02-26-2017, 04:38 PM
লাইফ ডেস্কঃ মানুষ কখন যে প্রেমে পড়ে যায় অনেক সময় সে নিজেও তা জানে না। হয়তো মানুষটির সাথে আপনার পরিচয় খুব বেশিদিনের না। কিন্তু কিছুদিন মেলামেশার পরেই বুঝতে পারছেন যে আপনি তার প্রেমে পড়েছেন। এক মূহুর্তও থাকতে পারছেন না তাকে ছাড়া।
প্রতিদিনই
দেখা করতে ইচ্ছে হয় তার সাথে। আর ফোনে তো কথা হচ্ছেই কিছুক্ষণ পর পর। কথা নেই, বার্তা নেই হুট করে এভাবে প্রেমে পড়ার কোনো মানে আছে? কেন প্রেমে পড়ে মানুষ? রহস্যের সেই জাল খুলতে অন্ত নেই গবেষণারও।
প্রেমে পড়ার পেছনে আছে বেশ কিছু কারণ। শারীরিক ও মানসিক উদ্দীপনার সমন্বয়েই মূলত মানুষ প্রেমে পড়ে। তবে আছে আরও কিছু বিচিত্র কারণ। আসুন জেনে নেয়া যাক বিশেষজ্ঞদের
মতে প্রেমে পড়ার ৭টি কারণ সম্পর্কে----
শারীরিক
আকর্ষণটা প্রথমেই নাড়া দেয়ঃ- পুরুষের প্রতি নারীর সহজাত আকর্ষণ একটি চিরন্তন ব্যাপার। প্রেমে পড়ার মূল একটি কারণ হচ্ছে নারী- পুরুষের সহজাত আকর্ষণ। দু’টি মানুষ পরষ্পরের শারীরিক সৌন্দর্যের প্রতি আকর্ষণবোধ করে এবং একে অপরের সান্নিধ্য পাওয়ার জন্য অস্থির হয়ে ওঠে। এই আকর্ষণটাই প্রেমে পড়ার ক্ষেত্রে বিশেষ ভূমিকা রাখে প্রথমেই।
একাকীত্ব দূর করার ইচ্ছাঃ- অধিকাংশ মানুষই একা থাকতে পছন্দ করে না। একাকীত্বের ভয়ে মানুষের মন সব সময়েই সঙ্গী খোঁজে। আর
তাই যখন কাউকে সব কিছু মিলিয়ে পছন্দ হয় তখন তার প্রতি বিশেষ দূর্বলতা সৃষ্টি হয়। তার সঙ্গ পাওয়ার জন্য এবং কথা বলার জন্য মন অস্থির থাকে। সেই মানুষটির
সঙ্গে সারা জীবন কাটিয়ে দেয়ার বাসনা থেকেই মানুষ প্রেমে পড়ে সেই মানুষটির।
হরমোনের প্রভাবঃ- বেশিরভাগ প্রাণীর শরীর থেকে বিশেষ কিছু হরমোন নিঃসরণ হয়। এই বিশেষ হরমোনগুলোর কারণে বিপরীত লিঙ্গের প্রতি আকর্ষণ সৃষ্টি হয়।
এই
হরমোনগুলো মস্তিষ্কে বিশেষ ধরণের উদ্দীপনা জাগায় যা বিপরীত লিঙ্গের প্রতি আকর্ষণ সৃষ্টি করে এবং মানুষকে প্রেমে পড়তে সহায়তা করে। অক্সিটোসিন ও ভাসোপ্রেসিন
হলো দু’টি প্রধান হরমোন যা মনে রোমান্স সৃষ্টি করতে বিশেষ ভূমিকা রাখে।
বিপরীত লিঙ্গের প্রতি সহজাত কৌতুহলঃ- প্রতিটি মানুষেরই তার বিপরীত লিঙ্গের প্রতি সহজাত কৌতুহল থাকে। বিপরীত লিঙ্গের মানুষটি কেমন, তার চিন্তা ভাবনা কেমন, তার শারীরিক গঠন, মানসিক দূর্বলতা, জীবনযাপন, স্বভাব
ইত্যাদি নিয়েস্বাভাবিক ভাবেই কৌতুহল থাকে। আর এই কৌতুহলের কারণেই
একসঙ্গে বেশি সময় কাটানোর
