02-26-2017, 04:06 PM
সম্পর্কে টানাপড়েন চলতেই পারে। কিন্তু সবকিছু স্বাভাবিক থাকা অবস্থাতেও অযথাই আপনার ভুল চিন্তা-ভাবনার কারণে সম্পর্কের অবনতি ঘটতে পারে।
এখানে বিশেষজ্ঞরা নারীদের ৭টি আচরণের কথা তুলে ধরেছেন। এর মাধ্যমে বিনা কারণে প্রেমিক বা স্বামীর সঙ্গে সম্পর্ক নষ্ট হতে পারে।
১. সবকিছুতে ভুল ধরা : এটা দুজনের সম্পর্কের মাঝে লাল পতাকা। সঙ্গী কি পরছেন, কিভাবে কথা বলছেন, কিভাবে হাঁটছেন ইত্যাদি বিষয়ে যদি খুঁত বের করার স্বভাব থাকে তবে তা বাদ দিন। তার অনেক বিষয় নিশ্চয়ই ভালো লাগে। কিন্তু নিখুঁত মানুষ হিসেবে গড়ার চিন্তা করলে ভুল করবেন। এতে করে মানুষটি আপনার কথা না শুনে বরং উল্টোটা করতে থাকবেন। এতে সম্পর্ক আরো নষ্ট হবে।
২. ক্যারিয়ার নিয়ে আলোচনা : ভবিষ্যত গড়তে অবশ্যই সঙ্গীর একটা ভালো চাকরি বা ব্যবসা শুরুর প্রয়োজন রয়েছে। কিন্তু আপনাদের ডেটিং বা সব মুহূর্তে যদি এ বিষয়টি টেনে আনেন, তাহলে তা বিরক্তিকর। প্রেমিকের সঙ্গে ভালোবাসা আদান-প্রদান বা অন্তরঙ্গ মুহূর্তে এসব আলোচনা খুবই সম্মানহানিকর। তাই বিশেষ সময়েই এসব নিয়ে আলোচনা করুন।
৩. বিয়ের তাগাদা : প্রথম ডেটিংয়ের পর থেকে বেশ জমিয়ে ফেলেছেন আপনারা। ঘুরতে যান বা রেস্টুরেন্টে বসেন এবং রাত জেগে ফোনে আলাপ করেন। কিন্তু এর মাঝে হঠাৎ করেই বিয়ের জন্যে তাকে তাগাদা দেওয়া উচিত নয়। এ বিষয়ে পরিকল্পনা করে নিন। কিন্তু সব সময় পেরেশানিতে রাখা সম্পর্ককে নষ্ট করে দেয়।
৪. উত্তেজিত করা চেষ্টা করা : আপনি তাকে অনেক ভালোবাসেন। তাকে পেতে চান। এ জন্যে প্রতিদিন আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে চোখ বা দেহের অঙ্গভঙ্গি দিয়ে তাকে পাগল করার পরিকল্পনা বাদ দিন। এমনিতেই তিনি আপনাকে অনেক ভালোবাসেন। কিন্তু এতো দ্রুত তাকে পাগল করার পরিকল্পনা নেবেন না। এতে করে তার আগ্রহ নষ্ট হয়ে যেতে পারে।
৫. বিশ্বাস না করা : সম্পর্কের ভিত্তি পারস্পরিক বিশ্বাস। এটি যদি না করতে পারেন, তবে এ ভালোবাসা মূল্যহীন। সব সময় আপনার মনে উঁকি দেয় প্রেমিক কার সঙ্গে কথা বলছে, কার সঙ্গে আড্ডা দিচ্ছে, কার সঙ্গে ঘুরতে যায় ইত্যাদি। এগুলো অবিশ্বাসের লক্ষণ। এগুলো ত্যাগ করুন।
৬. বাজে বকা : আপনার সহকর্মীরা আপনাকে পছন্দ করেন না, বাবা-মা কোনো কথা কানে তোলেন না, বন্ধুরা মোটা বলে মজা নেয়, আর এগুলো মেনে নিতে পারেন না আপনি। আসলে এসব পরিস্থিতির সঙ্গে খাপ খাইয়ে নেওয় শিখতে হয়। সম্পর্ক গড়তে আশাবাদী হতে হবে। আপনার কোন অঙ্গ কেমন তা জানতে বসে থাকেন না প্রেমিক। কাজেই এসব বিষয় নিয়ে বাজে বকবেন না।
৭. সবকিছু দিয়ে দেওয়া : কাউকে ভালোবাসার অর্থ এই নয় যে, তাকে সবকিছু দিয়ে দিতে হবে। অন্তত এত দ্রুত তো নয়ই। প্রেমিকের সঙ্গে সময় দিন, তাকে বোঝার চেষ্টা করুন। যদি একেবারেই খাপ না খায় তাহলে দুজনের দূরে সরে যাওয়াই ভালো। সম্পর্কের শুরু থেকেই সবকিছু উজাড় করে দেওয়ার চেষ্টা করবেন না।
