05-25-2017, 10:57 PM
আশা করি সকলেই ভাল আছেন। আজ অন্য রকম একটি টিউন করতে যাচ্ছি, টিউনটা অনেকটা ইনকাম বিষয়ক। তবে এটি কোন পিটিসি কিংবা ফ্রিল্যান্স বিয়ষক নই। আসলে আমাদের মধ্যে এমন কিছু ভিজিটর ও লেখকগণ আছেন যারা বিভিন্ন উপায়ে নেট হতে ইনকাম করে থাকেন। তার মধ্যে ইনকামের সবচেয়ে বড় বাহন হল- ফ্রিল্যান্সিং। হ্যা ফ্রিল্যান্স হিসাবে ওডেস্ক, ইল্যান্সে কাজ করে অনেকেই ভাল অবস্থানে আছেন। আসলে আমিও মাঝেমধ্যে ইল্যান্সে কাজ করে থাকি। ভেবে ছিলাম- “টেকটিউনস ব্লগে” ইল্যান্স নিয়ে কয়েকটি পর্বে পোস্ট করব। কিন্তু ৭/৫ কারনে তা হয়ে উঠেনি। এর অন্যতম কারন হচ্ছে- এই বিষয়ে বিভিন্ন ব্লগ সাইটে বিভিন্ন লেখকগণ অনেক রিভিউ দিয়েছেন, তাছাড়া অনেকেই হয়ত প্রশিক্ষণও নিয়েছেন, এমনকি বাজারেও এই বিষয়ে বেশ কিছু বই পাওয়া যায়।
অপরদিকে অনেকে সার্ভে বা পিটিসি সাইটে কাজ করেন। তবে এখানে খুব বেশী ইনকাম করা যায় না, মামুলি বিষয়ক। যাইহোক আমি নিজেও পিটিসিতে কাজ করিনা, অপরকেও এই ব্যাপারে সাজেস্ট করতে চাচ্ছি না।
তবে আজকে আপনাদেরকে একটি সাইট সম্পর্কে ধারনা দিব, যাহা টিউনের শিরোনামে উল্লেখ করেছি।এখানে কাজ করাটা খুবই সহজ। পূনরায় বলছি এটা কোন ফ্রিল্যান্স, পিটিসি বা কোন জবের সাইট নই। এটা একটি বিট কয়েন বিষয়ক সাইট। অবশ্য ফ্রিল্যান্স বলে কেউ ভূল করবেন না। এখানে ফ্রিল্যান্স সাইটের মত টাকার পাহাড় না হলেও নেহাত মন্দ নই, তবে ভূয়া পিটিসি সাইট হতে ভাল। আমার অভিজ্ঞাতে মনে হয়- বিট কয়েন সাইটের ইনকামের মত অত সহজ রাস্তা এখনও হয়নি।
বিট কয়েন সম্পর্কে টিউন করার উদ্দেশ্য:
আসলে বিট কয়েন বিষয় নিয়ে অনেকের মধ্যে তর্ক-বিতর্কের বিষয় রয়েছে। একজন বলবেন এটা বৈধ এবং অন্যজন বলবেন অবৈধ। তবে আমার যুক্তির দিক হতে ৫০/৫০ তার কারন গুলো নিম্নরুপ:
[img=210x0]http://s.techtunes.com.bd/tDrive/tuner/pchelplabnet/344775/index.png[/img]
১। বিটকয়েন কোনো দেশের বৈধ বা অনুষ্ঠানিক মুদ্রা না হলেও ডিজিটাল মুদ্রা হিসেবে এর জনপ্রিয়তা ক্রমশ বেড়ে চলেছে। বাজার বিশ্লেষকদের মতে, অনলাইনে কেনাকাটা ও ইলেকট্রনিক লেনদেনে বিটকয়েন ভবিষ্যতে সবচেয়ে জনপ্রিয় ও বহুল ব্যবহৃত মুদ্রা হবে। বাংলাদেশ ছাড়াও বিটকয়েন ফাউন্ডেশনে সদ্য যুক্ত হওয়া দেশগুলো হচ্ছে কানাডা, মেক্সিকো, নেদারল্যান্ডস, অস্ট্রেলিয়া, জার্মানি ও ডেনমার্ক। বাংলাদেশীদের জীবনযাত্রার ইতিবাচক পরিবর্তনে বিটকয়েন সহায়ক ভূমিকা রাখবে বলে মনে করছেন এ খাতের সঙ্গে সংশ্লিষ্টরা। তথ্য সূত্র এখানে
২। অর্থনীতিবিদদের সাথে কথা বলে জানা যায়, জাপান, আমেরিকাসহ ইউরোপের দেশগুলোতে এই বিটকয়েনের কিছু প্রচলন থাকলেও বাংলাদেশে এর প্রচলন করা সম্ভব নয়। তাছাড়া এটা দিয়েতো বৈদেশিক মুদ্রা ক্রয় করা যাবে না। এ ব্যাপারে বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক সহকারী পরিচালক অসিম কুমার দাশগুপ্ত বলেন, বিটকয়েনের কোন বাস্তব রুপ নেই। তাই এখানে মানুষের প্রতারিত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তিনি আরও বলেন, দেশে বিনিময়ের মাধ্যম হিসেবে কোন মুদ্রা চলবে কি চলবে না তা নির্ধারণ করার ক্ষমতা শুধু বাংলাদেশ ব্যাংকের। একটা দেশের অভ্যন্তরে ঐ দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক বা অর্থনিয়ন্ত্রণকারী সংস্থার অনুমোদন ছাড়া কোন মুদ্রা বিনিময় মাধ্যম হিসেবে বিবেচিত হবে না। সম্প্রতি কৃত্রিম মুদ্রার ঝুঁকির কথা বিবেচনা করে বাংলাদেশ ব্যাংক এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে বিটকয়েনের প্রচলন নিষিদ্ধ করেছে।
