05-12-2017, 12:34 AM
ব্রিটেনের পত্র-পত্রিকায় আজ পাতাজুড়ে বিজ্ঞাপন দিয়ে ভুয়া খবর সনাক্ত করতে ১০ টি পরামর্শ দিয়েছে ফেসবুক।
খবরের শিরোনামের দিকে, বানাব এবং ছবির দিকে বিশেষভাবে নজর দিতে বলেছে।
অনলাইনে, বিশেষ করে ফেসবুক সহ বিভিন্ন সামাজিক গণমাধ্যমে নানা স্বার্থ উদ্ধারে ভুয়া খবরের উৎপাত নিয়ে দিন দিন উদ্বেগ বাড়ছে।
এ ব্যাপারে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য একে একে বিভিন্ন সরকারও চাপ দিতে শুরু করেছে গুগল, ফেসবুক সহ ইন্টারনেট ভিত্তিক প্রতিষ্ঠানগুলোতে। গত মাসে ব্রিটেনের ক্ষমতাসীন দলের একজন প্রভাবশালী এমপি ডেমিয়েন কলিন্স ৮ই জুনের সাধারণ নির্বাচনের আগে ভুয়া খবর ঠেকাতে ফেসবুক কর্তৃপক্ষের কাছে দাবি জানান।
তারই প্রেক্ষাপটে ফেসবুকের এই উদ্যোগ। দশটি পরামর্শ দেওয়া হয়েছে ফেসবুক ব্যবহারকারীদের:
১.শিরোনাম নিয়ে সন্দিহান হতে হবে - ভুয়া খবরের শিরোনামগুলোতে চমক দেওয়া অবাস্তব কথাবার্তা থাকে । সাধারণত লেখা হয় ক্যাপিটাল লেটারে। শেষে দাড়ির বদলে একটি বিস্ময়সূচক চিহ্ন থাকে।
২. ইউআরএল লক্ষ্য করুন - সন্দেহজনক ইউআরএল অর্থাৎ ওয়েবসাইটের ঠিকানা দেখলে মূল ওয়েবসাইটে গিয়ে পরীক্ষা করা উচিৎ।
৩. খবরের সূত্র খেয়াল করুন- যে সূত্রে খবরটি আসছে সেটি কতটা নির্ভরযোগ্য তা যাচাই করা জরুরী।
৪. বানান বা ফরম্যাটিং খেয়াল করুন - ভুয়া খবর ছড়ানো ওয়েবসাইটগুলোতে বানান ভুল থাকে, খবরের ফরম্যাটে গণ্ডগোল থাকে।
৫. ছবি লক্ষ্য করুন - ভুয়া খবরে ব্যবহৃত ছবি বা ভিডিওতে অনেক কারসাজি করা থাকে। সন্দেহ হলে যাচাই করা উচিৎ।
৬. দিনক্ষণের দিকটি খেয়াল করুন - ভুয়া খবরগুলোতে অনেক সময় ঘটনার দিনক্ষণে পরিষ্কার অসঙ্গতি চোখে পড়ে।
৭. প্রমাণ যাচাই করুন - লেখকের পরিচয় যাচাই করা উচিৎ। বেনামি সূত্রে লেখা কোনো সংবাদ নিয়ে সন্দিহান হতে হবে।
৮. অন্য জায়গায় খবরটি দেখুন - অন্য কোনো সংবাদ মাধ্যমে যদি সেই খবর প্রকাশিত না হয়, তাহলে সেটি ভুয়া হওয়ার সম্ভাবনা প্রবর।
৯. খবরটি কি কৌতুক? - খবর কি আসল নাকি স্যাটায়ার অর্থাৎ কৌতুক সেটা বিবেচনা করা উচিৎ। যে সূত্রে খবর দেয়া হচ্ছে সেটি এই ধরণের কৌতুকপূর্ণ খবর ছড়ায় কিনা তা পরীক্ষা করা উচিৎ।
১০. ইচ্ছে করে মিথ্যা ছড়ানো হয় - কোনো খবর পড়ার পর চিন্তা করুন। বিশ্বাসযোগ্য মনে হলেই শুধু শেয়ার করবেন, অথবা নয়।
