03-02-2017, 03:46 PM
ফেসবুক ব্যবহারকারী কোনো ব্যক্তি আত্মহত্যার ঝুঁকিতে আছে কিনা তা চিহ্নিত করতে ‘আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স’ বা ‘কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা’ ব্যবহার শুরু করেছে ফেসবুক।
জনপ্রিয় এই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমটি একটি বিশেষ ধরনের অ্যালগরিদম তৈরি করেছে যেটি ব্যবহারকারীর শেয়ার করা পোস্ট কোনো ইঙ্গিত বহন করে কিনা বা সেই ব্যক্তি আত্মহত্যার ঝুঁকিতে আছে কিনা সেই বিষয়গুলো চিহ্নিত করে সতর্ক সংকেত দেবে।
এরপর ফেসবুকের মানবাধিকার সম্পর্কিত দল নিশ্চিত করবে আসলেও পোস্টগুলো সতর্কমূলক কিনা বা সেই ব্যবহারকারীর কোনো সাহায্যের প্রয়োজন আছে কি না।
আত্মহত্যা সম্পর্কিত ফেসবুকের যে হেল্পলাইন রয়েছে সেটির প্রধান বলছেন এ ধরনের উদ্যোগ শুধুমাত্র উপকারী নয়, জটিলও বটে।
বর্তমানে এই টুলটি পরীক্ষামূলকভাবে ব্যবহৃত হচ্ছে শুধুমাত্র যুক্তরাষ্ট্রে।
সামাজিট নেটওয়ার্কের এই মাধ্যমে এই প্রথমবারের মতো কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তি ব্যবহৃত হচ্ছে।
গত মাসে ফেসবুকের প্রতিষ্ঠাতা মার্ক জাকারবার্গ ঘোষণা দেন যে ফেসবুকে যারা আজগুবি খবর ছড়ান, সন্ত্রাসবাদে উস্কানি দেন কিংবা সহিংসতায় ইন্ধন যোগান, তাদের ওপর নজরদারি করতে পারে এমন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা তৈরির পরিকল্পনা করছে ফেসবুক।
যেসব ব্যবহারকারী আত্মহত্যার ঝুঁকিতে আছে বলে মনে করছে ফেসবুক, তাদের জন্য বিভিন্ন ধরনের পরামর্শের ব্যবস্থা করছে মাধ্যমটি।
যেমন দুঃখভারাক্রান্ত কথা বা কষ্টের কথা কোনো ব্যবহারকারী বললে সেটা এক ধরনের সিগন্যাল হিসেবে ধরে নেবে ফেসবুক।
এছাড়াও ফেসবুক লাইভেও বিভিন্ন পরামর্শের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
ফেসবুক বলছে, আত্মহত্যার প্রবণতা ঠেকানোর জন্য তারা যতটা সম্ভব চেষ্টা করছে।
জনপ্রিয় এই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমটি একটি বিশেষ ধরনের অ্যালগরিদম তৈরি করেছে যেটি ব্যবহারকারীর শেয়ার করা পোস্ট কোনো ইঙ্গিত বহন করে কিনা বা সেই ব্যক্তি আত্মহত্যার ঝুঁকিতে আছে কিনা সেই বিষয়গুলো চিহ্নিত করে সতর্ক সংকেত দেবে।
এরপর ফেসবুকের মানবাধিকার সম্পর্কিত দল নিশ্চিত করবে আসলেও পোস্টগুলো সতর্কমূলক কিনা বা সেই ব্যবহারকারীর কোনো সাহায্যের প্রয়োজন আছে কি না।
আত্মহত্যা সম্পর্কিত ফেসবুকের যে হেল্পলাইন রয়েছে সেটির প্রধান বলছেন এ ধরনের উদ্যোগ শুধুমাত্র উপকারী নয়, জটিলও বটে।
বর্তমানে এই টুলটি পরীক্ষামূলকভাবে ব্যবহৃত হচ্ছে শুধুমাত্র যুক্তরাষ্ট্রে।
সামাজিট নেটওয়ার্কের এই মাধ্যমে এই প্রথমবারের মতো কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তি ব্যবহৃত হচ্ছে।
গত মাসে ফেসবুকের প্রতিষ্ঠাতা মার্ক জাকারবার্গ ঘোষণা দেন যে ফেসবুকে যারা আজগুবি খবর ছড়ান, সন্ত্রাসবাদে উস্কানি দেন কিংবা সহিংসতায় ইন্ধন যোগান, তাদের ওপর নজরদারি করতে পারে এমন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা তৈরির পরিকল্পনা করছে ফেসবুক।
যেসব ব্যবহারকারী আত্মহত্যার ঝুঁকিতে আছে বলে মনে করছে ফেসবুক, তাদের জন্য বিভিন্ন ধরনের পরামর্শের ব্যবস্থা করছে মাধ্যমটি।
যেমন দুঃখভারাক্রান্ত কথা বা কষ্টের কথা কোনো ব্যবহারকারী বললে সেটা এক ধরনের সিগন্যাল হিসেবে ধরে নেবে ফেসবুক।
এছাড়াও ফেসবুক লাইভেও বিভিন্ন পরামর্শের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
ফেসবুক বলছে, আত্মহত্যার প্রবণতা ঠেকানোর জন্য তারা যতটা সম্ভব চেষ্টা করছে।