ইচ্ছে জাগে মনে। ফলে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। প্রেম নিয়ে ফ্যান্টাসিঃ- ছোটবেলা থেকেই বেশিরভাগ মানুষ প্রেম বিষয়ক কিছু ফ্যান্টাসি নিয়ে বেড়ে ওঠে। এই ফ্যান্টাসি গুলোর প্রভাবেও প্রেমে পড়ে। বাস্তব প্রেম আর ফ্যান্টাসির সাথে যখন মিল পাওয়া যায় না, তখন হতাশও হয়।
বন্ধুদের প্রভাবঃ- বন্ধুরা অনেক সময় প্রেমের ক্ষেত্রে বিশেষ প্রভাব ফেলে। আপনার সাথে বিপরীত লিঙ্গের কারো মেলামেশা বা বন্ধুত্ব দেখলে অনেক সময় কাছের বন্ধুরা অনেক রকম
রসিকতা করে দু’জনকে নিয়ে। আবার কেউ কেউ জোর খাটিয়ে বলেই ফেলে যে, আপনার উচিত এখন বিপরীত লিঙ্গের মানুষটির সাথে প্রেম করা। এছাড়াও আশে পাশের বন্ধুদের সুখী প্রেমের সম্পর্ক দেখেও অনেকে প্রেম করার প্রতি আগ্রহবোধ করে এবং প্রেমে পড়ে।
গল্পের বই, নাটক, সিনেমার প্রভাবঃ- ছোটবেলার রূপকথার বইগুলোর কথা মনে আছে? গল্পের শেষে রাজকুমার আর
রাজকুমারীসুখেশান্তিতে
বসবাস করার কথা তো আমরা সবাই পড়েছি। বয়স বাড়ার সাথে সাথে নাটক ও সিনেমায় প্রেমিক- প্রেমিকার রোমান্টিক সম্পর্কগুলো দেখেও প্রেম করার ইচ্ছে হয়েছে অনেকের মনে। বাস্তব জীবনে প্রেমে পড়ার পেছনে এগুলোর ভূমিকা থাকে। গল্প কিংবা সিনেমার সুন্দর প্রেম
কাহিনী গুলোকে নিজের জীবনে প্রতিফলিত করার স্বপ্ন থেকেই অনেকে প্রেমে পড়ে।
প্রতিদিনই
দেখা করতে ইচ্ছে হয় তার সাথে। আর ফোনে তো কথা হচ্ছেই কিছুক্ষণ পর পর। কথা নেই, বার্তা নেই হুট করে এভাবে প্রেমে পড়ার কোনো মানে আছে? কেন প্রেমে পড়ে মানুষ? রহস্যের সেই জাল খুলতে অন্ত নেই গবেষণারও।
প্রেমে পড়ার পেছনে আছে বেশ কিছু কারণ। শারীরিক ও মানসিক উদ্দীপনার সমন্বয়েই মূলত মানুষ প্রেমে পড়ে। তবে আছে আরও কিছু বিচিত্র কারণ। আসুন জেনে নেয়া যাক বিশেষজ্ঞদের
মতে প্রেমে পড়ার ৭টি কারণ সম্পর্কে----
শারীরিক
আকর্ষণটা প্রথমেই নাড়া দেয়ঃ- পুরুষের প্রতি নারীর সহজাত আকর্ষণ একটি চিরন্তন ব্যাপার। প্রেমে পড়ার মূল একটি কারণ হচ্ছে নারী- পুরুষের সহজাত আকর্ষণ। দু’টি মানুষ পরষ্পরের শারীরিক সৌন্দর্যের প্রতি আকর্ষণবোধ করে এবং একে অপরের সান্নিধ্য পাওয়ার জন্য অস্থির হয়ে ওঠে। এই আকর্ষণটাই প্রেমে পড়ার ক্ষেত্রে বিশেষ ভূমিকা রাখে প্রথমেই।
একাকীত্ব দূর করার ইচ্ছাঃ- অধিকাংশ মানুষই একা থাকতে পছন্দ করে না। একাকীত্বের ভয়ে মানুষের মন সব সময়েই সঙ্গী খোঁজে। আর
