03-12-2017, 01:58 PM
সৌদি আরবে গ্রীষ্মের সময় প্রচণ্ড গরম থাকে। চারপাশে যেখানেই যাবেন সেখানেই তীব্র গরমে অস্থির অবস্থা। মাথার ওপর প্রখর রোদ আর মাটিও বেশ তপ্ত থাকে। কিন্তু গ্রীষ্মের এই প্রচণ্ড রোদেও কাবার মেঝে কিন্তু কখনোই গরম হয় না। বরং এখানেই একটু শান্তির পরশ পাওয়া যায়।
যারাই হজ বা ওমরাহ পালনের জন্য সৌদি আরবে গিয়েছেন তারা সবাই একটা বিষয়ে খুব অবাক হন। সব জায়গায় তীব্র গরম থাকলেও কাবার মেঝেতে পা রাখলে ছিটেফোটা গরমও অনুভূত হয় না। প্রচণ্ড গরমের মাঝেও গ্র্যান্ড মসজিদ এবং কাবার মেঝে কেন এতো ঠাণ্ডা থাকে জানেন?
সৌদি গ্যাজেটের এক প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, পবিত্র দুই মসজিদের সাধারণ সভাপতি জানিয়েছেন, কাবার মেঝে ঠাণ্ডা থাকার অন্যতম কারণ হচ্ছে এতে ব্যবহৃত মার্বেল পাথর। গ্রীস থেকে এই দুর্লভ থেসোস মার্বেল আমদানি করে সৌদি।
অনেকের ধারণা মেঝের তলদেশে ঠাণ্ডা পানির পাইপ ব্যবহার করার কারণেই মেঝে এতো ঠান্ডা থাকে। কিন্তু এসব অস্বীকার করে আসছে প্রশাসন। তাদের জোরালো দাবি, বিশেষ মার্বেল পাথরের কারণেই প্রচণ্ড গরমেও মেঝে গরম না হয়ে ঠাণ্ডাই থাকে।
যারাই হজ বা ওমরাহ পালনের জন্য সৌদি আরবে গিয়েছেন তারা সবাই একটা বিষয়ে খুব অবাক হন। সব জায়গায় তীব্র গরম থাকলেও কাবার মেঝেতে পা রাখলে ছিটেফোটা গরমও অনুভূত হয় না। প্রচণ্ড গরমের মাঝেও গ্র্যান্ড মসজিদ এবং কাবার মেঝে কেন এতো ঠাণ্ডা থাকে জানেন?
সৌদি গ্যাজেটের এক প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, পবিত্র দুই মসজিদের সাধারণ সভাপতি জানিয়েছেন, কাবার মেঝে ঠাণ্ডা থাকার অন্যতম কারণ হচ্ছে এতে ব্যবহৃত মার্বেল পাথর। গ্রীস থেকে এই দুর্লভ থেসোস মার্বেল আমদানি করে সৌদি।
অনেকের ধারণা মেঝের তলদেশে ঠাণ্ডা পানির পাইপ ব্যবহার করার কারণেই মেঝে এতো ঠান্ডা থাকে। কিন্তু এসব অস্বীকার করে আসছে প্রশাসন। তাদের জোরালো দাবি, বিশেষ মার্বেল পাথরের কারণেই প্রচণ্ড গরমেও মেঝে গরম না হয়ে ঠাণ্ডাই থাকে।