বিট কয়েন সাইটে আমি যে কাজ করেছি তার প্রমাণাদি ও অভিজ্ঞতা:
ক। হ্যা আমিও জানি বাংলাদেশ ব্যাংক বিট কয়েনকে নিষিদ্ধ করেছে। ইন্টারনেটে বেশ কিছু প্রতিষ্ঠান বিট কয়েনের মাধ্যমে পে নিয়ে থাকে। সুতরাং মনে করলাম নেটে প্রায় সময়ই থাকি। সেখানে যদি কিছু মামুলি অর্থ আছে বিনা পরিশ্রমে, তাতে ক্ষতি কি? তাছাড়া এখানে তো নিজের কোন অর্থ ইনভেস্ট করতে হচ্ছে না। যেই ভাবা সেই কাজ। প্রায় ১৪ মাসের মাসের মত হল। এই পর্যন্ত বিট কয়েনে আয় করেছি প্রায় ১১৫ ডলারের মত। অবশিষ্ট আছে ৪৫ ডলার।
[img=505x0]http://s.techtunes.com.bd/tDrive/tuner/pchelplabnet/344775/ScreenShot0088.jpg[/img]
খ। যেহেতু বাংলাদেশে বিট কয়েন দ্বারা কাজ করা যাবে না। তাই সিদ্ধান্ত নিলাম এই কয়েন দ্বারা আমি ডোমেইন ও হোস্টিং ক্রয় করব। এই হিসাবে কয়েন দ্বারা আমিসহ আমার বন্ধুদেরকে প্রায় ৭ টির মত ডোমেইন ক্রয় করি। এই তো গতকালকেও একটি ডোমেইন রেজি: করি বিট কয়েন দ্বারা পেমেন্ট করেছি। পারলে আপনারা http://www.who.is সাইটে গিয়ে http://www.nabinbangla.com নামটি চেক করে দেখতে পারেন আমি কোন ভূয়া কথা বলছি কিনা!
[img=481x0]http://s.techtunes.com.bd/tDrive/tuner/pchelplabnet/344775/ScreenShot0082.jpg[/img]
গ। যেহেতু পূর্বেই বলেছি বিট কয়েন লেনদেন অনেক নামী ইন্টারনেট প্রতিষ্ঠানও সাপোর্ট করে। যেমন বিখ্যাত ডোমেইন প্রভাইডার http://www.namesilo.com এবং হোস্টিং প্রভাইডার http://www.hostdime.com তাদের সাইটে পেমেন্ট হিসাবে বিট কয়েন সাপোর্ট করে। সুতরাং আমার বন্ধুদের অনেকেরই উক্ত সাইট হতে ডোমেইন কিনে দিয়েছি।
[img=486x0]http://s.techtunes.com.bd/tDrive/tuner/pchelplabnet/344775/ScreenShot0083.jpg[/img]
ঘ। বিগত ১ বছর ধরে যে বিট কয়েন আয় করেছি এবং লেনদেনের প্রমাণ পত্র:
[img=490x0]http://s.techtunes.com.bd/tDrive/tuner/pchelplabnet/344775/ScreenShot0081.jpg[/img]
ঙ। বিট কয়েন অর্থ একাউন্টে যোগ হলে তা প্রতিবারই ইমেইলে বার্তা আসে নিম্নরুপ:
১।
[img=456x0]http://s.techtunes.com.bd/tDrive/tuner/pchelplabnet/344775/ScreenShot0084.jpg[/img]
২।
[img=645x0]http://s.techtunes.com.bd/tDrive/tuner/pchelplabnet/344775/ScreenShot0085.jpg[/img]
গতকালকের ডোমেইন ক্রয়ের প্রমাণাদি:
[img=557x0]http://s.techtunes.com.bd/tDrive/tuner/pchelplabnet/344775/ScreenShot0086.jpg[/img]
উপরোক্ত আলোচনা ও প্রমাণাদির ভিত্তিতে বুঝতে পারলেন বিট কয়েন আয়ের উপযোগীতা। সুতরাং আপনিও আমার মত বিটকয়েনকে বাংলাদেশে লেনদেন না হলেও অনলাইনে অন্য কোন কাজে ব্যবহার করতে পারবেন যেমনটি আমি করেছি ডোমেইন ও হোস্ট ক্রয়ে। এবং হ্যা বিট কয়েন হতে কিভাবে আয় করতে হয় এবং একাউন্ট ওপেন করতে হয় তা নিম্নে বিস্তারিত ব্যাখ্যা করছি। তবে হ্যা কাজ শুরু করার পূর্বে আমার টিউনের নিচের অংশ টুকু ভাল করে পড়ে নিন, নোট করুন অতপর কাজ শুরু করুন।
প্রথমে জেনে নিই বিট কয়েন কি?
