06-11-2017, 07:18 PM
ঈদে চাই বাড়তি সাজ, বাড়তি সৌন্দর্য্য। পোশাকে
চমকের সঙ্গে সঙ্গে ত্বক, চুল, নখ সবকিছুতেই থাকতে
হবে চমক। বিশেষ করে সুন্দর চুলের প্রতি দুর্বলতা
নারী-পুরুষ সবার। কিন্তু বাইরের ধুলো-ময়লা, সূর্যের
অতিবেগুনি রশ্মি দিন দিন আপনার চুলকে রুক্ষ করে
দিচ্ছে। ঈদে ঝলমলে চুল দিয়ে সবাইকে চমকে দিতে
তাই একটু আগেভাগেই যত্ন শুরু করা জরুরি। চুলের
যত্নে রইলো কিছু ঘরোয়া টিপস, যা আপনার চুলকে
করে তুলবে সুস্থ, সুন্দর আর স্বাস্থ্যবান।
তেল : নারকেল তেলকে বলা হয় সবচেয়ে ভালো
ভেষজ কণ্ডিশনার। রাতে ঘুমানোর আগে এই তেলের
মিশ্রণ হালকা গরম করে নিয়ে মাথার তালুতে
ভালোভাবে ম্যাসাজ করে নিতে হবে। চুলের
প্রতিটি গোড়ায় যেন তেল পৌঁছায় সেজন্য একটু সময়
নিয়ে আস্তে আস্তে পুরো চুল আর তালুতে তেল
ম্যাসাজ করতে হবে। সারা রাত রাখা সম্ভব না হলে
গোসলের ১ ঘণ্টা আগে চুলে তেল দিয়ে তারপর
শ্যাম্পু করে নিতে হবে। সপ্তাহে ২ বার যদি এটা
করা যায়। ১ মাসের মধ্যেই চুল পাতলা ভাব কমে
আসবে, চুল পড়া বন্ধ করে নতুন চুল গজাতে সাহায্য
করবে। চুল হবে রেশমি, ঝলমলে ও স্বাস্থ্যবান।
ডিম : একটি ডিমের সাদা অংশ নিয়ে ভালোভাবে
ফেটিয়ে নিতে হবে। তারপর পরিষ্কার চুলে সরাসরি
হাত অথবা ব্রাশের সাহায্যে ওপর থেকে নিচ
পর্যন্ত লাগাতে হবে। তারপর হালকা ঝুটি করে নিন
বা শাওয়ার ক্যাপ পরে নিন। ২০-৩০ মিনিট রেখে
নরমাল পানিতে চুল ধুয়ে নিন এবং শ্যাম্পু করুন।
যেদিন ডিম দেবেন সেদিন আর আলাদা করে
কন্ডিশনার দেবার প্রয়োজন নেই। প্রতি ৭ দিনে ১
বার করুন দেখবেন চুল ঘন হওয়ার সাথে সাথে আসবে
বাউন্স।
অ্যালোভেরা : অ্যালোভেরার জেল বের করে ৪
চামচ মধুর সাথে মিশিয়ে সরাসরি চুলে এবং মাথার
তালুতে লাগিয়ে ফেলুন। চুল ঘন করার সাথে সাথে
এটি আপনার চুলের আগা ফেটে যাওয়া রোধ করবে।
মধু : ব্যবহারের ক্ষেত্রে মধু খুবই আঠালো, সে জন্য
খুব অল্প পরিমাণে (৪-৫ চামচ এর বেশি না) মধু নিয়ে
তা মাথার তালুতে ব্যবহার করুন। তারপর চুল আটকে ১৫
মিনিট রেখে দিন। খেয়াল রাখুন যেন প্রতিটি চুলের
গোড়ায় একটু হলেও মধু পৌঁছায়। সবশেষে পানি
দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
পেঁয়াজ : আপনার হেয়ার ফলিকল এর কোনও অংশ
ক্ষতিগ্রস্ত থাকলে নিয়মিত পেঁয়াজ ব্যবহারে তা
সারিয়ে তোলে। যাদের চুল পাতলা তারা সপ্তাহে
২-৩ দিন ১০-১২ মিনিটের জন্য মাথার তালুতে পেঁয়াজ
ঘষে ব্যবহার করলে কিছুদিনের মধ্যেই উপকার
পাবেন।
মেহেদি : মেহেদি লাগিয়ে সাথে সাথে চুল ধুয়ে
ফেলবেন না। কমপক্ষে ২ ঘন্টা অপেক্ষা করুন। এতে
মেহেদির রং চুলে ভালভাবে বসবে। তাই হাতে সময়
নিয়ে চুলে মেহেদি লাগান। অনেকেই বলে মেহেদি
চুল রুক্ষ করে থাকে। হ্যাঁ, আপনার মাথার তালু রুক্ষ
হলে মেহেদি চুল রুক্ষ করে। তাই মেহেদির প্যাকের
সাথে তেল, টকদই ব্যবহার করুন। কিংবা মেহেদি
লাগিয়ে শ্যাম্পু করে মাথায় তেল লাগান। পানি ও
পরে শ্যাম্পু দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে অন্তত ১