তাই যখন কাউকে সব কিছু মিলিয়ে পছন্দ হয় তখন তার প্রতি বিশেষ দূর্বলতা সৃষ্টি হয়। তার সঙ্গ পাওয়ার জন্য এবং কথা বলার জন্য মন অস্থির থাকে। সেই মানুষটির
সঙ্গে সারা জীবন কাটিয়ে দেয়ার বাসনা থেকেই মানুষ প্রেমে পড়ে সেই মানুষটির।
হরমোনের প্রভাবঃ- বেশিরভাগ প্রাণীর শরীর থেকে বিশেষ কিছু হরমোন নিঃসরণ হয়। এই বিশেষ হরমোনগুলোর কারণে বিপরীত লিঙ্গের প্রতি আকর্ষণ সৃষ্টি হয়।
এই
হরমোনগুলো মস্তিষ্কে বিশেষ ধরণের উদ্দীপনা জাগায় যা বিপরীত লিঙ্গের প্রতি আকর্ষণ সৃষ্টি করে এবং মানুষকে প্রেমে পড়তে সহায়তা করে। অক্সিটোসিন ও ভাসোপ্রেসিন
হলো দু’টি প্রধান হরমোন যা মনে রোমান্স সৃষ্টি করতে বিশেষ ভূমিকা রাখে।
বিপরীত লিঙ্গের প্রতি সহজাত কৌতুহলঃ- প্রতিটি মানুষেরই তার বিপরীত লিঙ্গের প্রতি সহজাত কৌতুহল থাকে। বিপরীত লিঙ্গের মানুষটি কেমন, তার চিন্তা ভাবনা কেমন, তার শারীরিক গঠন, মানসিক দূর্বলতা, জীবনযাপন, স্বভাব
ইত্যাদি নিয়েস্বাভাবিক ভাবেই কৌতুহল থাকে। আর এই কৌতুহলের কারণেই
একসঙ্গে বেশি সময় কাটানোর
ইচ্ছে জাগে মনে। ফলে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। প্রেম নিয়ে ফ্যান্টাসিঃ- ছোটবেলা থেকেই বেশিরভাগ মানুষ প্রেম বিষয়ক কিছু ফ্যান্টাসি নিয়ে বেড়ে ওঠে। এই ফ্যান্টাসি গুলোর প্রভাবেও প্রেমে পড়ে। বাস্তব প্রেম আর ফ্যান্টাসির সাথে যখন মিল পাওয়া যায় না, তখন হতাশও হয়।
বন্ধুদের প্রভাবঃ- বন্ধুরা অনেক সময় প্রেমের ক্ষেত্রে বিশেষ প্রভাব ফেলে। আপনার সাথে বিপরীত লিঙ্গের কারো মেলামেশা বা বন্ধুত্ব দেখলে অনেক সময় কাছের বন্ধুরা অনেক রকম
রসিকতা করে দু’জনকে নিয়ে। আবার কেউ কেউ জোর খাটিয়ে বলেই ফেলে যে, আপনার উচিত এখন বিপরীত লিঙ্গের মানুষটির সাথে প্রেম করা। এছাড়াও আশে পাশের বন্ধুদের সুখী প্রেমের সম্পর্ক দেখেও অনেকে প্রেম করার প্রতি আগ্রহবোধ করে এবং প্রেমে পড়ে।
গল্পের বই, নাটক, সিনেমার প্রভাবঃ- ছোটবেলার রূপকথার বইগুলোর কথা মনে আছে? গল্পের শেষে রাজকুমার আর
রাজকুমারীসুখেশান্তিতে
বসবাস করার কথা তো আমরা সবাই পড়েছি। বয়স বাড়ার সাথে সাথে নাটক ও সিনেমায় প্রেমিক- প্রেমিকার রোমান্টিক সম্পর্কগুলো দেখেও প্রেম করার ইচ্ছে হয়েছে অনেকের মনে। বাস্তব জীবনে প্রেমে পড়ার পেছনে এগুলোর ভূমিকা থাকে। গল্প কিংবা সিনেমার সুন্দর প্রেম
কাহিনী গুলোকে নিজের জীবনে প্রতিফলিত করার স্বপ্ন থেকেই অনেকে প্রেমে পড়ে।