03-01-2017, 12:04 AM
বিভিন্ন কারণে শরীরের তাপমাত্রা বৃদ্ধি পায়। আপনার চারপাশের পরিবেশ এতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। গ্রীষ্মের ঠা ঠা রোদের কারণেও দেহের তাপমাত্রা বৃদ্ধি পায়। আপনি কী ধরনের খাবার খাচ্ছেন তার দ্বারাও বৃদ্ধি পেতে পারে আপনার দেহের তাপমাত্রা। মসলাযুক্ত খাবার, অ্যালকোহল, ক্যাফেইন ইত্যাদি খাবারগুলো অভ্যন্তরীণভাবে দেহের তাপমাত্রা বৃদ্ধি করতে পারে। কিছু ঔষধ অথবা অসুস্থতার কারণেও বৃদ্ধি পেতে পারে আপনার দেহের তাপমাত্রা।
মানুষের দেহের স্বাভাবিক তাপমাত্রা হচ্ছে ৩৬.৫-৩৭.৫ ডিগ্রী সেন্টিগ্রেট বা ৯৭.৭-৯৯.৫ ডিগ্রী ফারেনহাইট। বাহ্যিক আবহাওয়ার অবস্থা যাই থাকুক না কেন শরীরের নিয়মিত কাজগুলো সঠিকভাবে পরিচালনার জন্য দেহের অভ্যন্তরীণ তাপ ঠিক রাখা প্রয়োজন। শরীরের তাপমাত্রা বৃদ্ধি পাওয়া কোন রোগ নয় কিন্তু একে হালকা ভাবেও নেয়া ঠিক নয়। কারণ এটি নিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থা করা না হলে হিটস্ট্রোক হতে পারে। শরীরের তাপমাত্রা বেশি থাকলে তা দুর্বলতা, অলসতা, মাথা ঘোরানো, মাথাব্যথা, বমি বমিভাব, পেশীর সংকোচন, অত্যধিক ঘাম হয় এবং হৃদস্পন্দন দ্রুত হয়। এছাড়াও প্রায়ই ডিহাইড্রেশনের সমস্যাও দেখা যেতে পারে। শরীরের তাপমাত্রা কমানোর উপায় নিয়েই আজকের এই ফিচার।
১। ঠান্ডা পানি
দেহের তাপ কমতে সাহায্য করে ঠান্ডা পানি। আপনার দেহের তাপমাত্রা বৃদ্ধি পাচ্ছে দেখলেই এক গ্লাস ঠান্ডা পানি পান করে নিন। ১৫ মিনিট পর পর ঠান্ডা পানি চুমুক দিয়ে খান। এটি ডিহাইড্রেশন হওয়া প্রতিরোধ করবে। এছাড়াও ঠান্ডা পানি পূর্ণ বালতিতে পা ভিজিয়ে রাখুন ১৫-২০ মিনিট যাবৎ। এর ফলে শরীরের অতিরিক্ত তাপ কমবে।
২। মধু এবং দুধ
শরীরের তাপ কমাতে চমৎকারভাবে কাজ করে মধু ও ঠান্ডা দুধ। এজন্য ১ গ্লাস ঠান্ডা দুধের সাথে ১ টেবিল চামচ মধু মিশিয়ে পান করলে কার্যকরী ফল পাবেন।
৩। চন্দন ও পানি
চন্দনের গুঁড়া পানি বা ঠান্ডা দুধের সাথে মিশিয়ে মসৃণ পেস্ট তৈরি করুন। এই পেস্ট আপনার কপালে ও চিবুকে লাগান। ত্বককে তাৎক্ষণিকভাবে ঠান্ডা করার এবং অত্যধিক তাপমাত্রা কমাবার এটা পরীক্ষিত একটি কৌশল। এই মিশ্রণের সাথে কয়েক ফোঁটা গোলাপজল মিশিয়ে নিলে আরো ভালো ফল পাওয়া যায়।
৪। ঘোল
আয়ুরবেদ মতে, শরীরের তাপমাত্রা কমানোর কার্যকরী প্রতিকার হচ্ছে ঘোল। এছাড়াও অত্যধিক ঘামের কারণে শরীর থেকে যে ভিটামিন ও মিনারেল বের হয়ে যায় তা পূরণ করতেও সাহায্য করে ঘোল। গরমের সময়ে সকালে ১ গ্লাস ঘোল পান করলে সারাদিন শরীর ঠান্ডা থাকবে।
৫। ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার
