02-26-2017, 04:18 PM
মূলত কেউই চান না তার মিষ্টি ভালোবাসার সম্পর্কটিতে টানাপোড়ন আসুক। ভেঙে যাক তিল তিল করে গড়ে নেয়া একেকটি স্বপ্ন। কিন্তু নিজেদেরই কিছু ভুলে সঙ্গী আমাদের কাছ থেকে দূরে সরে যান যা আমরা বুঝতেও পারি না। অথবা নিজেদের কিছু ভুলেই সম্পর্কে চলে আসে তিক্ততা যা দূর করতে অনেকেই মনে করেন সম্পর্ক ভেঙে ফেলাই উত্তম। কিন্তু সম্পর্কচ্ছেদই সমস্যার সমাধান নয়। বরং আমাদের মধ্যে কিছুটা পরিবর্তন এবং আমাদের নিজেদের কিছু গুণই ফিরিয়ে দিতে পারে সম্পর্কের মধুরতা এবং সেই সাথে সম্পর্ককে করতে পারে দীর্ঘস্থায়ী।
১) সঙ্গীর ছোটোখাটো বিষয় নজর করা
একটি স্বাভাবিক ভালোবাসার সম্পর্কে নারী ও পুরুষ কেউই অনেক বেশি কিছু চান না। দুজনেরই কাম্য থাকে সঙ্গী তার ছোটোখাটো ব্যাপারগুলোর দিকে নজর দিন এবং সে হিসেবে ছোট্ট কিছুর চাহিদাই পূরণ করুন। তাই সঙ্গীর এই ছোটোখাটো ব্যাপারগুলো নজর করার গুনটি সম্পর্কের জন্য বেশ সুখকর।
২) সঙ্গীকে বুঝতে পারার চেষ্টা
সঙ্গীর অপরের ব্যবহার নয় সঙ্গীর ভেতরের সত্যিকারের অবস্থা বুঝতে পারার ক্ষমতা সত্যিকার অর্থেই একটি সম্পর্ককে মধুর করে তোলে। সঙ্গী হয়তো রাগ দেখাচ্ছেন আপনার সাথে কিন্তু আপনি যদি তার রাগের পেছনের অভিমান বুঝতে পারার ক্ষমতা রাখেন তাহলে আপনি সঙ্গীকে অনেক খুশি রাখতে পারবেন সেইসাথে ধরে রাখতে পারবেন সম্পর্ককেও।
৩) কিছুটা কম্প্রোমাইজ করার মনোভাব
ভালোবাসার সম্পর্ক স্বাভাবিক হলে এতে স্বার্থপরতা থাকে না। তাই সবসময় নিজের চিন্তা না করে সঙ্গীর জন্য কিছুটা কম্প্রোমাইজ করার মনোভাব সম্পর্কে আনে মধুরতা। সেই সাথে সম্পর্ককে করে তোলে গভীর ও দীর্ঘস্থায়ী।
৪) সঙ্গীর পাশে সবসময় থাকার চেষ্টা
সঙ্গীর সুখে দুঃখে এবং তার বিপদে আপদে সবসময় পাশে থাকার বিষয়টি আপনার সঙ্গীর মনে প্রভাব ফেলবে অনেক। আপনার এই সাপোর্টটুকুই তাকে বিপদ থেকে উদ্ধারের আস্থা যোগাবে। এতে করে সম্পর্কে থাকবে মধুরতা ও সম্পর্ক হবে দীর্ঘস্থায়ী।
৫) নিজেকে সবসময় সঙ্গীর কাছে স্বচ্ছ রাখা
সন্দেহ একটি সুস্থ সুন্দর সম্পর্ককে মুহূর্তের মধ্যে নষ্ট করে দিতে পারে। তাই নিজেকে সব সময় সঙ্গীর কাছে স্বচ্ছ রাখার গুনটি সম্পর্কে কোনো প্রকার সন্দেহের সৃষ্টি করতে পারে না।
৬) ইগোটাকে দূরে রেখে সম্পর্ক নিয়ে ভাবা
ঝগড়া হতেই পারে। কিন্তু তার ধরে রেখে নিজের ইগোটাকে প্রাধান্য দিলে সম্পর্কে শুধুমাত্র তিক্ততাই চলে আসবে। তাই ইগো নিজে নয় সম্পর্কের জন্য যিনি ভাবতে পারেন তিনিই সম্পর্ককে মধুর করে তুলতে পারেন।
৭) সঙ্গীকে প্রাপ্য গুরুত্ব দেয়ার মনোভাব
