02-24-2017, 10:08 AM
একাধিক মৃত ব্যক্তির পক্ষ থেকে উট বা মহিষ কোরবানি
করলে প্রত্যেক ব্যক্তির জন্য আলাদা আলাদা অংশ থাকা
আবশ্যক। একাধিক মৃত ব্যক্তির জন্য এক অংশ কোরবানি
করা জায়েজ নয়। তবে নিজের পক্ষ থেকে নফল
কোরবানি করে তার সওয়াব জীবিত বা মৃত এক বা একাধিক
ব্যক্তির উদ্দেশে দান করা জায়েজ আছে। রাসূল (সা.)
তার জীবদ্দশায় একটি কোরবানির সওয়াব
তার সমগ্র উম্মতের জন্য দান করেছিলেন। (সহিহ
বোখারি)।
যদি মৃত ব্যক্তি কোরবানি করার অসিয়ত করে যায় এবং
অসিয়ত অনুযায়ী কোরবানি করা হয় তবে সেই
কোরবানির গোশত গরিব মিসকিনদের মধ্যে বণ্টন
করে দেয়া ওয়াজিব। এ গোশত ধনী এবং সৈয়দ বংশের
লোকদের দেয়া জায়েজ নয়। (ফিকহুস সুন্নাহ।)
যদি মৃত ব্যক্তির সম্পদ থেকে কোরবানি না করে
কোনো ব্যক্তি মৃতের পক্ষে নিজ সম্পদ থেকে
কোরবানি করে, এক্ষেত্রে মৃত ব্যক্তি অসিয়ত করে
যাক বা না যাক এরকম কোরবানির গোশতের বিধান
নিজের সম্পদ থেকে কোরবানি করার মতোই। এর
গোশত নিজেও খেতে পারবে এবং ধনী ও
সৈয়দদেরও খাওয়াতে পারবে। (ফাতাওয়ায়ে রহীমীয়া,
ইমদাদুল ফাতাওয়া।)-প্রিয়
করলে প্রত্যেক ব্যক্তির জন্য আলাদা আলাদা অংশ থাকা
আবশ্যক। একাধিক মৃত ব্যক্তির জন্য এক অংশ কোরবানি
করা জায়েজ নয়। তবে নিজের পক্ষ থেকে নফল
কোরবানি করে তার সওয়াব জীবিত বা মৃত এক বা একাধিক
ব্যক্তির উদ্দেশে দান করা জায়েজ আছে। রাসূল (সা.)
তার জীবদ্দশায় একটি কোরবানির সওয়াব
তার সমগ্র উম্মতের জন্য দান করেছিলেন। (সহিহ
বোখারি)।
যদি মৃত ব্যক্তি কোরবানি করার অসিয়ত করে যায় এবং
অসিয়ত অনুযায়ী কোরবানি করা হয় তবে সেই
কোরবানির গোশত গরিব মিসকিনদের মধ্যে বণ্টন
করে দেয়া ওয়াজিব। এ গোশত ধনী এবং সৈয়দ বংশের
লোকদের দেয়া জায়েজ নয়। (ফিকহুস সুন্নাহ।)
যদি মৃত ব্যক্তির সম্পদ থেকে কোরবানি না করে
কোনো ব্যক্তি মৃতের পক্ষে নিজ সম্পদ থেকে
কোরবানি করে, এক্ষেত্রে মৃত ব্যক্তি অসিয়ত করে
যাক বা না যাক এরকম কোরবানির গোশতের বিধান
নিজের সম্পদ থেকে কোরবানি করার মতোই। এর
গোশত নিজেও খেতে পারবে এবং ধনী ও
সৈয়দদেরও খাওয়াতে পারবে। (ফাতাওয়ায়ে রহীমীয়া,
ইমদাদুল ফাতাওয়া।)-প্রিয়