03-16-2017, 08:43 PM
নতুন সাত গ্রহে পর্যাপ্ত পানি
পৃথিবীর মতো নতুন সাত গ্রহে পর্যাপ্ত পানি আছে বলে দাবি করেছেন বিজ্ঞানীরা। তারা বলছেন, এই সাত গ্রহে সাগর, মহাসাগর রয়েছে। আর সেই পানি ঢাকা নেই কোনো পুরু বরফের চাদরের তলায়। যে তাপমাত্রা থাকলে পৃথিবীর সাগর, মহাসাগরের পানি তরল অবস্থায় থাকতে পারে, ঠিক সেই তাপমাত্রা আছে নতুন এই সাত গ্রহে। তাই সদ্য আবিষ্কৃত নতুন সাত গ্রহের পানিও রয়েছে একেবারে তরল অবস্থায়।
ভারতীয় গণমাধ্যমে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে এ কথা জানিয়েছেন নতুন সাত গ্রহের মূল আবিষ্কর্তা বিশিষ্ট জ্যোতির্বিজ্ঞানী মিশেল গিলন।
গত ২২ ফেব্রুয়ারি ওয়াশিংটনে নাসার সদর দফতরে বসে যে ৫ বিজ্ঞানী সগর্বে ঘোষণা করেছিলেন ‘পৃথিবী’র মতো নতুন সাত গ্রহের আবিষ্কারের খবর, বেলজিয়ামের লিগে বিশ্ববিদ্যালয়ের জ্যোতির্বিজ্ঞান, ভূপদার্থবিদ্যা ও সমুদ্রবিজ্ঞান বিভাগের এফএনআরএস রিসার্চ অ্যাসোসিয়েট মিশেল গিলন তাদের অন্যতম।
মিশেল গিলন জানান, নতুন সাত গ্রহের আবিষ্কারের ঘোষণার পরপরই মহাকাশে নাসার পাঠানো স্পিৎজার টেলিস্কোপ তো বটেই, মহাকাশে থাকা আরও দু’টি সুবিশাল টেলিস্কোপ-হাবল আর কেপলারও নজর রাখতে শুরু করেছে ‘ট্রাপিস্ট-১’ নক্ষত্রমণ্ডলের ওপর।
তিনি জানান, আগামী বছর নাসা মহাকাশে পাঠাচ্ছে আরও বড়, আরও দক্ষ টেলিস্কোপ। যার নাম- জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপ (জেডব্লিউএসটি)। তাই গিলনের প্রত্যাশা, ‘হয়তো আগামী বছর বা তার পরের বছরের মধ্যেই আমরা জানতে পারব ঠিক কতটুকু পানি আছে নতুন সাত গ্রহে।’
পৃথিবীর মতো নতুন সাত গ্রহে পর্যাপ্ত পানি আছে বলে দাবি করেছেন বিজ্ঞানীরা। তারা বলছেন, এই সাত গ্রহে সাগর, মহাসাগর রয়েছে। আর সেই পানি ঢাকা নেই কোনো পুরু বরফের চাদরের তলায়। যে তাপমাত্রা থাকলে পৃথিবীর সাগর, মহাসাগরের পানি তরল অবস্থায় থাকতে পারে, ঠিক সেই তাপমাত্রা আছে নতুন এই সাত গ্রহে। তাই সদ্য আবিষ্কৃত নতুন সাত গ্রহের পানিও রয়েছে একেবারে তরল অবস্থায়।
ভারতীয় গণমাধ্যমে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে এ কথা জানিয়েছেন নতুন সাত গ্রহের মূল আবিষ্কর্তা বিশিষ্ট জ্যোতির্বিজ্ঞানী মিশেল গিলন।
গত ২২ ফেব্রুয়ারি ওয়াশিংটনে নাসার সদর দফতরে বসে যে ৫ বিজ্ঞানী সগর্বে ঘোষণা করেছিলেন ‘পৃথিবী’র মতো নতুন সাত গ্রহের আবিষ্কারের খবর, বেলজিয়ামের লিগে বিশ্ববিদ্যালয়ের জ্যোতির্বিজ্ঞান, ভূপদার্থবিদ্যা ও সমুদ্রবিজ্ঞান বিভাগের এফএনআরএস রিসার্চ অ্যাসোসিয়েট মিশেল গিলন তাদের অন্যতম।
মিশেল গিলন জানান, নতুন সাত গ্রহের আবিষ্কারের ঘোষণার পরপরই মহাকাশে নাসার পাঠানো স্পিৎজার টেলিস্কোপ তো বটেই, মহাকাশে থাকা আরও দু’টি সুবিশাল টেলিস্কোপ-হাবল আর কেপলারও নজর রাখতে শুরু করেছে ‘ট্রাপিস্ট-১’ নক্ষত্রমণ্ডলের ওপর।
তিনি জানান, আগামী বছর নাসা মহাকাশে পাঠাচ্ছে আরও বড়, আরও দক্ষ টেলিস্কোপ। যার নাম- জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপ (জেডব্লিউএসটি)। তাই গিলনের প্রত্যাশা, ‘হয়তো আগামী বছর বা তার পরের বছরের মধ্যেই আমরা জানতে পারব ঠিক কতটুকু পানি আছে নতুন সাত গ্রহে।’