02-25-2017, 11:20 PM
কোঁকড়া চুলের সমস্যা সাধারণত সিল্কি চুলের চাইতে বেশি হয়। তাই এই চুলের প্রয়োজন পড়ে বাড়তি যত্নের। সঠিক যত্নের অভাবে চুল হয়ে উঠতে পারে আরো রুক্ষ এবং শুষ্ক। এই অবাধ্য কোঁকড়া চুলকে বশে আনতে চুল নিয়মিত কন্ডিশনিং, ময়েশ্চারাইজিং করা প্রয়োজন। এছাড়া কিছু হেয়ার প্যাক আছে যা কোঁকড়া চুলকে বশে আনতে সাহায্য করবে। এমন কিছু হেয়ার প্যাক নিয়ে আজকের এই ফিচার।
১। অ্যালোভেরা জেল
অ্যালোভরা কোঁকড়া চুলকে উজ্জল ও নরম করতে সাহায্য করে। আপনি চাইলে শুধু অ্যালোভেরা জেল ব্যবহার করতে পারেন আবার অন্যান্য উপাদানের সাথে মিশিয়ে প্যাক তৈরি করে নিতে পারেন। ২ টেবিল চামচ নারকেল তেল, ৪ টেবিল চামচ অ্যালোভেরা জেল, ৩ টেবিল চামচ দই- সবগুলো উপাদান দিয়ে প্যাক তৈরি করে নিন। আধা ঘণ্টা পর চুল শ্যাম্পু করে ফেলুন।
অথবা ২ চা চামচ গোলাপ ফুলের পেস্ট, ১/২ কাপ অ্যালোভেরার জেল এবং ১ চাচমচ অলিচ অয়েল দিয়ে ও তৈরি করে নিতে পারেন হেয়ার প্যাক। এই প্যাকটিও আপনার কোঁকড়া চুলকে নরম করবে।
২। ডিম
কোঁকড়া চুলের জন্য আরেকটি অন্যতম কার্যকর উপাদান হলো ডিম। একটি ডিম, দুই টেবিল চামচ অলিভ অয়েল এবং এক টেবিল চামচ মেয়নিজ একসাথে মিশিয়ে প্যাক তৈরি করে নিন। এই প্যাকটি চুলে ব্যবহার করুন। ৩০ মিনিট পর ঠান্ডা পানি দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন। এছাড়া একটি ডিম, দুই টেবিল চামচ অলিভ অয়েল এবং এক চতুর্থাংশ শশার পিউরি মিশিয়ে নিন। এটি চুলে ম্যাসাজ করে লাগান। ৩০ মিনিট পর পানি দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন। এই প্যাকটি সপ্তাহে একবার ব্যবহার করুন।
৩। অ্যাপেল সাইডার ভিনেগার
এলোমেলো কোঁকড়া চুল ম্যানেজ করতে অ্যাপেল সাইডার ভিনেগার বেশ কার্যকর। এর অ্যাসিডিক উপাদান চুলের পিএইচ লেভেল ঠিক রেখে চুলকে করে তোলে স্বাস্থ্যজ্বল। সমপরিমাণ অ্যাপেল সাইডার ভিনেগার এবং পানি একসাথে মিশিয়ে নিন। চুল শ্যাম্পু করে তারপর এটি দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন। এটি চুলে কয়েক মিনিট রেখে ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এটি মাসে এক থেকে দুইবার ব্যবহার করুন।
৪। মধু
সমপরিমাণে কুসুম গরম মধু এবং অলিভ অয়েল বা নারকেল তেল একসাথে মিশিয়ে নিন। এই মিশ্রণটি মাথার তালুতে ম্যাসাজ করে লাগান। ৩০ মিনিট অপেক্ষা করুন। তারপর চুল শ্যাম্পু করে ফেলুন।
৫। জবাফুল
