05-12-2017, 12:26 AM
নিষিদ্ধ মাশরাফি, টাইগার দলের অধিনায়ক সাকিব
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সিরিজের সময়ই স্লো ওভার রেটের কারণে এক ম্যাচের নিষেধাজ্ঞার মুখোমুখি হয়েছিলেন বাংলাদেশ দলের নিয়মিত অধিনায়ক মাশরাফি বিন মর্তুজা। সিরিজ শেষ হয়ে যাওয়ার কারণে সেই নিষেধাজ্ঞা আর কাটানো যায়নি। যে কারণে, ত্রিদেশীয় সিরিজের প্রথম ম্যাচটিতে মাশরাফি খেলতে পারছেন না। আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে তাই বাংলাদেশ দলকে নেতৃত্ব দেবেন সহকারী অধিনায়ক সাকিব আল হাসান।
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টানা দুই ম্যাচে স্লো ওভার রেটের কারণে জরিমানার মুখোমুখি হয়েছিলেন মাশরাফি। এর আগে ২০১৫ সালেও পাকিস্তানের বিপক্ষে টানা দুই ম্যাচে স্লো ওভার রেটের কারণে এক ম্যাচের নিষেধাজ্ঞার মুখোমুখি হয়েছিলেন বাংলাদেশ দলের অধিনায়ক। পরে শেষ ম্যাচে বাংলাদেশ দলের নেতৃত্বে ছিলেন সাকিব আল হাসান। সেই ম্যাচে বাংলাদেশ জয় পেয়েছিল ৭৯ রানের ব্যবধানে।
২০১৪ সালে একের পর এক ম্যাচে হারতে হারতে যখন বাংলাদেশ দিশেহারা, তখন বাংলাদেশ দলের ওয়ানডে এবং টি-টোয়েন্টির নেতৃত্ব তুলে দেয়া হয় মাশরাফির ঘাড়ে। পথ হারিয়ে ফেলা নৌকার হাল ধরে মাশরাফি সেটাকে ফিরিয়ে আনলেন সঠিক কক্ষপথে। বাংলাদেশ দলের পুরো খোলনলচে পাল্টে দিয়েছিলেন মাশরাফি। বাংলাদেশকে উপহার দিয়েছিলেন একের পর এক সাফল্য।
এরই মাঝে স্লো ওভার রেটের কারণে একবার নিষিদ্ধ হলেন ২০১৫ সালে। দুই বছর পর আবারও একই অপরাধে একই নিষেধাজ্ঞার কবলে মাশরাফি। তার পরিবর্তে নেতৃত্বের দায়িত্ব পালন করা সাকিব আল হাসানের হাতেই এখন বাংলাদেশ দলের হাল। তিনি কী পারবেন, শক্ত হাতে বৈঠা ধরে রেখে কাংখিত লক্ষ্যে পৌঁছাতে!
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সিরিজের সময়ই স্লো ওভার রেটের কারণে এক ম্যাচের নিষেধাজ্ঞার মুখোমুখি হয়েছিলেন বাংলাদেশ দলের নিয়মিত অধিনায়ক মাশরাফি বিন মর্তুজা। সিরিজ শেষ হয়ে যাওয়ার কারণে সেই নিষেধাজ্ঞা আর কাটানো যায়নি। যে কারণে, ত্রিদেশীয় সিরিজের প্রথম ম্যাচটিতে মাশরাফি খেলতে পারছেন না। আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে তাই বাংলাদেশ দলকে নেতৃত্ব দেবেন সহকারী অধিনায়ক সাকিব আল হাসান।
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টানা দুই ম্যাচে স্লো ওভার রেটের কারণে জরিমানার মুখোমুখি হয়েছিলেন মাশরাফি। এর আগে ২০১৫ সালেও পাকিস্তানের বিপক্ষে টানা দুই ম্যাচে স্লো ওভার রেটের কারণে এক ম্যাচের নিষেধাজ্ঞার মুখোমুখি হয়েছিলেন বাংলাদেশ দলের অধিনায়ক। পরে শেষ ম্যাচে বাংলাদেশ দলের নেতৃত্বে ছিলেন সাকিব আল হাসান। সেই ম্যাচে বাংলাদেশ জয় পেয়েছিল ৭৯ রানের ব্যবধানে।
২০১৪ সালে একের পর এক ম্যাচে হারতে হারতে যখন বাংলাদেশ দিশেহারা, তখন বাংলাদেশ দলের ওয়ানডে এবং টি-টোয়েন্টির নেতৃত্ব তুলে দেয়া হয় মাশরাফির ঘাড়ে। পথ হারিয়ে ফেলা নৌকার হাল ধরে মাশরাফি সেটাকে ফিরিয়ে আনলেন সঠিক কক্ষপথে। বাংলাদেশ দলের পুরো খোলনলচে পাল্টে দিয়েছিলেন মাশরাফি। বাংলাদেশকে উপহার দিয়েছিলেন একের পর এক সাফল্য।
এরই মাঝে স্লো ওভার রেটের কারণে একবার নিষিদ্ধ হলেন ২০১৫ সালে। দুই বছর পর আবারও একই অপরাধে একই নিষেধাজ্ঞার কবলে মাশরাফি। তার পরিবর্তে নেতৃত্বের দায়িত্ব পালন করা সাকিব আল হাসানের হাতেই এখন বাংলাদেশ দলের হাল। তিনি কী পারবেন, শক্ত হাতে বৈঠা ধরে রেখে কাংখিত লক্ষ্যে পৌঁছাতে!