এখানে বিশেষজ্ঞরা নারীদের ৭টি আচরণের কথা তুলে ধরেছেন। এর মাধ্যমে বিনা কারণে প্রেমিক বা স্বামীর সঙ্গে সম্পর্ক নষ্ট হতে পারে।
১. সবকিছুতে ভুল ধরা : এটা দুজনের সম্পর্কের মাঝে লাল পতাকা। সঙ্গী কি পরছেন, কিভাবে কথা বলছেন, কিভাবে হাঁটছেন ইত্যাদি বিষয়ে যদি খুঁত বের করার স্বভাব থাকে তবে তা বাদ দিন। তার অনেক বিষয় নিশ্চয়ই ভালো লাগে। কিন্তু নিখুঁত মানুষ হিসেবে গড়ার চিন্তা করলে ভুল করবেন। এতে করে মানুষটি আপনার কথা না শুনে বরং উল্টোটা করতে থাকবেন। এতে সম্পর্ক আরো নষ্ট হবে।
২. ক্যারিয়ার নিয়ে আলোচনা : ভবিষ্যত গড়তে অবশ্যই সঙ্গীর একটা ভালো চাকরি বা ব্যবসা শুরুর প্রয়োজন রয়েছে। কিন্তু আপনাদের ডেটিং বা সব মুহূর্তে যদি এ বিষয়টি টেনে আনেন, তাহলে তা বিরক্তিকর। প্রেমিকের সঙ্গে ভালোবাসা আদান-প্রদান বা অন্তরঙ্গ মুহূর্তে এসব আলোচনা খুবই সম্মানহানিকর। তাই বিশেষ সময়েই এসব নিয়ে আলোচনা করুন।
৩. বিয়ের তাগাদা : প্রথম ডেটিংয়ের পর থেকে বেশ জমিয়ে ফেলেছেন আপনারা। ঘুরতে যান বা রেস্টুরেন্টে বসেন এবং রাত জেগে ফোনে আলাপ করেন। কিন্তু এর মাঝে হঠাৎ করেই বিয়ের জন্যে তাকে তাগাদা দেওয়া উচিত নয়। এ বিষয়ে পরিকল্পনা করে নিন। কিন্তু সব সময় পেরেশানিতে রাখা সম্পর্ককে নষ্ট করে দেয়।
৪. উত্তেজিত করা চেষ্টা করা : আপনি তাকে অনেক ভালোবাসেন। তাকে পেতে চান। এ জন্যে প্রতিদিন আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে চোখ বা দেহের অঙ্গভঙ্গি দিয়ে তাকে পাগল করার পরিকল্পনা বাদ দিন। এমনিতেই তিনি আপনাকে অনেক ভালোবাসেন। কিন্তু এতো দ্রুত তাকে পাগল করার পরিকল্পনা নেবেন না। এতে করে তার আগ্রহ নষ্ট হয়ে যেতে পারে।
৫. বিশ্বাস না করা : সম্পর্কের ভিত্তি পারস্পরিক বিশ্বাস। এটি যদি না করতে পারেন, তবে এ ভালোবাসা মূল্যহীন। সব সময় আপনার মনে উঁকি দেয় প্রেমিক কার সঙ্গে কথা বলছে, কার সঙ্গে আড্ডা দিচ্ছে, কার সঙ্গে ঘুরতে যায় ইত্যাদি। এগুলো অবিশ্বাসের লক্ষণ। এগুলো ত্যাগ করুন।
৬. বাজে বকা : আপনার সহকর্মীরা আপনাকে পছন্দ করেন না, বাবা-মা কোনো কথা কানে তোলেন না, বন্ধুরা মোটা বলে মজা নেয়, আর এগুলো মেনে নিতে পারেন না আপনি। আসলে এসব পরিস্থিতির সঙ্গে খাপ খাইয়ে নেওয় শিখতে হয়। সম্পর্ক গড়তে আশাবাদী হতে হবে। আপনার কোন অঙ্গ কেমন তা জানতে বসে থাকেন না প্রেমিক। কাজেই এসব বিষয় নিয়ে বাজে বকবেন না।
৭. সবকিছু দিয়ে দেওয়া : কাউকে ভালোবাসার অর্থ এই নয় যে, তাকে সবকিছু দিয়ে দিতে হবে। অন্তত এত দ্রুত তো নয়ই। প্রেমিকের সঙ্গে সময় দিন, তাকে বোঝার চেষ্টা করুন। যদি একেবারেই খাপ না খায় তাহলে দুজনের দূরে সরে যাওয়াই ভালো। সম্পর্কের শুরু থেকেই সবকিছু উজাড় করে দেওয়ার চেষ্টা করবেন না।