03-12-2017, 04:02 PM
রাত-দিনের আবর্তন, শীত ও গরমের আগমন, মেঘ-বৃষ্টি, ঠাণ্ডা-তুষারপাত ইত্যাদি সবকিছুই আল্লাহ তাআলা বান্দার কল্যাণে সৃষ্টি করেছেন। আল্লাহ তাআলা বিশ্বনবীর মাধ্যমে প্রত্যেক জিনিসের কল্যাণ কামনায় তাঁর নিকট আশ্রয় লাভের পদ্ধতি শিখিয়েছেন।
আল্লাহ তাআলা আকাশ থেকে পানির বর্ষণের মাধ্যমে জমিনে বান্দার রিযিকের ফয়সালা করে থাকেন ঠিকই, তথাপিও মেঘের মধ্যেও রয়েছে অকল্যাণ। এ কারণেই আকাশে মেঘ দেখা গেলে তা যেন বান্দার কল্যাণে আসে এবং এবং সব অকল্যাণ থেকে মানুষ মুক্তি পায়, সে দোয়া করাই বান্দার উচিত।
রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তাঁর উম্মতকে এমনই একটি দোয়াটি শিখিয়েছেন। যা এখানে তুলে ধরা হলো-
উচ্চারণ : আল্লাহুম্মা ইন্নি আউজুবিকা মিন সারির মা ফিহি (বুখারি)
অর্থ : হে আল্লাহ! আমি আপনার কাছে আশ্রয় চাই, এ মেঘের মধ্যে যে অনিষ্ট রয়েছে তার থেকে।
সুতরাং আকাশে মেঘ দেখা গেলে উম্মাতে মুহাম্মাদির উচিত উক্ত দোয়ার মাধ্যমে মেঘের অকল্যাণ থেকে মুক্তি লাভের প্রার্থনা করা।
আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে মেঘ-বৃষ্টি অকল্যাণ থেকে রক্ষা করে কল্যাণ লাভ করার তাওফিক দান করুন। আমিন।
সূত্রঃ জাগো নিউজ
আল্লাহ তাআলা আকাশ থেকে পানির বর্ষণের মাধ্যমে জমিনে বান্দার রিযিকের ফয়সালা করে থাকেন ঠিকই, তথাপিও মেঘের মধ্যেও রয়েছে অকল্যাণ। এ কারণেই আকাশে মেঘ দেখা গেলে তা যেন বান্দার কল্যাণে আসে এবং এবং সব অকল্যাণ থেকে মানুষ মুক্তি পায়, সে দোয়া করাই বান্দার উচিত।
রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তাঁর উম্মতকে এমনই একটি দোয়াটি শিখিয়েছেন। যা এখানে তুলে ধরা হলো-
উচ্চারণ : আল্লাহুম্মা ইন্নি আউজুবিকা মিন সারির মা ফিহি (বুখারি)
অর্থ : হে আল্লাহ! আমি আপনার কাছে আশ্রয় চাই, এ মেঘের মধ্যে যে অনিষ্ট রয়েছে তার থেকে।
সুতরাং আকাশে মেঘ দেখা গেলে উম্মাতে মুহাম্মাদির উচিত উক্ত দোয়ার মাধ্যমে মেঘের অকল্যাণ থেকে মুক্তি লাভের প্রার্থনা করা।
আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে মেঘ-বৃষ্টি অকল্যাণ থেকে রক্ষা করে কল্যাণ লাভ করার তাওফিক দান করুন। আমিন।
সূত্রঃ জাগো নিউজ