটা আছে।
তাই বলি:
তোমাকে নিজের মেয়ে ভেবে কথাগুলো বরলাম:
রাগ করোনা মা!
আমাদের মেয়েরা/বোনরা যদি
পর্দা করে চলে তাহলে কোনো ছেলেই
পারবে না আমাদের অসম্মান করতে,এসিড নিক্ষেপ কিংবা ইভটিজিং করতে।
কারন,
সব পুরুষি কোনো না কোনো মা এর ছেলে.
তাই
তুমি নিজেও পর্দা করবে,অন্যান্য বন্ধুদেরকেও উদ্ধদ্ধ করবে।
পারবে মা??!!
ছাত্রী :
জি স্যার,অবশ্যই পারবো।
প্রমিজ দিলাম ...