ভিটামিন সি সমৃদ্ধ সবজি ও ফল দেহের তাপমাত্রা কমাতে অত্যন্ত কার্যকরী। গরমের সময় অভ্যন্তরীণ ও বাহ্যিক ভাবে শরীরের তাপ বৃদ্ধি পায়। সেই সময় ভিটামিন সি সমৃদ্ধ সবজি ও ফল খেলে শরীরের তাপমাত্রা কমতে সাহায্য করে।
সূত্র : বিউটি হেলথ টিপস ও টপ টেন হোম রেমেডিস
মানুষের দেহের স্বাভাবিক তাপমাত্রা হচ্ছে ৩৬.৫-৩৭.৫ ডিগ্রী সেন্টিগ্রেট বা ৯৭.৭-৯৯.৫ ডিগ্রী ফারেনহাইট। বাহ্যিক আবহাওয়ার অবস্থা যাই থাকুক না কেন শরীরের নিয়মিত কাজগুলো সঠিকভাবে পরিচালনার জন্য দেহের অভ্যন্তরীণ তাপ ঠিক রাখা প্রয়োজন। শরীরের তাপমাত্রা বৃদ্ধি পাওয়া কোন রোগ নয় কিন্তু একে হালকা ভাবেও নেয়া ঠিক নয়। কারণ এটি নিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থা করা না হলে হিটস্ট্রোক হতে পারে। শরীরের তাপমাত্রা বেশি থাকলে তা দুর্বলতা, অলসতা, মাথা ঘোরানো, মাথাব্যথা, বমি বমিভাব, পেশীর সংকোচন, অত্যধিক ঘাম হয় এবং হৃদস্পন্দন দ্রুত হয়। এছাড়াও প্রায়ই ডিহাইড্রেশনের সমস্যাও দেখা যেতে পারে। শরীরের তাপমাত্রা কমানোর উপায় নিয়েই আজকের এই ফিচার।
১। ঠান্ডা পানি
দেহের তাপ কমতে সাহায্য করে ঠান্ডা পানি। আপনার দেহের তাপমাত্রা বৃদ্ধি পাচ্ছে দেখলেই এক গ্লাস ঠান্ডা পানি পান করে নিন। ১৫ মিনিট পর পর ঠান্ডা পানি চুমুক দিয়ে খান। এটি ডিহাইড্রেশন হওয়া প্রতিরোধ করবে। এছাড়াও ঠান্ডা পানি পূর্ণ বালতিতে পা ভিজিয়ে রাখুন ১৫-২০ মিনিট যাবৎ। এর ফলে শরীরের অতিরিক্ত তাপ কমবে।
২। মধু এবং দুধ
শরীরের তাপ কমাতে চমৎকারভাবে কাজ করে মধু ও ঠান্ডা দুধ। এজন্য ১ গ্লাস ঠান্ডা দুধের সাথে ১ টেবিল চামচ মধু মিশিয়ে পান করলে কার্যকরী ফল পাবেন।
৩। চন্দন ও পানি
চন্দনের গুঁড়া পানি বা ঠান্ডা দুধের সাথে মিশিয়ে মসৃণ পেস্ট তৈরি করুন। এই পেস্ট আপনার কপালে ও চিবুকে লাগান। ত্বককে তাৎক্ষণিকভাবে ঠান্ডা করার এবং অত্যধিক তাপমাত্রা কমাবার এটা পরীক্ষিত একটি কৌশল। এই মিশ্রণের সাথে কয়েক ফোঁটা গোলাপজল মিশিয়ে নিলে আরো ভালো ফল পাওয়া যায়।
৪। ঘোল
আয়ুরবেদ মতে, শরীরের তাপমাত্রা কমানোর কার্যকরী প্রতিকার হচ্ছে ঘোল। এছাড়াও অত্যধিক ঘামের কারণে শরীর থেকে যে ভিটামিন ও মিনারেল বের হয়ে যায় তা পূরণ করতেও সাহায্য করে ঘোল। গরমের সময়ে সকালে ১ গ্লাস ঘোল পান করলে সারাদিন শরীর ঠান্ডা থাকবে।
৫। ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার
ভিটামিন সি সমৃদ্ধ সবজি ও ফল দেহের তাপমাত্রা কমাতে অত্যন্ত কার্যকরী। গরমের সময় অভ্যন্তরীণ ও বাহ্যিক ভাবে শরীরের তাপ বৃদ্ধি পায়। সেই সময় ভিটামিন সি সমৃদ্ধ সবজি ও ফল খেলে শরীরের তাপমাত্রা কমতে সাহায্য করে।
সূত্র : বিউটি হেলথ টিপস ও টপ টেন হোম রেমেডিস