দুই বা চারটি পাতাসহ জবা ফুল সামান্য পানি দিয়ে পেস্ট করে নিন। আপনি চাইলে শুকনো জবা ফুলের গুঁড়োও ব্যবহার করতে পারেন। এটি চুলে সরাসরি ব্যবহার করুন। ১৫-২০ মিনিট পর কুসুম গরম পানি দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন। তারপরের দিন চুল শ্যাম্পু করুন। এটি সপ্তাহে এক বা দুইবার ব্যবহার করুন।
সূত্র: টপ টেন হোম রেমিডিস
১। অ্যালোভেরা জেল
অ্যালোভরা কোঁকড়া চুলকে উজ্জল ও নরম করতে সাহায্য করে। আপনি চাইলে শুধু অ্যালোভেরা জেল ব্যবহার করতে পারেন আবার অন্যান্য উপাদানের সাথে মিশিয়ে প্যাক তৈরি করে নিতে পারেন। ২ টেবিল চামচ নারকেল তেল, ৪ টেবিল চামচ অ্যালোভেরা জেল, ৩ টেবিল চামচ দই- সবগুলো উপাদান দিয়ে প্যাক তৈরি করে নিন। আধা ঘণ্টা পর চুল শ্যাম্পু করে ফেলুন।
অথবা ২ চা চামচ গোলাপ ফুলের পেস্ট, ১/২ কাপ অ্যালোভেরার জেল এবং ১ চাচমচ অলিচ অয়েল দিয়ে ও তৈরি করে নিতে পারেন হেয়ার প্যাক। এই প্যাকটিও আপনার কোঁকড়া চুলকে নরম করবে।
২। ডিম
কোঁকড়া চুলের জন্য আরেকটি অন্যতম কার্যকর উপাদান হলো ডিম। একটি ডিম, দুই টেবিল চামচ অলিভ অয়েল এবং এক টেবিল চামচ মেয়নিজ একসাথে মিশিয়ে প্যাক তৈরি করে নিন। এই প্যাকটি চুলে ব্যবহার করুন। ৩০ মিনিট পর ঠান্ডা পানি দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন। এছাড়া একটি ডিম, দুই টেবিল চামচ অলিভ অয়েল এবং এক চতুর্থাংশ শশার পিউরি মিশিয়ে নিন। এটি চুলে ম্যাসাজ করে লাগান। ৩০ মিনিট পর পানি দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন। এই প্যাকটি সপ্তাহে একবার ব্যবহার করুন।
৩। অ্যাপেল সাইডার ভিনেগার
এলোমেলো কোঁকড়া চুল ম্যানেজ করতে অ্যাপেল সাইডার ভিনেগার বেশ কার্যকর। এর অ্যাসিডিক উপাদান চুলের পিএইচ লেভেল ঠিক রেখে চুলকে করে তোলে স্বাস্থ্যজ্বল। সমপরিমাণ অ্যাপেল সাইডার ভিনেগার এবং পানি একসাথে মিশিয়ে নিন। চুল শ্যাম্পু করে তারপর এটি দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন। এটি চুলে কয়েক মিনিট রেখে ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এটি মাসে এক থেকে দুইবার ব্যবহার করুন।
৪। মধু
সমপরিমাণে কুসুম গরম মধু এবং অলিভ অয়েল বা নারকেল তেল একসাথে মিশিয়ে নিন। এই মিশ্রণটি মাথার তালুতে ম্যাসাজ করে লাগান। ৩০ মিনিট অপেক্ষা করুন। তারপর চুল শ্যাম্পু করে ফেলুন।
৫। জবাফুল
দুই বা চারটি পাতাসহ জবা ফুল সামান্য পানি দিয়ে পেস্ট করে নিন। আপনি চাইলে শুকনো জবা ফুলের গুঁড়োও ব্যবহার করতে পারেন। এটি চুলে সরাসরি ব্যবহার করুন। ১৫-২০ মিনিট পর কুসুম গরম পানি দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন। তারপরের দিন চুল শ্যাম্পু করুন। এটি সপ্তাহে এক বা দুইবার ব্যবহার করুন।
সূত্র: টপ টেন হোম রেমিডিস