03-12-2017, 04:04 PM
প্রশ্ন : আমরা যদি পীর-ফকিরদের কাছ থেকে তাবিজ না নিয়ে ঝাড়-ফুঁক করি, তাহলে কি সেটা জায়েজ হবে?
উত্তর : জি, তাবিজের পরিবর্তে যদি কেউ ঝাড়-ফুঁক নেন, তাহলে সেটা জায়েজ রয়েছে। কিন্তু এই ঝাড়-ফুঁকটা হতে হবে কোরআন এবং সুন্নাহর আলোকে। কোরআনের আয়াত থেকে, রাসূল (সা.) যেসব দোয়া হাদিসের মধ্যে আমাদের শিক্ষা দিয়েছেন, সেগুলো থেকে হতে হবে।
এ ছাড়া ঝাড়-ফুঁকেরও কিছু শর্ত রয়েছে। ওলামায়ে কেরাম তাঁদের কিতাবের মধ্যে উল্লেখ করেছেন। সেগুলো হতে হবে। কিন্তু ঝাড়-ফুঁকের নামেও বর্তমানে বাণিজ্যিক পদ্ধতি চালু হয়েছে। অত্যন্ত জঘন্যতম অপরাধ বিভিন্ন মানুষ করে যাচ্ছেন। তাই সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।
এখানে ওলামায়ে কেরাম সাতটি শর্তের কথা উল্লেখ করেছেন। এটি একটি দীর্ঘ আলোচ্য বিষয়। সেগুলো জানার চেষ্টা করুন। তবে এর জন্য সর্বপ্রথম শর্ত হচ্ছে, এটি কোরআন এবং সুন্নাত অনুমোদিত হতে হবে। তাহলেই এ ধরনের ঝাড়-ফুঁক জায়েজ রয়েছে। দ্বিতীয়ত, এটি আরবি ভাষায় হতে হবে। তৃতীয় এর মধ্যে কোনো প্রকার শিরকি বক্তব্য থাকতে পারবে না।
সূত্রঃ আপনার জিঙ্গাসা, এনটিভি অনলাইন
উত্তর : জি, তাবিজের পরিবর্তে যদি কেউ ঝাড়-ফুঁক নেন, তাহলে সেটা জায়েজ রয়েছে। কিন্তু এই ঝাড়-ফুঁকটা হতে হবে কোরআন এবং সুন্নাহর আলোকে। কোরআনের আয়াত থেকে, রাসূল (সা.) যেসব দোয়া হাদিসের মধ্যে আমাদের শিক্ষা দিয়েছেন, সেগুলো থেকে হতে হবে।
এ ছাড়া ঝাড়-ফুঁকেরও কিছু শর্ত রয়েছে। ওলামায়ে কেরাম তাঁদের কিতাবের মধ্যে উল্লেখ করেছেন। সেগুলো হতে হবে। কিন্তু ঝাড়-ফুঁকের নামেও বর্তমানে বাণিজ্যিক পদ্ধতি চালু হয়েছে। অত্যন্ত জঘন্যতম অপরাধ বিভিন্ন মানুষ করে যাচ্ছেন। তাই সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।
এখানে ওলামায়ে কেরাম সাতটি শর্তের কথা উল্লেখ করেছেন। এটি একটি দীর্ঘ আলোচ্য বিষয়। সেগুলো জানার চেষ্টা করুন। তবে এর জন্য সর্বপ্রথম শর্ত হচ্ছে, এটি কোরআন এবং সুন্নাত অনুমোদিত হতে হবে। তাহলেই এ ধরনের ঝাড়-ফুঁক জায়েজ রয়েছে। দ্বিতীয়ত, এটি আরবি ভাষায় হতে হবে। তৃতীয় এর মধ্যে কোনো প্রকার শিরকি বক্তব্য থাকতে পারবে না।
সূত্রঃ আপনার জিঙ্গাসা, এনটিভি অনলাইন