বিটকয়েন হল ওপেন সোর্স ক্রিপ্টোগ্রাফিক প্রোটকলের মাধ্যমে লেনদেন হওয়া সাংকেতিক মুদ্রা। বিটকয়েন লেনদেনের জন্য কোন ধরনের অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠান, নিয়ন্ত্রনকারী প্রতিষ্ঠান বা নিকাশ ঘরের প্রয়োজন হয় না। ২০০৮ সালে সাতোশি নাকামোতো এই মুদ্রাব্যবস্থার প্রচলন করেন। বিটকয়েনের লেনদেন হয় পিয়ার টু পিয়ার বা গ্রাহক থেকে গ্রাহকের কম্পিউটারে বা মোবাইলে। বিটকয়েনের সমস্ত প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয় অনলাইনে একটি উন্মুক্ত সোর্স সফটওয়্যারের মাধ্যমে অথবা কোন ওয়েব সাইটের মাধ্যমে।
[img=538x0]http://s.techtunes.com.bd/tDrive/tuner/pchelplabnet/344775/ScreenShot0087.jpg[/img]
বর্তমানে ১টি বিটকয়েনের মূল্য প্রায় ২২৪.৭৫ ডলার, প্রায় ৩ মাস পূর্বে ছিল ৪৭৫.৩৫ ডলার। অনেকটা শেয়ার বাজারের মতই এর দাম উঠানামা করে, যাহা অনেকেই প্রতিনিয়ত আপডেট দেখে বুঝতে পেরেছেন।
অর্থাৎ বর্তমানে 1 Bit Coin = $২২৫!!!
বিট কয়েন এর উপযোগীতা:
১। বিট কয়েন পদ্ধতি অনেকটা নতুন বিষয়। এটাও এক ধরনের পেইজা, পেপাল, মানি বুকার্স এর মত বিট কয়েন লেনদেন পদ্ধতি বা গেট ওয়ে। বর্তমানে পৃথিবীর অনেক দেশেই বিভিন্ন গেটওয়ে পেমেন্ট প্রসেস হিসাবে অনেক সাইটে বিট কয়েন পদ্ধতি যুক্ত করা হয়েছে। ইউরোপ, অআমেরিকা উন্নত দেশেই অল্প সময়েই বিট কয়েন পদ্ধতি জনপ্রিয়তা অর্জন করে নিয়েছে। খুব বেশী একটা সময় হয়ত নাই, যেখানে সমগ্র দেশে বিট কয়েন্ট পদ্ধতি চালু হয়ে যাবে। সম্প্রতি বাংলাদেশে অনেকেই বিট কয়েন আয় করছেন।
[img=535x0]http://s.techtunes.com.bd/tDrive/tuner/pchelplabnet/344775/ScreenShot009.jpg[/img]
৩। এর মাধ্যমে যে কোন জায়গাতে পেমেন্ট পরিশোধ, বিল প্রদান, বেতন-বোনাস দেওয়া যাবে। তাছাড়া বিট কয়েন মোবাইলে, ব্যাংক একাউন্ট কিংবা অন্য মাস্টার কার্ডে ট্রান্সপার করতে পারবেন।
৪। অন্য কোন শেয়ার মার্কেট কিংবা বিট কয়েন মার্কেটে এটা বিক্রয় করতে পারবেন।
বিট কয়েন একাউন্টঃ
আপনাকে প্রথমে একটি বিটকয়েন অ্যাড্রেস তৈরি করা লাগবে। এই অ্যাড্রেস সাধারনত ৩৪ Character -এর হয়। এই কারনেই এটা এতো বেশি সিকিউর। এটা মূলত বিট কয়েন গেটওয়ে পেমেন্ট প্রসেস বলা হয়ে থাকে। অর্থাত আপনি যে কোন সাইট হতে বিট কয়েন আয় করুন না কেন, এখানে সমস্ত বিট কয়েন আয় যুক্ত হয়ে যাবে। পরবর্তীতে এখান হতে সুবিধামত উইথ ড্র করতে পারবেন।
কিভাবে একাউন্ট তৈরি করবেন:
একাউন্ট তৈরি/ওপেন করা খুব সহজ। প্রথমত আমার এই পোস্ট ভালভাবে পড়ে নিন। অতপর পোস্টের টিউটোরিয়াল অনুসরন করে বাকি কাজ করলেই হবে।
১। প্রথমে এইলিঙ্কে যান কিংবা ক্লিক করুন এখানে > এরপর নিচের মত একটা পেজ আসবে
[img=496x0]http://s.techtunes.com.bd/tDrive/tuner/pchelplabnet/344775/ScreenShot0091.jpg[/img]
২। এখানে Name অংশে আপনার নামের ১ম এবং শেষ অংশ দিন> Email এর বক্সে আপনার মেইল অ্যাড্রেস এবং> Password এর বক্সে আপনার পাসওয়ার্ড লিখুন> এবার সবশেষে টিক মার্ক দিয়ে Create Bit coin Wallet লিঙ্কে ক্লিক করুন।
