03-20-2017, 09:54 AM
ডাকাতদলের গল্প নিয়ে ‘আগ্নেয়গিরি’
কক্সবাজারে গানের শুটিং দিয়ে শুরু হয়েছে ‘আগ্নেয়গিরি’ ছবির কাজ। ছবিটি পরিচালনা করছেন শাহেদ চৌধুরী।
কোরিওগ্রাফি করছেন মাইকেল বাবু। আগামী মাস থেকে ছবির সিক্যুয়েন্সের শুটিং শুরু হবে জানিয়েছেন ছবির পরিচালক।
শাহেদ চৌধুরী এনটিভি অনলাইনকে বলেন, ‘অনেকদিন আগে থেকেই আমার কাছে একটি গল্প ছিল যা নিয়ে আমি চলচ্চিত্র নির্মাণ করতে চাইছিলাম। কিন্তু একটু ভিন্নধারার ছবি বলে কোনো প্রযোজক এগিয়ে আসছিলেন না। এবার ছবিটির কাজ শুরু করেছি। কক্সবাজারে ছবির দুটি গান করেছি। বাকি শুটিং আগামী মাসের প্রথম সপ্তাহ থেকে শুরু করব।’
ছবির গল্প নিয়ে শাহেদ বলেন, ‘ছবিতে দেখা যাবে বিভিন্ন পোশাকে একটি দ্বীপের মানুষ ঘুরে বেড়াচ্ছে। আশপাশে কোনো জাহাজ গেলেই সবাই মিলে তার ওপর ঝাপিয়ে পড়ছে।
খাবার ও পোশাক ছিনিয়ে নিচ্ছে, তবে টাকা-পয়সার দিকে তাদের কোনো লোভ নেই। এই দ্বীপের সবাই ডাকাত। জাহাজ থেকে লুট করা খাবার খেয়ে তারা জীবন ধারণ করে আর লুট করা পোশাক গায়ে পরে। সেই দ্বীপে কোনো ফসল হয় না, বলতে গেলে একটা বর্বর জাতি সেখানে বাস করে, এ ধরনের ভিন্নধারার একটি গল্প নিয়ে আমি ছবিটি নির্মাণ করছি।’
কোরিওগ্রাফার মাইকেল বাবু বলেন, ‘আমরা দুটি গানের শুটিং শেষ করেছি। একটি গানে দেখা যাবে একদল শিক্ষার্থী বনভোজনে একটি দ্বীপে গিয়েছেন, সেখানে তাঁরা ডাকাতদলের আক্রমণের শিকার হন।
আরেকটি স্যাড গানের শুটিং শেষ করেছি। কক্সবাজারের গহিন বনের মধ্যে আমরা শুটিং করেছি, যেখানে লোকজনের যাতায়াত কম। একেবারেই ভিন্ন আমেজের ছবির গান হিসেবে আমি নতুন কিছু দিতে চেষ্টা করেছি। আশা করি দর্শকদের ভালো লাগবে।’
কক্সবাজারে গানের শুটিং দিয়ে শুরু হয়েছে ‘আগ্নেয়গিরি’ ছবির কাজ। ছবিটি পরিচালনা করছেন শাহেদ চৌধুরী।
কোরিওগ্রাফি করছেন মাইকেল বাবু। আগামী মাস থেকে ছবির সিক্যুয়েন্সের শুটিং শুরু হবে জানিয়েছেন ছবির পরিচালক।
শাহেদ চৌধুরী এনটিভি অনলাইনকে বলেন, ‘অনেকদিন আগে থেকেই আমার কাছে একটি গল্প ছিল যা নিয়ে আমি চলচ্চিত্র নির্মাণ করতে চাইছিলাম। কিন্তু একটু ভিন্নধারার ছবি বলে কোনো প্রযোজক এগিয়ে আসছিলেন না। এবার ছবিটির কাজ শুরু করেছি। কক্সবাজারে ছবির দুটি গান করেছি। বাকি শুটিং আগামী মাসের প্রথম সপ্তাহ থেকে শুরু করব।’
ছবির গল্প নিয়ে শাহেদ বলেন, ‘ছবিতে দেখা যাবে বিভিন্ন পোশাকে একটি দ্বীপের মানুষ ঘুরে বেড়াচ্ছে। আশপাশে কোনো জাহাজ গেলেই সবাই মিলে তার ওপর ঝাপিয়ে পড়ছে।
খাবার ও পোশাক ছিনিয়ে নিচ্ছে, তবে টাকা-পয়সার দিকে তাদের কোনো লোভ নেই। এই দ্বীপের সবাই ডাকাত। জাহাজ থেকে লুট করা খাবার খেয়ে তারা জীবন ধারণ করে আর লুট করা পোশাক গায়ে পরে। সেই দ্বীপে কোনো ফসল হয় না, বলতে গেলে একটা বর্বর জাতি সেখানে বাস করে, এ ধরনের ভিন্নধারার একটি গল্প নিয়ে আমি ছবিটি নির্মাণ করছি।’
কোরিওগ্রাফার মাইকেল বাবু বলেন, ‘আমরা দুটি গানের শুটিং শেষ করেছি। একটি গানে দেখা যাবে একদল শিক্ষার্থী বনভোজনে একটি দ্বীপে গিয়েছেন, সেখানে তাঁরা ডাকাতদলের আক্রমণের শিকার হন।
আরেকটি স্যাড গানের শুটিং শেষ করেছি। কক্সবাজারের গহিন বনের মধ্যে আমরা শুটিং করেছি, যেখানে লোকজনের যাতায়াত কম। একেবারেই ভিন্ন আমেজের ছবির গান হিসেবে আমি নতুন কিছু দিতে চেষ্টা করেছি। আশা করি দর্শকদের ভালো লাগবে।’