সঙ্গীকে কখনো নিজের থেকে কোনো অংশে ছোটো ভাববেন না। যদি সঙ্গীকে প্রাপ্য গুরুত্ব ও সম্মান দিতে না পারেন তাহলে সেটি কোনো সম্পর্কের মধ্যেই পড়বে না। যদি সঙ্গীকে তার প্রাপ্য সম্মান ও গুরুত্ব দেয়ার মনোভাব আপনার মধ্যে থাকে তবেই সম্প্রকে আসবে সুখ এবং সম্পর্ক হবে দীর্ঘস্থায়ী।
১) সঙ্গীর ছোটোখাটো বিষয় নজর করা
একটি স্বাভাবিক ভালোবাসার সম্পর্কে নারী ও পুরুষ কেউই অনেক বেশি কিছু চান না। দুজনেরই কাম্য থাকে সঙ্গী তার ছোটোখাটো ব্যাপারগুলোর দিকে নজর দিন এবং সে হিসেবে ছোট্ট কিছুর চাহিদাই পূরণ করুন। তাই সঙ্গীর এই ছোটোখাটো ব্যাপারগুলো নজর করার গুনটি সম্পর্কের জন্য বেশ সুখকর।
২) সঙ্গীকে বুঝতে পারার চেষ্টা
সঙ্গীর অপরের ব্যবহার নয় সঙ্গীর ভেতরের সত্যিকারের অবস্থা বুঝতে পারার ক্ষমতা সত্যিকার অর্থেই একটি সম্পর্ককে মধুর করে তোলে। সঙ্গী হয়তো রাগ দেখাচ্ছেন আপনার সাথে কিন্তু আপনি যদি তার রাগের পেছনের অভিমান বুঝতে পারার ক্ষমতা রাখেন তাহলে আপনি সঙ্গীকে অনেক খুশি রাখতে পারবেন সেইসাথে ধরে রাখতে পারবেন সম্পর্ককেও।
৩) কিছুটা কম্প্রোমাইজ করার মনোভাব
ভালোবাসার সম্পর্ক স্বাভাবিক হলে এতে স্বার্থপরতা থাকে না। তাই সবসময় নিজের চিন্তা না করে সঙ্গীর জন্য কিছুটা কম্প্রোমাইজ করার মনোভাব সম্পর্কে আনে মধুরতা। সেই সাথে সম্পর্ককে করে তোলে গভীর ও দীর্ঘস্থায়ী।
৪) সঙ্গীর পাশে সবসময় থাকার চেষ্টা
সঙ্গীর সুখে দুঃখে এবং তার বিপদে আপদে সবসময় পাশে থাকার বিষয়টি আপনার সঙ্গীর মনে প্রভাব ফেলবে অনেক। আপনার এই সাপোর্টটুকুই তাকে বিপদ থেকে উদ্ধারের আস্থা যোগাবে। এতে করে সম্পর্কে থাকবে মধুরতা ও সম্পর্ক হবে দীর্ঘস্থায়ী।
৫) নিজেকে সবসময় সঙ্গীর কাছে স্বচ্ছ রাখা
সন্দেহ একটি সুস্থ সুন্দর সম্পর্ককে মুহূর্তের মধ্যে নষ্ট করে দিতে পারে। তাই নিজেকে সব সময় সঙ্গীর কাছে স্বচ্ছ রাখার গুনটি সম্পর্কে কোনো প্রকার সন্দেহের সৃষ্টি করতে পারে না।
৬) ইগোটাকে দূরে রেখে সম্পর্ক নিয়ে ভাবা
ঝগড়া হতেই পারে। কিন্তু তার ধরে রেখে নিজের ইগোটাকে প্রাধান্য দিলে সম্পর্কে শুধুমাত্র তিক্ততাই চলে আসবে। তাই ইগো নিজে নয় সম্পর্কের জন্য যিনি ভাবতে পারেন তিনিই সম্পর্ককে মধুর করে তুলতে পারেন।
৭) সঙ্গীকে প্রাপ্য গুরুত্ব দেয়ার মনোভাব
সঙ্গীকে কখনো নিজের থেকে কোনো অংশে ছোটো ভাববেন না। যদি সঙ্গীকে প্রাপ্য গুরুত্ব ও সম্মান দিতে না পারেন তাহলে সেটি কোনো সম্পর্কের মধ্যেই পড়বে না। যদি সঙ্গীকে তার প্রাপ্য সম্মান ও গুরুত্ব দেয়ার মনোভাব আপনার মধ্যে থাকে তবেই সম্প্রকে আসবে সুখ এবং সম্পর্ক হবে দীর্ঘস্থায়ী।