৩। এরপর আপনাকে ইমেইল অ্যাড্রেস ভেরিফাই করেত বলবে। আপনার ইমেইল অ্যাড্রেসে যান এবং VERIFY MY EMAIL ADDRESS-এ ক্লিক করুন। নতুন কোন উইন্ডো ওপেন হলে ক্লোজ করে দিন। অতপর এই সাইটে পূনরায় প্রবেশ করে লগইন করুন আপনার ইমেইল ও পাসওয়ার্ড দ্বারা (রেজি: করার সময়ে যাহা ব্যবহার করেছিলেন)। যদি লগইন করতে পারেন তাহলে বুঝবেন সঠিকভাবে একাউন্টটি ক্রিয়েট করতে পেরেছেন।
(লগইন করলে নিচের মত একটা পেজ আসবে)
[img=591x0]http://s.techtunes.com.bd/tDrive/tuner/pchelplabnet/344775/ScreenShot002.jpgc_.jpg[/img]
৪। এখান থেকে Setting থেকে Bit coin Addresses এর উপরে ক্লিক করলে নিচের মত একটা পেজ আসবে। এরপর Create New Address করে কিছুক্ষণ অপেক্ষা করুন। নিচের মত একটা অ্যাড্রেস তৈরি হবে। এটাকে সেভ করে অথবা কপি করে রাখুন নোটপ্যাডে, পরে কাজে লাগবে মূলত বিট কয়েন সাইট হতে আয় এবং প্রতিবার লগইন করার জন্য।
৫। চাইলে একাউন্টটি আপনি ভ্যারিফাইড করে নিতে পারেন মোবাইল নং দ্বারা। এই জন্য একাউন্ট লগইন করে Verify a Phone অপশনে ক্লিক করুন। একটি বার্তা আপনার মোবাইলে যাবে। সেখানের প্রেরিত কোডটি এখানে ইনপুট করে দিলেই হবে। এই ক্ষেত্রে কয়েন-বেজ একাউন্টের নিরাপত্তা থাকবে। অবশ্য ব্যাংক একাউন্ট ভেরিফাইড কিংবা যুক্ত করার অপশন আসবে, আপাতত এটি করার প্রয়োজন নাই।[img=578x0]http://s.techtunes.com.bd/tDrive/tuner/pchelplabnet/344775/ScreenShot003.jpgccc.jpg[/img]
বিট কয়েন আয়ঃ
[img=320x0]https://2.bp.blogspot.com/-QEOMScgDUdo/WSbRPsBVTXI/AAAAAAAAANo/IEsw8vRY_cEP25hxqnN4k2RLp3uMk5YKgCLcB/s320/ScreenShot0087.jpg[/img]
নিয়মাবলী:
বিটকয়েন পুরোপুরি আমাদের দ্বারাই নিয়ন্ত্রিত, এটি কোন প্রতিষ্ঠান বা ব্যক্তি দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয় না। আপনি নিজেই অনলাইন থেকে এটি রোজগার করতে পারবেন।
1 Bitcoin equals
51470.25 Bangladeshi Taka
একটা Important কথা এর দাম ডলার এর দাম এর মত কমে বাড়ে যেমন google এ 1 Bitcoin=? লিখলে আজ যে amaount দেখাবে কাল বেশি বা কম দেখাতে পারে
বিটকয়েন সম্পর্কিত কিছু এককঃ
1 uBTC = 0.000001 BTC
1 mBTC = 0.001 BTC
1 satoshi = 0.00000001 BTC বিটকয়েন
বিটকয়েন আর্নিং এর কয়টি মাধ্যম আমি জানি তা হল, মাইনিং (mining) এবং কল (faucets)
মাইনিং এ আপনার নির্দিষ্ট একটি বিটকয়েনের অংশ আপনাকে ইউজ করতে হবে। বর্তমানে এটি অনেক হার্ড একটি প্রসেস বিটকয়েন আর্ন করার জন্য।
BTC click হল বিস্বের মধে্য সবচেয়ে ভাল bitcoin paying paid সাইট। BTCclickশুরু হয়েছিল ২০১৩ সালে এবং এখন চলছে কোনরকম সমস্যা ছাড়া।
অপরদিকে অনেকে সার্ভে বা পিটিসি সাইটে কাজ করেন। তবে এখানে খুব বেশী ইনকাম করা যায় না, মামুলি বিষয়ক। যাইহোক আমি নিজেও পিটিসিতে কাজ করিনা, অপরকেও এই ব্যাপারে সাজেস্ট করতে চাচ্ছি না।
তবে আজকে আপনাদেরকে একটি সাইট সম্পর্কে ধারনা দিব, যাহা টিউনের শিরোনামে উল্লেখ করেছি।এখানে কাজ করাটা খুবই সহজ। পূনরায় বলছি এটা কোন ফ্রিল্যান্স, পিটিসি বা কোন জবের সাইট নই। এটা একটি বিট কয়েন বিষয়ক সাইট। অবশ্য ফ্রিল্যান্স বলে কেউ ভূল করবেন না। এখানে ফ্রিল্যান্স সাইটের মত টাকার পাহাড় না হলেও নেহাত মন্দ নই, তবে ভূয়া পিটিসি সাইট হতে ভাল। আমার অভিজ্ঞাতে মনে হয়- বিট কয়েন সাইটের ইনকামের মত অত সহজ রাস্তা এখনও হয়নি।
