04-19-2017, 09:39 AM
বাংলাদেশে গত কয়েক দিনে সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম ফেসবুকের বন্ধ হয়ে যাওয়া কিছু অ্যাকাউন্ট খুলে দেওয়া হয়েছে। তবে খুলে দেওয়া অ্যাকাউন্টের সংখ্যা সরকারের কোনো সংস্থার কাছে নেই।
ফেসবুক ১২ এপ্রিল এক বিবৃতিতে জানায়, ভুয়া অ্যাকাউন্ট ঠেকানোর কার্যকর উপায় হিসেবে ‘স্প্যাম অপারেশন’ কার্যক্রম হাতে নেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশ, ইন্দোনেশিয়া, সৌদি আরবসহ অন্য কয়েকটি দেশ থেকে আসা ভুয়া লাইক ও মন্তব্য ঠেকাতে এ পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। ফ্রান্সে এই কার্যক্রমের অংশ হিসেবে ৩০ হাজার ভুয়া অ্যাকাউন্ট সম্প্রতি বন্ধ করে ফেসবুক। তবে এই কার্যক্রমের মাধ্যমে সব ভুয়া অ্যাকাউন্ট বন্ধ করা সম্ভব হবে না বলে স্বীকার করেছে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ।
তিন দিন বন্ধ থাকার পর গতকাল থেকে নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্ট আবার ব্যবহার করতে পারছেন ঢাকার বাসিন্দা মিজানুর রহমান। তিনি প্রথম আলো কে বলেন, ‘অ্যাকাউন্ট বন্ধ হয়ে যাওয়ার পর ফেসবুকের নির্ধারিত নিয়ম অনুযায়ী আবেদন করি। প্রমাণ হিসেবে জাতীয় পরিচয়পত্রের তথ্য জমা দেই। এখন আগের মতোই অ্যাকাউন্টটি ব্যবহার করতে পারছি।’
সরকারের তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি বিভাগের তথ্য অনুযায়ী, বর্তমানে দেশে প্রায় ২ কোটি ৩৩ লাখ মানুষ ফেসবুক ব্যবহার করছেন। দেশে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের ৯৯ শতাংশই ফেসবুক ব্যবহারকারী।
এদিকে জঙ্গিবাদসহ সন্ত্রাসী কার্যক্রম বন্ধে ফেসবুক কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ শুরু করেছে বাংলাদেশের পুলিশ। পুলিশের উপমহাপরিদর্শক মো. মনিরুজ্জামান প্রথম আলো কে বলেন, ফেসবুকের সঙ্গে পুলিশ একটি সমঝোতা চুক্তি করতে চেয়েছিল। ফেসবুকের সঙ্গে আলোচনার পর একটি ডেস্ক চালুর সিদ্ধান্ত হয়। ডেস্কটি নিয়মিত ফেসবুকের সঙ্গে যোগাযোগ করছে।
পুলিশ বলছে, পুলিশপ্রধানদের সম্মেলনের সময় ফেসবুককে তারা বোঝাতে পেরেছে যে অনেকে ভুয়া আইডি খুলে মিথ্যা, উসকানিমূলক তথ্য পোস্ট করে। ফেসবুক ভুয়া আইডি বন্ধ করে দিলে অভিযুক্ত ব্যক্তিকে দ্রুত খুঁজে পাওয়া সম্ভব হবে। আবার ফেসবুকে ধর্মীয় চেতনাকে পুঁজি করে বেশির ভাগ জঙ্গি তৈরি হয়েছে। ফেসবুকের মাধ্যমে জঙ্গি নেতাদের সঙ্গে তাদের প্রাথমিক যোগাযোগ ও পরে সাক্ষাৎ হয়। জঙ্গিবাদ প্রতিরোধে ফেসবুক কর্তৃপক্ষের সহযোগিতাও এ কারণে নেওয়া হচ্ছে।
ফেসবুক ১২ এপ্রিল এক বিবৃতিতে জানায়, ভুয়া অ্যাকাউন্ট ঠেকানোর কার্যকর উপায় হিসেবে ‘স্প্যাম অপারেশন’ কার্যক্রম হাতে নেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশ, ইন্দোনেশিয়া, সৌদি আরবসহ অন্য কয়েকটি দেশ থেকে আসা ভুয়া লাইক ও মন্তব্য ঠেকাতে এ পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। ফ্রান্সে এই কার্যক্রমের অংশ হিসেবে ৩০ হাজার ভুয়া অ্যাকাউন্ট সম্প্রতি বন্ধ করে ফেসবুক। তবে এই কার্যক্রমের মাধ্যমে সব ভুয়া অ্যাকাউন্ট বন্ধ করা সম্ভব হবে না বলে স্বীকার করেছে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ।
তিন দিন বন্ধ থাকার পর গতকাল থেকে নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্ট আবার ব্যবহার করতে পারছেন ঢাকার বাসিন্দা মিজানুর রহমান। তিনি প্রথম আলো কে বলেন, ‘অ্যাকাউন্ট বন্ধ হয়ে যাওয়ার পর ফেসবুকের নির্ধারিত নিয়ম অনুযায়ী আবেদন করি। প্রমাণ হিসেবে জাতীয় পরিচয়পত্রের তথ্য জমা দেই। এখন আগের মতোই অ্যাকাউন্টটি ব্যবহার করতে পারছি।’
সরকারের তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি বিভাগের তথ্য অনুযায়ী, বর্তমানে দেশে প্রায় ২ কোটি ৩৩ লাখ মানুষ ফেসবুক ব্যবহার করছেন। দেশে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের ৯৯ শতাংশই ফেসবুক ব্যবহারকারী।
এদিকে জঙ্গিবাদসহ সন্ত্রাসী কার্যক্রম বন্ধে ফেসবুক কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ শুরু করেছে বাংলাদেশের পুলিশ। পুলিশের উপমহাপরিদর্শক মো. মনিরুজ্জামান প্রথম আলো কে বলেন, ফেসবুকের সঙ্গে পুলিশ একটি সমঝোতা চুক্তি করতে চেয়েছিল। ফেসবুকের সঙ্গে আলোচনার পর একটি ডেস্ক চালুর সিদ্ধান্ত হয়। ডেস্কটি নিয়মিত ফেসবুকের সঙ্গে যোগাযোগ করছে।
পুলিশ বলছে, পুলিশপ্রধানদের সম্মেলনের সময় ফেসবুককে তারা বোঝাতে পেরেছে যে অনেকে ভুয়া আইডি খুলে মিথ্যা, উসকানিমূলক তথ্য পোস্ট করে। ফেসবুক ভুয়া আইডি বন্ধ করে দিলে অভিযুক্ত ব্যক্তিকে দ্রুত খুঁজে পাওয়া সম্ভব হবে। আবার ফেসবুকে ধর্মীয় চেতনাকে পুঁজি করে বেশির ভাগ জঙ্গি তৈরি হয়েছে। ফেসবুকের মাধ্যমে জঙ্গি নেতাদের সঙ্গে তাদের প্রাথমিক যোগাযোগ ও পরে সাক্ষাৎ হয়। জঙ্গিবাদ প্রতিরোধে ফেসবুক কর্তৃপক্ষের সহযোগিতাও এ কারণে নেওয়া হচ্ছে।