01-10-2017, 09:30 PM
অসাধারন সুন্দর জায়গা,জল ও জঙ্গলের কাব্য একটি প্রাকৃতিক রিসোর্ট এর নাম। রিসোর্টটি পূবাইলে এক সাবেক পাইলট তৈরি করেছেন। তবে রিসোর্টে আধুনিক কিছু নাই বললেই চলে। পাইলট ভদ্রলোক খুব বেশি পরিবর্তন করতে চায়নি গ্রামটিকে।প্রকৃতিকে খুব বেশি পরিবর্তন না করে বিশাল এক জায়গা নিয়ে তৈরি করা হয়েছে রিসোর্ট।
বিশাল একটি বিল, পুকুর আর বন-জঙ্গল আছে এখানে। যে কেউ চাইলে একটা দিন এখানে কাটিয়ে ঘুরে আসতে পারেন।
খুবই অন্যরকম পরিবেশ নিয়ে তৈরি এই রিসোর্ট।
যাতায়াত
টংগী,নরসিংদী, ভৈরব বা কালিগঞ্জ এর বাসে পুবাইল কলেজ গেট নেমে পড়ুন।বামে রাস্তায় ব্যাটরী চালিত রিক্সায় করে প্রায় তিন মাইল গেলেই পাইলট বাড়ি বা জল ও জঙ্গলের কাব্য।এলাকাটি ডেমোরপাড়া নামে পরিচিত।
খরচটা একটু বেশী। তবে খাবার সেই খরচের ভেতরেই থাকবে।
সারাদিনের জন্য জনপ্রতি ১৫০০ টাকা (সকালের সাস্তা, দুপুরের খাবার আর বিকেলে স্ন্যাক্স)।এক দিন এবং একরাতের জন্য ৩০০০ টাকা জন প্রতি। শিশু, কাজের লোক ও ড্রাইভারদের জন্য ৬০০ টাকা জন প্রতি।
এখানের পৌছানোর সাথে সাথেই আপ্যায়নে রয়েছে শরবতের ব্যবস্থা।
নাস্তায় চিতই পিঠা, গুড়, লুচি, মাংশ, ভাজি, মুড়ি এবং চা।সকাল আর দুপুরের মধ্য সময়ে রয়েছে রিসোর্ট এর নিজস্ব মৌসুমি ফলাহারের ব্যবস্থা। দুপুরের খাবার হিসেবে ১০/১২ রকম দেশী আইটেম।
মোটা চালের ভাত, পোলাও, মুরগির ঝোল, ছোট মাছ আর টক দিয়ে কচুমুখির ঝোল, দেশী রুই মাছ, ডাল, সবজি,নোনা ইলিশের বড়া এবং কয়েক রকমের সুস্বাদু ভর্তা।
বিকালে রয়েছে পিঠা আর চায়ের ব্যবস্থা।
খাবারের আয়োজনের ত্রুটি রাখেননি এখানকার কর্তৃপক্ষ।
মহিলাদের জন্য রয়েছে আলাদা নামাযের ঘর।
রয়েছে গান-বাজনার ব্যবস্থা।পরিবার আর বন্ধু-বান্ধব নিয়ে কাটাতে পারেন অসম্ভব সুন্দর একটা দিন।
বিশাল একটি বিল, পুকুর আর বন-জঙ্গল আছে এখানে। যে কেউ চাইলে একটা দিন এখানে কাটিয়ে ঘুরে আসতে পারেন।
খুবই অন্যরকম পরিবেশ নিয়ে তৈরি এই রিসোর্ট।
যাতায়াত
টংগী,নরসিংদী, ভৈরব বা কালিগঞ্জ এর বাসে পুবাইল কলেজ গেট নেমে পড়ুন।বামে রাস্তায় ব্যাটরী চালিত রিক্সায় করে প্রায় তিন মাইল গেলেই পাইলট বাড়ি বা জল ও জঙ্গলের কাব্য।এলাকাটি ডেমোরপাড়া নামে পরিচিত।
খরচটা একটু বেশী। তবে খাবার সেই খরচের ভেতরেই থাকবে।
সারাদিনের জন্য জনপ্রতি ১৫০০ টাকা (সকালের সাস্তা, দুপুরের খাবার আর বিকেলে স্ন্যাক্স)।এক দিন এবং একরাতের জন্য ৩০০০ টাকা জন প্রতি। শিশু, কাজের লোক ও ড্রাইভারদের জন্য ৬০০ টাকা জন প্রতি।
এখানের পৌছানোর সাথে সাথেই আপ্যায়নে রয়েছে শরবতের ব্যবস্থা।
নাস্তায় চিতই পিঠা, গুড়, লুচি, মাংশ, ভাজি, মুড়ি এবং চা।সকাল আর দুপুরের মধ্য সময়ে রয়েছে রিসোর্ট এর নিজস্ব মৌসুমি ফলাহারের ব্যবস্থা। দুপুরের খাবার হিসেবে ১০/১২ রকম দেশী আইটেম।
মোটা চালের ভাত, পোলাও, মুরগির ঝোল, ছোট মাছ আর টক দিয়ে কচুমুখির ঝোল, দেশী রুই মাছ, ডাল, সবজি,নোনা ইলিশের বড়া এবং কয়েক রকমের সুস্বাদু ভর্তা।
বিকালে রয়েছে পিঠা আর চায়ের ব্যবস্থা।
খাবারের আয়োজনের ত্রুটি রাখেননি এখানকার কর্তৃপক্ষ।
মহিলাদের জন্য রয়েছে আলাদা নামাযের ঘর।
রয়েছে গান-বাজনার ব্যবস্থা।পরিবার আর বন্ধু-বান্ধব নিয়ে কাটাতে পারেন অসম্ভব সুন্দর একটা দিন।