01-10-2017, 05:13 PM
তাহলে একটি বিষয় নিশ্চয়ই আপনারও নজর এড়ায়নি। বই বা সংবাদপত্র রেখে দিলে তা যত পুরনো হয়, অধিকাংশ ক্ষেত্রেই তার রং বদলে গিয়ে হলদে বা বাদামি হয়ে যেতে থাকে।
কিন্তু কেন এমনটা হয় জানেন?
বাড়িতে অনেক পুরনো বই বা খবরের কাগজ আছে? তাহলে একটি বিষয় নিশ্চয়ই আপনারও নজর এড়ায়নি। বই বা সংবাদপত্র রেখে দিলে তা যত পুরনো হয়, অধিকাংশ ক্ষেত্রেই তার রং বদলে গিয়ে হলদে বা বাদামি হয়ে যেতে থাকে। কিন্তু কেন এমনটা হয়?
একটি ওয়েবসাইটে প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, কাগজ তৈরি হয় কাঠের মণ্ড থেকে। এই কাঠের মণ্ডে দু’টি জিনিস প্রচুর পরিমাণে থাকে। একটি হল সেলুলস এবং লিগনিন। যত সময় যায়, এই জিনিসগুলি অক্সিজেন এবং সূর্যের আলোর সংস্পর্শে এসে প্রাকৃতিক নিয়মেই ইলেক্ট্রন ক্ষয় করতে থাকে।
যে পদ্ধতিকে বলা হয় অক্সিডেশন। যত ইলেক্ট্রন ক্ষয় হয়, তত পুরনো কাগজের রং বাদামি বা হলদেটে হয়ে যায়।
এই কারণেই গুরুত্বপূর্ণ জিনিস ছাপা হলে তা এমন কাগজে ছাপার চেষ্টা করা হয় যার মধ্যে লিগনিনেপ মাত্রা কম থাকে, ফলে সেই কাগজও দীর্ঘস্থায়ী হয়।
-এবেলা
কিন্তু কেন এমনটা হয় জানেন?
বাড়িতে অনেক পুরনো বই বা খবরের কাগজ আছে? তাহলে একটি বিষয় নিশ্চয়ই আপনারও নজর এড়ায়নি। বই বা সংবাদপত্র রেখে দিলে তা যত পুরনো হয়, অধিকাংশ ক্ষেত্রেই তার রং বদলে গিয়ে হলদে বা বাদামি হয়ে যেতে থাকে। কিন্তু কেন এমনটা হয়?
একটি ওয়েবসাইটে প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, কাগজ তৈরি হয় কাঠের মণ্ড থেকে। এই কাঠের মণ্ডে দু’টি জিনিস প্রচুর পরিমাণে থাকে। একটি হল সেলুলস এবং লিগনিন। যত সময় যায়, এই জিনিসগুলি অক্সিজেন এবং সূর্যের আলোর সংস্পর্শে এসে প্রাকৃতিক নিয়মেই ইলেক্ট্রন ক্ষয় করতে থাকে।
যে পদ্ধতিকে বলা হয় অক্সিডেশন। যত ইলেক্ট্রন ক্ষয় হয়, তত পুরনো কাগজের রং বাদামি বা হলদেটে হয়ে যায়।
এই কারণেই গুরুত্বপূর্ণ জিনিস ছাপা হলে তা এমন কাগজে ছাপার চেষ্টা করা হয় যার মধ্যে লিগনিনেপ মাত্রা কম থাকে, ফলে সেই কাগজও দীর্ঘস্থায়ী হয়।
-এবেলা