সূত্র: বিবিসি বাংলা
খবরের শিরোনামের দিকে, বানাব এবং ছবির দিকে বিশেষভাবে নজর দিতে বলেছে।
অনলাইনে, বিশেষ করে ফেসবুক সহ বিভিন্ন সামাজিক গণমাধ্যমে নানা স্বার্থ উদ্ধারে ভুয়া খবরের উৎপাত নিয়ে দিন দিন উদ্বেগ বাড়ছে।
এ ব্যাপারে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য একে একে বিভিন্ন সরকারও চাপ দিতে শুরু করেছে গুগল, ফেসবুক সহ ইন্টারনেট ভিত্তিক প্রতিষ্ঠানগুলোতে। গত মাসে ব্রিটেনের ক্ষমতাসীন দলের একজন প্রভাবশালী এমপি ডেমিয়েন কলিন্স ৮ই জুনের সাধারণ নির্বাচনের আগে ভুয়া খবর ঠেকাতে ফেসবুক কর্তৃপক্ষের কাছে দাবি জানান।
তারই প্রেক্ষাপটে ফেসবুকের এই উদ্যোগ। দশটি পরামর্শ দেওয়া হয়েছে ফেসবুক ব্যবহারকারীদের:
১.শিরোনাম নিয়ে সন্দিহান হতে হবে - ভুয়া খবরের শিরোনামগুলোতে চমক দেওয়া অবাস্তব কথাবার্তা থাকে । সাধারণত লেখা হয় ক্যাপিটাল লেটারে। শেষে দাড়ির বদলে একটি বিস্ময়সূচক চিহ্ন থাকে।
২. ইউআরএল লক্ষ্য করুন - সন্দেহজনক ইউআরএল অর্থাৎ ওয়েবসাইটের ঠিকানা দেখলে মূল ওয়েবসাইটে গিয়ে পরীক্ষা করা উচিৎ।
৩. খবরের সূত্র খেয়াল করুন- যে সূত্রে খবরটি আসছে সেটি কতটা নির্ভরযোগ্য তা যাচাই করা জরুরী।
৪. বানান বা ফরম্যাটিং খেয়াল করুন - ভুয়া খবর ছড়ানো ওয়েবসাইটগুলোতে বানান ভুল থাকে, খবরের ফরম্যাটে গণ্ডগোল থাকে।
৫. ছবি লক্ষ্য করুন - ভুয়া খবরে ব্যবহৃত ছবি বা ভিডিওতে অনেক কারসাজি করা থাকে। সন্দেহ হলে যাচাই করা উচিৎ।
৬. দিনক্ষণের দিকটি খেয়াল করুন - ভুয়া খবরগুলোতে অনেক সময় ঘটনার দিনক্ষণে পরিষ্কার অসঙ্গতি চোখে পড়ে।
৭. প্রমাণ যাচাই করুন - লেখকের পরিচয় যাচাই করা উচিৎ। বেনামি সূত্রে লেখা কোনো সংবাদ নিয়ে সন্দিহান হতে হবে।
৮. অন্য জায়গায় খবরটি দেখুন - অন্য কোনো সংবাদ মাধ্যমে যদি সেই খবর প্রকাশিত না হয়, তাহলে সেটি ভুয়া হওয়ার সম্ভাবনা প্রবর।
৯. খবরটি কি কৌতুক? - খবর কি আসল নাকি স্যাটায়ার অর্থাৎ কৌতুক সেটা বিবেচনা করা উচিৎ। যে সূত্রে খবর দেয়া হচ্ছে সেটি এই ধরণের কৌতুকপূর্ণ খবর ছড়ায় কিনা তা পরীক্ষা করা উচিৎ।
১০. ইচ্ছে করে মিথ্যা ছড়ানো হয় - কোনো খবর পড়ার পর চিন্তা করুন। বিশ্বাসযোগ্য মনে হলেই শুধু শেয়ার করবেন, অথবা নয়।
সূত্র: বিবিসি বাংলা