বিট কয়েন সম্পর্কে টিউন করার উদ্দেশ্য:
আসলে বিট কয়েন বিষয় নিয়ে অনেকের মধ্যে তর্ক-বিতর্কের বিষয় রয়েছে। একজন বলবেন এটা বৈধ এবং অন্যজন বলবেন অবৈধ। তবে আমার যুক্তির দিক হতে ৫০/৫০ তার কারন গুলো নিম্নরুপ:
[img=210x0]http://s.techtunes.com.bd/tDrive/tuner/pchelplabnet/344775/index.png[/img]
১। বিটকয়েন কোনো দেশের বৈধ বা অনুষ্ঠানিক মুদ্রা না হলেও ডিজিটাল মুদ্রা হিসেবে এর জনপ্রিয়তা ক্রমশ বেড়ে চলেছে। বাজার বিশ্লেষকদের মতে, অনলাইনে কেনাকাটা ও ইলেকট্রনিক লেনদেনে বিটকয়েন ভবিষ্যতে সবচেয়ে জনপ্রিয় ও বহুল ব্যবহৃত মুদ্রা হবে। বাংলাদেশ ছাড়াও বিটকয়েন ফাউন্ডেশনে সদ্য যুক্ত হওয়া দেশগুলো হচ্ছে কানাডা, মেক্সিকো, নেদারল্যান্ডস, অস্ট্রেলিয়া, জার্মানি ও ডেনমার্ক। বাংলাদেশীদের জীবনযাত্রার ইতিবাচক পরিবর্তনে বিটকয়েন সহায়ক ভূমিকা রাখবে বলে মনে করছেন এ খাতের সঙ্গে সংশ্লিষ্টরা। তথ্য সূত্র এখানে
২। অর্থনীতিবিদদের সাথে কথা বলে জানা যায়, জাপান, আমেরিকাসহ ইউরোপের দেশগুলোতে এই বিটকয়েনের কিছু প্রচলন থাকলেও বাংলাদেশে এর প্রচলন করা সম্ভব নয়। তাছাড়া এটা দিয়েতো বৈদেশিক মুদ্রা ক্রয় করা যাবে না। এ ব্যাপারে বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক সহকারী পরিচালক অসিম কুমার দাশগুপ্ত বলেন, বিটকয়েনের কোন বাস্তব রুপ নেই। তাই এখানে মানুষের প্রতারিত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তিনি আরও বলেন, দেশে বিনিময়ের মাধ্যম হিসেবে কোন মুদ্রা চলবে কি চলবে না তা নির্ধারণ করার ক্ষমতা শুধু বাংলাদেশ ব্যাংকের। একটা দেশের অভ্যন্তরে ঐ দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক বা অর্থনিয়ন্ত্রণকারী সংস্থার অনুমোদন ছাড়া কোন মুদ্রা বিনিময় মাধ্যম হিসেবে বিবেচিত হবে না। সম্প্রতি কৃত্রিম মুদ্রার ঝুঁকির কথা বিবেচনা করে বাংলাদেশ ব্যাংক এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে বিটকয়েনের প্রচলন নিষিদ্ধ করেছে।
বিট কয়েন সাইটে আমি যে কাজ করেছি তার প্রমাণাদি ও অভিজ্ঞতা:
ক। হ্যা আমিও জানি বাংলাদেশ ব্যাংক বিট কয়েনকে নিষিদ্ধ করেছে। ইন্টারনেটে বেশ কিছু প্রতিষ্ঠান বিট কয়েনের মাধ্যমে পে নিয়ে থাকে। সুতরাং মনে করলাম নেটে প্রায় সময়ই থাকি। সেখানে যদি কিছু মামুলি অর্থ আছে বিনা পরিশ্রমে, তাতে ক্ষতি কি? তাছাড়া এখানে তো নিজের কোন অর্থ ইনভেস্ট করতে হচ্ছে না। যেই ভাবা সেই কাজ। প্রায় ১৪ মাসের মাসের মত হল। এই পর্যন্ত বিট কয়েনে আয় করেছি প্রায় ১১৫ ডলারের মত। অবশিষ্ট আছে ৪৫ ডলার।
[img=505x0]http://s.techtunes.com.bd/tDrive/tuner/pchelplabnet/344775/ScreenShot0088.jpg[/img]
খ। যেহেতু বাংলাদেশে বিট কয়েন দ্বারা কাজ করা যাবে না। তাই সিদ্ধান্ত নিলাম এই কয়েন দ্বারা আমি ডোমেইন ও হোস্টিং ক্রয় করব। এই হিসাবে কয়েন দ্বারা আমিসহ আমার বন্ধুদেরকে প্রায় ৭ টির মত ডোমেইন ক্রয় করি। এই তো গতকালকেও একটি ডোমেইন রেজি: করি বিট কয়েন দ্বারা পেমেন্ট করেছি। পারলে আপনারা http://www.who.is সাইটে গিয়ে http://www.nabinbangla.com নামটি চেক করে দেখতে পারেন আমি কোন ভূয়া কথা বলছি কিনা!
