06-10-2017, 09:25 PM
রূপচর্চা করার প্রাকৃতিক উপায়ঃ
১. আটা
ক. রান্না ঘরের আটা আপনার ত্বক পরিচর্যায়
অনেক সহায়ক হতে পারে। যে ধরনেরই
ত্বক হোক না কেন, আটা সব ত্বকের
জন্যেই ভালো কাজ করে। ১ টেবিল চামচ
পরিষ্কার আটা নিয়ে তার সাথে গরুর কাঁচা দুধ, একটু
কাঁচা হলুদ বাটা মিশিয়ে মুখে মেখে ১০/১৫ মিনিট
রেখে মুখ ধুয়ে ফেলবেন।
খ. আটা পানিতে ফুটিয়ে পেস্টের মতো
করে মুখমন্ডলে লাগালে মুখের ছিট ছিট
তিলে দাগ অনেক হালকা হয়ে যায়।
গ. বেসনের মতো আটা হাতে নিয়ে পানি
দিয়ে পেস্ট করে মুখে লাগিয়ে সাবানের
মতো মুখ পরিষ্কার করা যায়।
ঘ. দুধের সরের সাথে আটা ও কাঁচা হলুদ মিশিয়ে
মুখে মেখে ১৫ মিনিট রেখে ধুয়ে
ফেলবেন।
২. হলুদ
হলুদের গুণের কথা বর্ণনা করে শেষ করা
যাবে না। রূপচর্চায় হলুদের ভূমিকা অনেক।
অতীতে নানী-দাদীরাও হলুদ ব্যবহার
করতেন। নানান রোগের জন্যে কাঁচা হলুদের
রসও খেতেন। ঘরোয়া চিকিৎসাতেও হলুদের
অবদান অনেক। অনেক ফেসপ্যাক কাঁচা হলুদ
দিয়ে তৈরি করা হয়। অনেকের গায়ের রং
ফ্যাকাসে সাদা। তারা যদি একটু কাঁচা হলুদ বেটে তার
সাথে অলিভ অয়েল মিশিয়ে গায়ে, হাতে এবং
পায়ে মেখে প্রতিদিন গোসল করেন,
তাহলে দেখবেন ফ্যাকাসে ভাব নেই। সুন্দর
সোনা বর্ণের আভা চলে আসছে দেহে।
কাঁচা হলুদের সাথে দুধের সরও মিশিয়ে নিতে
পারেন।
হলুদ লোমনাশক, নিয়মিত মাখলে শরীরের
লোম বাড়ে না। এতে ওয়াক্সিং-এর কাজ হয়
ভালো। আগেকার দিনে মা-দাদীরা কাঁচা হলুদ
বাটার সাথে নিম পাতা বেটে বড়ি বানিয়ে
রোদে শুকিয়ে রাখতেন। তারপর প্রতিদিন বাসি
পেটে খেতেন। এতে পেটের দোষ
হতো না, লিভার ভালো থাকতো। এতে মুখে
লিভার স্পট পড়ে না। অনেক মেয়েলি
অসুখেও ফল পাওয়া যায়। কাঁচা হলুদ আখের
গুড়ের সাথে খালি পেটে খেলে রক্ত
পরিশোধিত হয় বলে স্বাস্থ্য রক্ষা ও রূপচর্চায়
হলুদের দান অতুলনীয়।
১. আটা
ক. রান্না ঘরের আটা আপনার ত্বক পরিচর্যায়
অনেক সহায়ক হতে পারে। যে ধরনেরই
ত্বক হোক না কেন, আটা সব ত্বকের
জন্যেই ভালো কাজ করে। ১ টেবিল চামচ
পরিষ্কার আটা নিয়ে তার সাথে গরুর কাঁচা দুধ, একটু
কাঁচা হলুদ বাটা মিশিয়ে মুখে মেখে ১০/১৫ মিনিট
রেখে মুখ ধুয়ে ফেলবেন।
খ. আটা পানিতে ফুটিয়ে পেস্টের মতো
করে মুখমন্ডলে লাগালে মুখের ছিট ছিট
তিলে দাগ অনেক হালকা হয়ে যায়।
গ. বেসনের মতো আটা হাতে নিয়ে পানি
দিয়ে পেস্ট করে মুখে লাগিয়ে সাবানের
মতো মুখ পরিষ্কার করা যায়।
ঘ. দুধের সরের সাথে আটা ও কাঁচা হলুদ মিশিয়ে
মুখে মেখে ১৫ মিনিট রেখে ধুয়ে
ফেলবেন।
২. হলুদ
হলুদের গুণের কথা বর্ণনা করে শেষ করা
যাবে না। রূপচর্চায় হলুদের ভূমিকা অনেক।
অতীতে নানী-দাদীরাও হলুদ ব্যবহার
করতেন। নানান রোগের জন্যে কাঁচা হলুদের
রসও খেতেন। ঘরোয়া চিকিৎসাতেও হলুদের
অবদান অনেক। অনেক ফেসপ্যাক কাঁচা হলুদ
দিয়ে তৈরি করা হয়। অনেকের গায়ের রং
ফ্যাকাসে সাদা। তারা যদি একটু কাঁচা হলুদ বেটে তার
সাথে অলিভ অয়েল মিশিয়ে গায়ে, হাতে এবং
পায়ে মেখে প্রতিদিন গোসল করেন,
তাহলে দেখবেন ফ্যাকাসে ভাব নেই। সুন্দর
সোনা বর্ণের আভা চলে আসছে দেহে।
কাঁচা হলুদের সাথে দুধের সরও মিশিয়ে নিতে
পারেন।
হলুদ লোমনাশক, নিয়মিত মাখলে শরীরের
লোম বাড়ে না। এতে ওয়াক্সিং-এর কাজ হয়
ভালো। আগেকার দিনে মা-দাদীরা কাঁচা হলুদ
বাটার সাথে নিম পাতা বেটে বড়ি বানিয়ে
রোদে শুকিয়ে রাখতেন। তারপর প্রতিদিন বাসি
পেটে খেতেন। এতে পেটের দোষ
হতো না, লিভার ভালো থাকতো। এতে মুখে
লিভার স্পট পড়ে না। অনেক মেয়েলি
অসুখেও ফল পাওয়া যায়। কাঁচা হলুদ আখের
গুড়ের সাথে খালি পেটে খেলে রক্ত
পরিশোধিত হয় বলে স্বাস্থ্য রক্ষা ও রূপচর্চায়
হলুদের দান অতুলনীয়।