02-26-2017, 03:57 PM
প্রতিটি মানুষ তার ভেতরের মানুষকে যত্ন করে রাখতে চান। হয়তো তা করো বেলায় পূর্ণ হয় আবার কারো বেলায় হয় না। যাদের বেলায় হয় না তারা বিভিন্ন ভাবে ওই সময়টা মোকাবিলা করেন। যদিও বর্তমানে সামান্য কিছু হলেই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বলে ফেলা কিংবা অন্যদেরকে বলে বেড়ানোর ব্যাপারটা চলে আসে। কিন্তু ভুলেও এ পথে যাবেন না। এতে করে আপনি নিজেকে অনেক বেশি ফেলনা করে ফেলবেন। ব্রেক আপের পরে কিছু সিদ্ধান্ত হতে পারে মারাত্নক ভুল।
নিজেকে ব্যর্থ হিসেবে প্রকাশ করা
নিজেকে অন্যের কাছে ব্যর্থ হিসেবে প্রকাশ করতে যাবেন না। নিজের কষ্টের কথা নিজের আর খুব আপনজনদের মাঝেই রাখুন। না হয় আজ যে কষ্টটা মনে মনে পাচ্ছেন আপনি, কাল সেটা পাবেন অন্য কারো কথাতেই! অনেক নারী নিজেদের কষ্টটাকে ঝাড়তে প্রাক্তনের মোবাইলে গালাগালি দিয়ে এবং আজেবাজে কথা লিখে ক্ষুদেবার্তা পাঠান। তারা মনে করেন এতে তাদের মনের কষ্ট খানিকটা হলেও দূর হবে। আসলেই কি হয়!
ফেসবুকে তাকে খোঁজা
যে ছেড়ে গেছে তাকে ফেসবুকে তাকে খোঁজা বন্ধ করুন। এতে করে কষ্টটা কমে না, বরং বাড়ে। প্রাক্তন প্রেমিকের হাসিমুখের ছবি, তার আনন্দের স্ট্যাটাস কিংবা নতুন প্রেমিকার সঙ্গে ঘোরাঘুরি করার ছবি দেখার ভেতরে নিজেকে কষ্ট দেয়া ছাড়া আর কিছুই নেই।
বন্ধু হতে চাওয়া
ব্রেক আপের তিক্ততাকে কাটিয়ে সেটা করা কারো পক্ষেই সম্ভব হয়না। বরং উত্তরোত্তর অবহেলায় কষ্টটা আরো বাড়ে। বন্ধুত্ব থেকে ভালোবাসা, আবার ভালোবাসা থেকে বন্ধুত্ব! সমীকরণটা দেখতে সহজ মনে হলেও আসলে এতটা সহজ নয়। বন্ধু থেকে প্রেমিক হওয়া যতটা সহজ, প্রেমিক থেকে বন্ধু হওয়াটা ততটা নয়। কারণ বন্ধুত্ব হয় খুব সহজ কোনো সম্পর্কে থাকা দুজন মানুষের ভেতরে যারা নিজেদের সব কথা একে অন্যকে বলতে পারে।
আশা করে থাকা
অনেকে সময়কে ব্রেক আপের কষ্ট থেকে মুক্তির উপায় মনে করেন। কিন্তু আদতে সবসময় কিন্তু সেটা নয়। আর তাই অনেকগুলো দিন কেটে যাওয়ার পরেও যদি কষ্ট পেতে থাকেন আপনি কিংবা কান্না করেন অবিরত, তাহলে সময়কে সময় না দিয়ে নিজের মতন করে এগিয়ে যান ভালো থাকতে। দরকার হলে মনোরোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।
নেশাগ্রস্ত হওয়া
নেশা আপনাকে ধুকে ধুকে শেষ করে দেবে কিন্তু যাকে ভুলে যেতে চান তাকে ভুলতে দেবে না। কেননা আপনিতো তার নাম স্মরণ করে নেশা করছেন আর নিজেকে শেষ করে দিচ্ছেন।
নিজেকে ব্যর্থ হিসেবে প্রকাশ করা
নিজেকে অন্যের কাছে ব্যর্থ হিসেবে প্রকাশ করতে যাবেন না। নিজের কষ্টের কথা নিজের আর খুব আপনজনদের মাঝেই রাখুন। না হয় আজ যে কষ্টটা মনে মনে পাচ্ছেন আপনি, কাল সেটা পাবেন অন্য কারো কথাতেই! অনেক নারী নিজেদের কষ্টটাকে ঝাড়তে প্রাক্তনের মোবাইলে গালাগালি দিয়ে এবং আজেবাজে কথা লিখে ক্ষুদেবার্তা পাঠান। তারা মনে করেন এতে তাদের মনের কষ্ট খানিকটা হলেও দূর হবে। আসলেই কি হয়!
ফেসবুকে তাকে খোঁজা
যে ছেড়ে গেছে তাকে ফেসবুকে তাকে খোঁজা বন্ধ করুন। এতে করে কষ্টটা কমে না, বরং বাড়ে। প্রাক্তন প্রেমিকের হাসিমুখের ছবি, তার আনন্দের স্ট্যাটাস কিংবা নতুন প্রেমিকার সঙ্গে ঘোরাঘুরি করার ছবি দেখার ভেতরে নিজেকে কষ্ট দেয়া ছাড়া আর কিছুই নেই।
বন্ধু হতে চাওয়া
ব্রেক আপের তিক্ততাকে কাটিয়ে সেটা করা কারো পক্ষেই সম্ভব হয়না। বরং উত্তরোত্তর অবহেলায় কষ্টটা আরো বাড়ে। বন্ধুত্ব থেকে ভালোবাসা, আবার ভালোবাসা থেকে বন্ধুত্ব! সমীকরণটা দেখতে সহজ মনে হলেও আসলে এতটা সহজ নয়। বন্ধু থেকে প্রেমিক হওয়া যতটা সহজ, প্রেমিক থেকে বন্ধু হওয়াটা ততটা নয়। কারণ বন্ধুত্ব হয় খুব সহজ কোনো সম্পর্কে থাকা দুজন মানুষের ভেতরে যারা নিজেদের সব কথা একে অন্যকে বলতে পারে।
আশা করে থাকা
অনেকে সময়কে ব্রেক আপের কষ্ট থেকে মুক্তির উপায় মনে করেন। কিন্তু আদতে সবসময় কিন্তু সেটা নয়। আর তাই অনেকগুলো দিন কেটে যাওয়ার পরেও যদি কষ্ট পেতে থাকেন আপনি কিংবা কান্না করেন অবিরত, তাহলে সময়কে সময় না দিয়ে নিজের মতন করে এগিয়ে যান ভালো থাকতে। দরকার হলে মনোরোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।
নেশাগ্রস্ত হওয়া
নেশা আপনাকে ধুকে ধুকে শেষ করে দেবে কিন্তু যাকে ভুলে যেতে চান তাকে ভুলতে দেবে না। কেননা আপনিতো তার নাম স্মরণ করে নেশা করছেন আর নিজেকে শেষ করে দিচ্ছেন।