[img=481x0]http://s.techtunes.com.bd/tDrive/tuner/pchelplabnet/344775/ScreenShot0082.jpg[/img]
গ। যেহেতু পূর্বেই বলেছি বিট কয়েন লেনদেন অনেক নামী ইন্টারনেট প্রতিষ্ঠানও সাপোর্ট করে। যেমন বিখ্যাত ডোমেইন প্রভাইডার http://www.namesilo.com এবং হোস্টিং প্রভাইডার http://www.hostdime.com তাদের সাইটে পেমেন্ট হিসাবে বিট কয়েন সাপোর্ট করে। সুতরাং আমার বন্ধুদের অনেকেরই উক্ত সাইট হতে ডোমেইন কিনে দিয়েছি।
[img=486x0]http://s.techtunes.com.bd/tDrive/tuner/pchelplabnet/344775/ScreenShot0083.jpg[/img]
ঘ। বিগত ১ বছর ধরে যে বিট কয়েন আয় করেছি এবং লেনদেনের প্রমাণ পত্র:
[img=490x0]http://s.techtunes.com.bd/tDrive/tuner/pchelplabnet/344775/ScreenShot0081.jpg[/img]
ঙ। বিট কয়েন অর্থ একাউন্টে যোগ হলে তা প্রতিবারই ইমেইলে বার্তা আসে নিম্নরুপ:
১।
[img=456x0]http://s.techtunes.com.bd/tDrive/tuner/pchelplabnet/344775/ScreenShot0084.jpg[/img]
২।
[img=645x0]http://s.techtunes.com.bd/tDrive/tuner/pchelplabnet/344775/ScreenShot0085.jpg[/img]
গতকালকের ডোমেইন ক্রয়ের প্রমাণাদি:
[img=557x0]http://s.techtunes.com.bd/tDrive/tuner/pchelplabnet/344775/ScreenShot0086.jpg[/img]
উপরোক্ত আলোচনা ও প্রমাণাদির ভিত্তিতে বুঝতে পারলেন বিট কয়েন আয়ের উপযোগীতা। সুতরাং আপনিও আমার মত বিটকয়েনকে বাংলাদেশে লেনদেন না হলেও অনলাইনে অন্য কোন কাজে ব্যবহার করতে পারবেন যেমনটি আমি করেছি ডোমেইন ও হোস্ট ক্রয়ে। এবং হ্যা বিট কয়েন হতে কিভাবে আয় করতে হয় এবং একাউন্ট ওপেন করতে হয় তা নিম্নে বিস্তারিত ব্যাখ্যা করছি। তবে হ্যা কাজ শুরু করার পূর্বে আমার টিউনের নিচের অংশ টুকু ভাল করে পড়ে নিন, নোট করুন অতপর কাজ শুরু করুন।
প্রথমে জেনে নিই বিট কয়েন কি?
