04-01-2017, 09:06 AM
লারা ক্রফ্ট-এর চরিত্র পেতে নিয়মিত ড্রাগ টেস্ট করাতে হয়েছিলো জোলিকে! সম্প্রতি এক সাক্ষাতকারে এ কথা বললেন ‘টুম্ব রেইডার’ পরিচালক সিমন ওয়েস্ট।
‘টুম্ব রেইডার’ সিনেমার জনপ্রিয় চরিত্র লারা ক্রফ্টকে নিশ্চয় এখনো মনে পড়ে সবার! দুই হাতে দুই পিস্তল নিয়ে এগিয়ে যাওয়া লড়াকু নারী চরিত্রে দর্শকের মন জয় করে নিয়েছিলেন অ্যাঞ্জলিনা জোলি। সম্প্রতি এক সাক্ষাতকারে ‘টুম্ব রেইডার’ পরিচালক সিমন ওয়েস্ট বলবেন জোলি’র সে সময়ের অনেক অজানা কথা!
‘দ্য হলিউড রিপোর্টার’-এ প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বলছে, ২০০১ সালের সাড়াজাগানো সিনেমা ‘টম্ব রাইডার’ করার সময় বেশ খারাপ সময় পার করছিলেন অ্যাঞ্জেলিনা জোলি। সে সময় তার মাদকাসক্তি নিয়ে নানা রকম গুজব চালু ছিলো হলিউড পাড়ায়। এ কারণে লারা ক্রফ্ট চরিত্রটির জন্য জোলিকে নেওয়ার ব্যাপারে দ্বিধান্বিত ছিলেন পরিচালক!
সিমন ওয়েস্ট বলেন, “সে সময় লারা ক্রফ্ট-এর চরিত্রটি পেতে মরিয়া ছিলো জোলি। কিন্তু তার মাদকাসক্তির সমস্যা থাকায় আমরা তাকে নিবো কিনা নিশ্চিত ছিলাম না। একদিন সেই-ই আমাকে প্রস্তাব দেয়- ‘টুম্ব রেইডার’-এ অভিনয়ের জন্য যে কোনো কিছু করতে প্রস্তুত তিনি! এমনকি প্রতিদিন শুটিংয়ে আসার আগে ড্রাগ টেস্ট করাতেও আপত্তি ছিলো না তার!”
তবে শেষ পর্যন্ত কথা রেখেছিলেন জোলি। শুটিংয়ে আসার আগে প্রতিদিন রক্ত ও মূত্র পরীক্ষা করিয়ে তিনি যে মাদকাসক্ত নন তা প্রমাণ করেছিলেন! এরপরের গল্পটা বোধহয় সবারই জানা। বক্সঅফিসে প্রায় ৪৩ কোটি দুই লক্ষ মার্কিন ডলার ব্যবসা করেছিলো জোলি অভিনীত এ ছবিটি আর এক ছবির কল্যাণেই রাতারাতি হলিউডের প্রথমসারির অভিনেত্রীদের কাতারে চলে আসেন `দ্য টুরিস্ট’ খ্যাত এই অভিনেত্রী।
‘টুম্ব রেইডার’ সিনেমার জনপ্রিয় চরিত্র লারা ক্রফ্টকে নিশ্চয় এখনো মনে পড়ে সবার! দুই হাতে দুই পিস্তল নিয়ে এগিয়ে যাওয়া লড়াকু নারী চরিত্রে দর্শকের মন জয় করে নিয়েছিলেন অ্যাঞ্জলিনা জোলি। সম্প্রতি এক সাক্ষাতকারে ‘টুম্ব রেইডার’ পরিচালক সিমন ওয়েস্ট বলবেন জোলি’র সে সময়ের অনেক অজানা কথা!
‘দ্য হলিউড রিপোর্টার’-এ প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বলছে, ২০০১ সালের সাড়াজাগানো সিনেমা ‘টম্ব রাইডার’ করার সময় বেশ খারাপ সময় পার করছিলেন অ্যাঞ্জেলিনা জোলি। সে সময় তার মাদকাসক্তি নিয়ে নানা রকম গুজব চালু ছিলো হলিউড পাড়ায়। এ কারণে লারা ক্রফ্ট চরিত্রটির জন্য জোলিকে নেওয়ার ব্যাপারে দ্বিধান্বিত ছিলেন পরিচালক!
সিমন ওয়েস্ট বলেন, “সে সময় লারা ক্রফ্ট-এর চরিত্রটি পেতে মরিয়া ছিলো জোলি। কিন্তু তার মাদকাসক্তির সমস্যা থাকায় আমরা তাকে নিবো কিনা নিশ্চিত ছিলাম না। একদিন সেই-ই আমাকে প্রস্তাব দেয়- ‘টুম্ব রেইডার’-এ অভিনয়ের জন্য যে কোনো কিছু করতে প্রস্তুত তিনি! এমনকি প্রতিদিন শুটিংয়ে আসার আগে ড্রাগ টেস্ট করাতেও আপত্তি ছিলো না তার!”
তবে শেষ পর্যন্ত কথা রেখেছিলেন জোলি। শুটিংয়ে আসার আগে প্রতিদিন রক্ত ও মূত্র পরীক্ষা করিয়ে তিনি যে মাদকাসক্ত নন তা প্রমাণ করেছিলেন! এরপরের গল্পটা বোধহয় সবারই জানা। বক্সঅফিসে প্রায় ৪৩ কোটি দুই লক্ষ মার্কিন ডলার ব্যবসা করেছিলো জোলি অভিনীত এ ছবিটি আর এক ছবির কল্যাণেই রাতারাতি হলিউডের প্রথমসারির অভিনেত্রীদের কাতারে চলে আসেন `দ্য টুরিস্ট’ খ্যাত এই অভিনেত্রী।