বার এটি ব্যবহার করার চেষ্টা করুন।
চমকের সঙ্গে সঙ্গে ত্বক, চুল, নখ সবকিছুতেই থাকতে
হবে চমক। বিশেষ করে সুন্দর চুলের প্রতি দুর্বলতা
নারী-পুরুষ সবার। কিন্তু বাইরের ধুলো-ময়লা, সূর্যের
অতিবেগুনি রশ্মি দিন দিন আপনার চুলকে রুক্ষ করে
দিচ্ছে। ঈদে ঝলমলে চুল দিয়ে সবাইকে চমকে দিতে
তাই একটু আগেভাগেই যত্ন শুরু করা জরুরি। চুলের
যত্নে রইলো কিছু ঘরোয়া টিপস, যা আপনার চুলকে
করে তুলবে সুস্থ, সুন্দর আর স্বাস্থ্যবান।
তেল : নারকেল তেলকে বলা হয় সবচেয়ে ভালো
ভেষজ কণ্ডিশনার। রাতে ঘুমানোর আগে এই তেলের
মিশ্রণ হালকা গরম করে নিয়ে মাথার তালুতে
ভালোভাবে ম্যাসাজ করে নিতে হবে। চুলের
প্রতিটি গোড়ায় যেন তেল পৌঁছায় সেজন্য একটু সময়
নিয়ে আস্তে আস্তে পুরো চুল আর তালুতে তেল
ম্যাসাজ করতে হবে। সারা রাত রাখা সম্ভব না হলে
গোসলের ১ ঘণ্টা আগে চুলে তেল দিয়ে তারপর
শ্যাম্পু করে নিতে হবে। সপ্তাহে ২ বার যদি এটা
করা যায়। ১ মাসের মধ্যেই চুল পাতলা ভাব কমে
আসবে, চুল পড়া বন্ধ করে নতুন চুল গজাতে সাহায্য
করবে। চুল হবে রেশমি, ঝলমলে ও স্বাস্থ্যবান।
ডিম : একটি ডিমের সাদা অংশ নিয়ে ভালোভাবে
ফেটিয়ে নিতে হবে। তারপর পরিষ্কার চুলে সরাসরি
হাত অথবা ব্রাশের সাহায্যে ওপর থেকে নিচ
পর্যন্ত লাগাতে হবে। তারপর হালকা ঝুটি করে নিন
বা শাওয়ার ক্যাপ পরে নিন। ২০-৩০ মিনিট রেখে
নরমাল পানিতে চুল ধুয়ে নিন এবং শ্যাম্পু করুন।
যেদিন ডিম দেবেন সেদিন আর আলাদা করে
কন্ডিশনার দেবার প্রয়োজন নেই। প্রতি ৭ দিনে ১
বার করুন দেখবেন চুল ঘন হওয়ার সাথে সাথে আসবে
বাউন্স।
অ্যালোভেরা : অ্যালোভেরার জেল বের করে ৪
চামচ মধুর সাথে মিশিয়ে সরাসরি চুলে এবং মাথার
তালুতে লাগিয়ে ফেলুন। চুল ঘন করার সাথে সাথে
এটি আপনার চুলের আগা ফেটে যাওয়া রোধ করবে।
মধু : ব্যবহারের ক্ষেত্রে মধু খুবই আঠালো, সে জন্য
খুব অল্প পরিমাণে (৪-৫ চামচ এর বেশি না) মধু নিয়ে
তা মাথার তালুতে ব্যবহার করুন। তারপর চুল আটকে ১৫
মিনিট রেখে দিন। খেয়াল রাখুন যেন প্রতিটি চুলের
গোড়ায় একটু হলেও মধু পৌঁছায়। সবশেষে পানি
দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
পেঁয়াজ : আপনার হেয়ার ফলিকল এর কোনও অংশ
ক্ষতিগ্রস্ত থাকলে নিয়মিত পেঁয়াজ ব্যবহারে তা
সারিয়ে তোলে। যাদের চুল পাতলা তারা সপ্তাহে
২-৩ দিন ১০-১২ মিনিটের জন্য মাথার তালুতে পেঁয়াজ
ঘষে ব্যবহার করলে কিছুদিনের মধ্যেই উপকার
পাবেন।
মেহেদি : মেহেদি লাগিয়ে সাথে সাথে চুল ধুয়ে
ফেলবেন না। কমপক্ষে ২ ঘন্টা অপেক্ষা করুন। এতে
মেহেদির রং চুলে ভালভাবে বসবে। তাই হাতে সময়
নিয়ে চুলে মেহেদি লাগান। অনেকেই বলে মেহেদি
চুল রুক্ষ করে থাকে। হ্যাঁ, আপনার মাথার তালু রুক্ষ
হলে মেহেদি চুল রুক্ষ করে। তাই মেহেদির প্যাকের
সাথে তেল, টকদই ব্যবহার করুন। কিংবা মেহেদি
লাগিয়ে শ্যাম্পু করে মাথায় তেল লাগান। পানি ও
পরে শ্যাম্পু দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে অন্তত ১
বার এটি ব্যবহার করার চেষ্টা করুন।