02-25-2017, 02:47 PM
দোয়া করতে হয় নিজে – মাজারে বা অন্য কারো মাধ্যমে দোয়া করলে কবুল হবে আমারটা কবুল হবেনা এই চিন্তা শিরক
——————————————————————————————–
আল্লাহর বাণী – “আমি বান্দাহর কাছেই থাকি, যখনই সে ডাকে আমি তার ডকে সাড়া দিই”।
এক ইমাম এর কাছে (আমি ইমামের সাথে পরিচিত, কথাও হয়- কিন্তু নাম বলা প্রয়োজন নাই) তার কাছে একজন প্রশ্ন করছেন – যে মাজারে গেলে ও দোয়া করলে ক্ষতি কি? – ইমাম পালটা প্রশ্ন করলেন – দোয়া তো নিজে করতে হয়,অপরের কাছে যেতে হয়না, তাহলে নিজে করলে ক্ষতি কি?
উপস্থিত বুদ্ধিসম্পন্ন এই ইমাম দেখুন উত্তর দিয়েই তবে প্রশ্ন করেছেন। কিন্তু এতে প্রশ্নকারী খুশি হতে পারলেন না। কারণ টা হলো লোকটি প্রশ্ন করেছেন জানার জন্য না, প্রশ্ন করেছেন বিষয়টা জায়েজ করার জন্য, যা পরের কথাগুলো থেকে বুঝা যায়। আর তিনি তা জানেন কি এইটাই জানেন না। এজন্য তিনি ইচ্ছা করেই বুঝবে না যে এটাই শিরিক , আর এটা আবু জেহেল এর দোষ ছিলো, কারণ তারা আল্লাহ কে খালিক + মালিক + রাজ্জাক বলে মানতো, কিন্তু আল্লাহর ওলিদের কাছে চাইলে পাওয়া যাবে এই চিন্তা তারা ছাড়তোনা।
তারপর লোকটা বললেন – কেন করা যাবেনা? দলিল দিন। ইমাম সাহেব প্রমান দিলেন, ১ নম্বরে আছে সুরা ফাতেহার আয়াত, _”আমরা তোমারই কাছে সাহায্য চাই”। এখানে অন্যকে ডাকার কথা নাই। কিছুটা বুঝিয়েও বললেন।
২য় – সাওয়াব তো আল্লাহ দেন, কোথায় পাওয়া যাবে কোন দোয়া কখন কবুল হয় তা আল্লাহ বলে দিবেন, তা ছাড়া অন্য কোন উপায় নেই জানার, অর্থাৎ ওহির জ্ঞান, তথা কুরআন নয়তো হাদীস, এ ২ টির সবখানেই নিজে দোয়া করতে বলা হয়েছে, দুনিয়ার বাদশাহ দের মত আল্লাহর কাছে যেতে অন্য মাধ্যম লাগবে এমন কিছু বলা নেই বরং নিষেধ করা হয়েছে।
কিন্তু লোকটি ঘুরে ফিরে একই চেষ্টা, তখন ইমাম সাহেব বললেন –
৩য় – দুনিয়ার বাদশাহ রা জালেম, নিজে আপনার সাথে কথা বলবেনা তাই এম পি মন্ত্রি দের মাধ্যমে যেতে হয়, আর দুনিয়ার বাদশাহ রা জানেনা আপনার ব্যাপারে, তাই অন্য মাধ্যমে জানাতে হয়, কিন্তু আল্লাহ এর কোনটাই নন। আল্লাহ বলেছেন – “আমি বান্দাহর কাছেই থাকি, যখনই সে ডাকে আমি তার ডকে সাড়া দিই”।
লোকটি মানতে পারলোনা। ওরে কি দুনিয়া দিয়ে মানানো যায়? আল্লাহ বলেন “আমি সারা দুনিয়া তাদের সামনে উপস্থিত করলেও তারা বিশ্বাস করবেনা”।
ঠিক তা ই।
——————————————————————————————–
আল্লাহর বাণী – “আমি বান্দাহর কাছেই থাকি, যখনই সে ডাকে আমি তার ডকে সাড়া দিই”।
এক ইমাম এর কাছে (আমি ইমামের সাথে পরিচিত, কথাও হয়- কিন্তু নাম বলা প্রয়োজন নাই) তার কাছে একজন প্রশ্ন করছেন – যে মাজারে গেলে ও দোয়া করলে ক্ষতি কি? – ইমাম পালটা প্রশ্ন করলেন – দোয়া তো নিজে করতে হয়,অপরের কাছে যেতে হয়না, তাহলে নিজে করলে ক্ষতি কি?
উপস্থিত বুদ্ধিসম্পন্ন এই ইমাম দেখুন উত্তর দিয়েই তবে প্রশ্ন করেছেন। কিন্তু এতে প্রশ্নকারী খুশি হতে পারলেন না। কারণ টা হলো লোকটি প্রশ্ন করেছেন জানার জন্য না, প্রশ্ন করেছেন বিষয়টা জায়েজ করার জন্য, যা পরের কথাগুলো থেকে বুঝা যায়। আর তিনি তা জানেন কি এইটাই জানেন না। এজন্য তিনি ইচ্ছা করেই বুঝবে না যে এটাই শিরিক , আর এটা আবু জেহেল এর দোষ ছিলো, কারণ তারা আল্লাহ কে খালিক + মালিক + রাজ্জাক বলে মানতো, কিন্তু আল্লাহর ওলিদের কাছে চাইলে পাওয়া যাবে এই চিন্তা তারা ছাড়তোনা।
তারপর লোকটা বললেন – কেন করা যাবেনা? দলিল দিন। ইমাম সাহেব প্রমান দিলেন, ১ নম্বরে আছে সুরা ফাতেহার আয়াত, _”আমরা তোমারই কাছে সাহায্য চাই”। এখানে অন্যকে ডাকার কথা নাই। কিছুটা বুঝিয়েও বললেন।
২য় – সাওয়াব তো আল্লাহ দেন, কোথায় পাওয়া যাবে কোন দোয়া কখন কবুল হয় তা আল্লাহ বলে দিবেন, তা ছাড়া অন্য কোন উপায় নেই জানার, অর্থাৎ ওহির জ্ঞান, তথা কুরআন নয়তো হাদীস, এ ২ টির সবখানেই নিজে দোয়া করতে বলা হয়েছে, দুনিয়ার বাদশাহ দের মত আল্লাহর কাছে যেতে অন্য মাধ্যম লাগবে এমন কিছু বলা নেই বরং নিষেধ করা হয়েছে।
কিন্তু লোকটি ঘুরে ফিরে একই চেষ্টা, তখন ইমাম সাহেব বললেন –
৩য় – দুনিয়ার বাদশাহ রা জালেম, নিজে আপনার সাথে কথা বলবেনা তাই এম পি মন্ত্রি দের মাধ্যমে যেতে হয়, আর দুনিয়ার বাদশাহ রা জানেনা আপনার ব্যাপারে, তাই অন্য মাধ্যমে জানাতে হয়, কিন্তু আল্লাহ এর কোনটাই নন। আল্লাহ বলেছেন – “আমি বান্দাহর কাছেই থাকি, যখনই সে ডাকে আমি তার ডকে সাড়া দিই”।
লোকটি মানতে পারলোনা। ওরে কি দুনিয়া দিয়ে মানানো যায়? আল্লাহ বলেন “আমি সারা দুনিয়া তাদের সামনে উপস্থিত করলেও তারা বিশ্বাস করবেনা”।
ঠিক তা ই।