বিটকয়েন হল ওপেন সোর্স ক্রিপ্টোগ্রাফিক প্রোটকলের মাধ্যমে লেনদেন হওয়া সাংকেতিক মুদ্রা। বিটকয়েন লেনদেনের জন্য কোন ধরনের অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠান, নিয়ন্ত্রনকারী প্রতিষ্ঠান বা নিকাশ ঘরের প্রয়োজন হয় না। ২০০৮ সালে সাতোশি নাকামোতো এই মুদ্রাব্যবস্থার প্রচলন করেন। বিটকয়েনের লেনদেন হয় পিয়ার টু পিয়ার বা গ্রাহক থেকে গ্রাহকের কম্পিউটারে বা মোবাইলে। বিটকয়েনের সমস্ত প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয় অনলাইনে একটি উন্মুক্ত সোর্স সফটওয়্যারের মাধ্যমে অথবা কোন ওয়েব সাইটের মাধ্যমে।
[img=538x0]http://s.techtunes.com.bd/tDrive/tuner/pchelplabnet/344775/ScreenShot0087.jpg[/img]
বর্তমানে ১টি বিটকয়েনের মূল্য প্রায় ২২৪.৭৫ ডলার, প্রায় ৩ মাস পূর্বে ছিল ৪৭৫.৩৫ ডলার। অনেকটা শেয়ার বাজারের মতই এর দাম উঠানামা করে, যাহা অনেকেই প্রতিনিয়ত আপডেট দেখে বুঝতে পেরেছেন।
অর্থাৎ বর্তমানে 1 Bit Coin = $২২৫!!!
বিট কয়েন এর উপযোগীতা:
১। বিট কয়েন পদ্ধতি অনেকটা নতুন বিষয়। এটাও এক ধরনের পেইজা, পেপাল, মানি বুকার্স এর মত বিট কয়েন লেনদেন পদ্ধতি বা গেট ওয়ে। বর্তমানে পৃথিবীর অনেক দেশেই বিভিন্ন গেটওয়ে পেমেন্ট প্রসেস হিসাবে অনেক সাইটে বিট কয়েন পদ্ধতি যুক্ত করা হয়েছে। ইউরোপ, অআমেরিকা উন্নত দেশেই অল্প সময়েই বিট কয়েন পদ্ধতি জনপ্রিয়তা অর্জন করে নিয়েছে। খুব বেশী একটা সময় হয়ত নাই, যেখানে সমগ্র দেশে বিট কয়েন্ট পদ্ধতি চালু হয়ে যাবে। সম্প্রতি বাংলাদেশে অনেকেই বিট কয়েন আয় করছেন।
[img=535x0]http://s.techtunes.com.bd/tDrive/tuner/pchelplabnet/344775/ScreenShot009.jpg[/img]
৩। এর মাধ্যমে যে কোন জায়গাতে পেমেন্ট পরিশোধ, বিল প্রদান, বেতন-বোনাস দেওয়া যাবে। তাছাড়া বিট কয়েন মোবাইলে, ব্যাংক একাউন্ট কিংবা অন্য মাস্টার কার্ডে ট্রান্সপার করতে পারবেন।
৪। অন্য কোন শেয়ার মার্কেট কিংবা বিট কয়েন মার্কেটে এটা বিক্রয় করতে পারবেন।
বিট কয়েন একাউন্টঃ
আপনাকে প্রথমে একটি বিটকয়েন অ্যাড্রেস তৈরি করা লাগবে। এই অ্যাড্রেস সাধারনত ৩৪ Character -এর হয়। এই কারনেই এটা এতো বেশি সিকিউর। এটা মূলত বিট কয়েন গেটওয়ে পেমেন্ট প্রসেস বলা হয়ে থাকে। অর্থাত আপনি যে কোন সাইট হতে বিট কয়েন আয় করুন না কেন, এখানে সমস্ত বিট কয়েন আয় যুক্ত হয়ে যাবে। পরবর্তীতে এখান হতে সুবিধামত উইথ ড্র করতে পারবেন।
কিভাবে একাউন্ট তৈরি করবেন:
একাউন্ট তৈরি/ওপেন করা খুব সহজ। প্রথমত আমার এই পোস্ট ভালভাবে পড়ে নিন। অতপর পোস্টের টিউটোরিয়াল অনুসরন করে বাকি কাজ করলেই হবে।
১। প্রথমে এইলিঙ্কে যান কিংবা ক্লিক করুন এখানে > এরপর নিচের মত একটা পেজ আসবে
[img=496x0]http://s.techtunes.com.bd/tDrive/tuner/pchelplabnet/344775/ScreenShot0091.jpg[/img]
২। এখানে Name অংশে আপনার নামের ১ম এবং শেষ অংশ দিন> Email এর বক্সে আপনার মেইল অ্যাড্রেস এবং> Password এর বক্সে আপনার পাসওয়ার্ড লিখুন> এবার সবশেষে টিক মার্ক দিয়ে Create Bit coin Wallet লিঙ্কে ক্লিক করুন।
৩। এরপর আপনাকে ইমেইল অ্যাড্রেস ভেরিফাই করেত বলবে। আপনার ইমেইল অ্যাড্রেসে যান এবং VERIFY MY EMAIL ADDRESS-এ ক্লিক করুন। নতুন কোন উইন্ডো ওপেন হলে ক্লোজ করে দিন। অতপর এই সাইটে পূনরায় প্রবেশ করে লগইন করুন আপনার ইমেইল ও পাসওয়ার্ড দ্বারা (রেজি: করার সময়ে যাহা ব্যবহার করেছিলেন)। যদি লগইন করতে পারেন তাহলে বুঝবেন সঠিকভাবে একাউন্টটি ক্রিয়েট করতে পেরেছেন।
(লগইন করলে নিচের মত একটা পেজ আসবে)
[img=591x0]http://s.techtunes.com.bd/tDrive/tuner/pchelplabnet/344775/ScreenShot002.jpgc_.jpg[/img]
৪। এখান থেকে Setting থেকে Bit coin Addresses এর উপরে ক্লিক করলে নিচের মত একটা পেজ আসবে। এরপর Create New Address করে কিছুক্ষণ অপেক্ষা করুন। নিচের মত একটা অ্যাড্রেস তৈরি হবে। এটাকে সেভ করে অথবা কপি করে রাখুন নোটপ্যাডে, পরে কাজে লাগবে মূলত বিট কয়েন সাইট হতে আয় এবং প্রতিবার লগইন করার জন্য।
৫। চাইলে একাউন্টটি আপনি ভ্যারিফাইড করে নিতে পারেন মোবাইল নং দ্বারা। এই জন্য একাউন্ট লগইন করে Verify a Phone অপশনে ক্লিক করুন। একটি বার্তা আপনার মোবাইলে যাবে। সেখানের প্রেরিত কোডটি এখানে ইনপুট করে দিলেই হবে। এই ক্ষেত্রে কয়েন-বেজ একাউন্টের নিরাপত্তা থাকবে। অবশ্য ব্যাংক একাউন্ট ভেরিফাইড কিংবা যুক্ত করার অপশন আসবে, আপাতত এটি করার প্রয়োজন নাই।[img=578x0]http://s.techtunes.com.bd/tDrive/tuner/pchelplabnet/344775/ScreenShot003.jpgccc.jpg[/img]
বিট কয়েন আয়ঃ
[img=320x0]https://2.bp.blogspot.com/-QEOMScgDUdo/WSbRPsBVTXI/AAAAAAAAANo/IEsw8vRY_cEP25hxqnN4k2RLp3uMk5YKgCLcB/s320/ScreenShot0087.jpg[/img]
নিয়মাবলী:
বিটকয়েন পুরোপুরি আমাদের দ্বারাই নিয়ন্ত্রিত, এটি কোন প্রতিষ্ঠান বা ব্যক্তি দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয় না। আপনি নিজেই অনলাইন থেকে এটি রোজগার করতে পারবেন।
1 Bitcoin equals
51470.25 Bangladeshi Taka
একটা Important কথা এর দাম ডলার এর দাম এর মত কমে বাড়ে যেমন google এ 1 Bitcoin=? লিখলে আজ যে amaount দেখাবে কাল বেশি বা কম দেখাতে পারে
বিটকয়েন সম্পর্কিত কিছু এককঃ
1 uBTC = 0.000001 BTC
1 mBTC = 0.001 BTC
1 satoshi = 0.00000001 BTC বিটকয়েন
বিটকয়েন আর্নিং এর কয়টি মাধ্যম আমি জানি তা হল, মাইনিং (mining) এবং কল (faucets)
মাইনিং এ আপনার নির্দিষ্ট একটি বিটকয়েনের অংশ আপনাকে ইউজ করতে হবে। বর্তমানে এটি অনেক হার্ড একটি প্রসেস বিটকয়েন আর্ন করার জন্য।
BTC click হল বিস্বের মধে্য সবচেয়ে ভাল bitcoin paying paid সাইট। BTCclickশুরু হয়েছিল ২০১৩ সালে এবং এখন চলছে কোনরকম সমস্যা ছাড়া।
- কিভাবে BTCclicks এ কাজ করবেন:-
- BTCclicks এ কাজ করা খুবই সহজ যেভাবে আমরা অন্যান্য ptc site এ কাজ করি।BTC clicks থেকে টাকা আয়ের প্রাথমিক পথ হল advertiser'sএর web page দেখা।
- প্রথমে আপনাকে অবশ্যই অ্যাড পেজ এ যেতে হবে যেখানে অ্যাড দেখানো হয়।অনেক রকম অ্যাড দেখতে পাবেন পেজ এ থাকাকালীন সময়।
- আপনাকে অবশ্যই লিংক ক্লিক করতে হবে যেটা আপনাকে অ্যাড শুরুর সময় দেখাবে।অ্যাড এ ক্লিক করার সাথে সাথেই আপনাকে একটা নতুন পেজ এ নিয়ে যাবে এবং অ্যাড শেষ না হওয়া পর্যন্ত দেখতে হবে।
- যখন সময় শেষ হবে তখনি একটি কাপছা আসবে আপনার সামনে যেটা সমাধান করার মাধ্যমে বুঝাতে হবে আপনি মানুষ। অন্য কোন উপায়ে কাজ করলে হবে না।সবর্সশেষ কাজটি শেষ এবং আপনি পুরস্কার পেয়েছেন।
- নিচে সাইট এর লিংক দেওয়া হল।যেটা র মাধ্যমে খুব সহজেই Butcoins আয় করতে পারেন।